Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ভোটের এনআরসি 

অনুপ্রবেশকারী। শব্দটি ভারতীয় রাজনীতিকে কয়েক দশক যাবৎ নানাভাবে আলোড়িত করেছে। ১৯৪৭ সালে ভারত তিন টুকরো হয়। ধর্মের ভিত্তিতে এই ভাগাভাগি হলেও ভারত ধর্মনিরপেক্ষ রয়ে যায়। অন্যদিকে, পাকিস্তান নিজেকে ‘ইসলামিক রিপাবলিক’ হিসেবে ঘোষণা করে। তবু সব ধর্মের সমান অধিকার থাকবে বলে রাষ্ট্রের সংবিধান আশ্বাস দিলেও ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা পাকিস্তানে তা পায়নি। দেশভাগের অব্যবহিত পরে, বিশেষ করে হিন্দু ও শিখ সম্প্রদায়ের উপর ভয়ানক অত্যাচার হয়েছিল পাকিস্তানের দুই প্রান্তেই। বহু মানুষ সাত পুরুষের ভিটেমাটি ছেড