Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিজেপির বাতিল তত্ত্ব 

ইঞ্জিন। শব্দটি যন্ত্রসভ্যতার সমবয়সি। অর্থাৎ যথেষ্ট পুরনো। বহু ব্যবহারে অনেক জিনিস মানুষের কালচারের অঙ্গ হয়ে যায়। তবু একসময় জীর্ণ মনে হয় তাকে। তখন তাকে নিয়ে বাড়তি কৌতূহল আর অবশিষ্ট থাকে না। অপরিচয়ের ভীতি যেমন থাকে, তেমনি স্বাভাবিক হল অতি পরিচয়ের অবজ্ঞা। কিন্তু সম্প্রতি ব্যতিক্রমীভাবে আমাদের চর্চার অঙ্গনে জায়গা করে নিয়েছে অতি ব্যবহারে জীর্ণ ‘ইঞ্জিন’ শব্দটি। সৌজন্যে রাজনীতি। বাংলার আসন্ন ভোট বিরাটভাবে আবর্তিত হচ্ছে ইঞ্জিন শব্দটিকে ঘিরে। কেন্দ্রীয় শাসক দল বিজেপির তিন মাথা হলেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ এবং জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। তাঁদের মেঠো ভাষণে বারবার উঠে আসছে ‘ডবল ইঞ্জিন’ শব্দ বন্ধটি। যে সমন্বিত যন্ত্রাংশ শক্তির সাহায্য নিয়ে যানবাহনকে গতিশীল রাখে তাকে ইঞ্জিন বলে। গাড়ি নামক একটি বিরাট ভারী শরীরকে টেনে নিয়ে যাওয়ার কৃতিত্ব ইঞ্জিনের। তাই চলার পথে ইঞ্জিনের কদর তর্কাতীত। এখন প্রশ্ন হল, আমরা কোন ইঞ্জিনের উপর ভরসা রাখব? অবশ্যই সচল হবে সেটি। আর হবে মজবুত এবং যুগোপযোগী। কোনও কোনও যন্ত্র একাধিক ইঞ্জিনের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়। চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটিই যথেষ্ট। তবু দ্বিতীয়টি ‘ব্যাক আপ’ বা আপৎকালীন প্রয়োজনে রেডি রাখা হয়। আরও প্রশ্ন হল—দু’টি ইঞ্জিনের একটি যদি অচল হয় তবে ডবল ইঞ্জিনের বেনিফিট পাওয়া সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে যাহাই সিঙ্গল ইঞ্জিন, তাহাই ডবল ইঞ্জিন। আর যদি দু’টি ইঞ্জিনই খারাপ হয় তবে তার চেয়ে দুর্ভাগ্য আর কিছু হয় না। জোড়া বিকল ইঞ্জিনের গাড়ির দশা গোরুর গাড়ি, এমনকী ঠেলা রিকশর চেয়েও খারাপ।
ভোটের বাজারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃত্ব বাংলা বাজারে ডবল ইঞ্জিন তত্ত্ব আমদানি করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি অপদার্থ সরকারের নেত্রী। তাঁর আমলে বাংলার মানুষের নাকি দুর্দশার অন্ত নেই। পশ্চিমবঙ্গবাসীর কাছে বিজেপিওয়ালাদের দাবি, তাঁরা যেন দু’হাত ভরে বিজেপি প্রার্থীদের আশীর্বাদ করেন। তাহলে বিজেপি নিশ্চিতভাবে ‘সোনার বাংলা’ গড়ে দেবে। এটি বাঙালির অধিকার। কিন্তু স্বাধীনতা লাভের পরবর্তী সাত দশকেও বাঙালিকে তা দিতে পারেননি বিধানচন্দ্র রায় কিংবা জ্যোতি বসু। মমতার কথা তো বলাই বাহুল্য! কথা রাখতে বিজেপি নাকি ব্যর্থ হবে না। কেন? কারণ এখানে বিজেপির সরকার হলে বাংলা এগতে থাকবে ডবল ইঞ্জিনের জোরে। মানে রাজ্য সরকার তো থাকবেই, সঙ্গে বিশেষভাবে পাবে আন্তরিক কেন্দ্রীয় সরকারকেও। যাঁরা এই কথা বলছেন, তাঁরা কি বিস্মৃত হয়েছেন, সংবিধান বলে দেশের প্রতিটি সরকার এমনিতেই ডবল ইঞ্জিনের! ভারতে বহু দলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত। রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে ফেডারেল বা যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা মেনে। কেন্দ্রে এবং রাজ্যগুলিতে যে-কোনও দল বা জোটের নির্বাচিত সরকার থাকতে পারে। কেউ কারও কাছে অচ্ছুৎ নয়। বরং তারা সমন্বয়ের নীতিতে রাষ্ট্রকে এগিয়ে যাবে, এটাই ঐক্যবদ্ধ ভারতের কনসেপ্ট। কেন্দ্রীয় সরকারে অধিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল বা জোটের বিরোধী যেসব সরকার বিভিন্ন রাজ্যে রয়েছে, তাদের সঙ্গে কোনওভাবেই অসহযোগিতা করা চলে না। কোনওভাবে বঞ্চনাও করা চলে না তাদের। যদি কোনও কেন্দ্রীয় শাসক সেটি করে থাকে তবে তারা নিশ্চিতভাবে সংবিধানকে অমান্য করছে, সেটি সংবিধানের অপমানও। এখানেই নস্যাৎ হয়ে যায় বিজেপির প্রথম সারির নেতাদের মুখনিঃসৃত ‘ডবল ইঞ্জিন’ তত্ত্ব।
আরও একটি প্রশ্ন এই প্রসঙ্গে আসে, তথাকথিত ডবল ইঞ্জিন সত্যিই কি কার্যকরী? পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওড়িশা, অসম, ত্রিপুরায় অতীতে একাধিক বার কংগ্রেসের ডবল ইঞ্জিন চালু ছিল। তাতে এই রাজ্যগু঩লির কী লাভ হয়েছিল? ত্রিপুরা, অসম, বিহার, ঝাড়খণ্ড, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ প্রভৃতি বিজেপির ডবল ইঞ্জিনে এখন চলছে কিংবা কিছুদিন আগে চলেছে। এই রাজ্যগুলির কোনটিকে দেশবাসীর কাছে স্বর্গরাজ্য মনে হয়েছে? সদ্যপ্রকাশিত কেন্দ্রীয় তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ত্রিপুরাসহ বিজেপির ডবল ইঞ্জিনের বেশিরভাগ রাজ্য বেকারত্ব দূর করার প্রশ্নে ডাহা ফেল। সেই তুলনায় ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট সিঙ্গল ইঞ্জিনের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ, যে-রাজ্যের কাণ্ডারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এটাই প্রমাণ হয় যে ইঞ্জিনের সংখ্যা মোটেই গুরুত্ব নয়, ইঞ্জিনের কার্যকারিতাই শেষ কথা। একটি মজবুত ও যুগোপযোগী ইঞ্জিন থাকাই যথেষ্ট। দশ বছর যাবৎ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার এই পরীক্ষায় সসম্মানে উত্তীর্ণ। বাংলার সরকারের কাজ ও সাফল্য দেখে এই সার্টিফিকেট মোদি সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকই বারবার দিতে বাধ্য হয়েছে। ডবল ইঞ্জিনের তত্ত্বটির আদর্শ ঠাঁই বাজে কাগজের ঝুড়ি। 
26th  February, 2021
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
সিতাইতে নিজের বুথে ভোট দিলেন কোচবিহারের তৃণমূল প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বসুনিয়া

09:03:25 AM

কোচবিহারের ৬/১১০ নম্বর বুথ ঘিরে রেখেছে বহিরাগত দুষ্কৃতীরা, ভোটারদের লাইনে আসতে বাধা দিচ্ছে তারা

08:59:30 AM

কোচবিহারের মাথাভাঙায় ৬/২৭৪ বুথের এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ

08:55:30 AM

কোচবিহারের ভেটাগুড়ির তৃণমূল ব্লক সভাপতি অনন্ত বর্মনকে মারধরের অভিযোগ, কাঠগড়ায় বিজেপি

08:54:02 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪: ভোট দিলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত

08:53:00 AM

কোচবিহারের ৬/১৯৭ নং বুথে বাড়ি বাড়ি গিয়ে দুষ্কৃতীরা ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে, এমনটাই অভিযোগ

08:51:53 AM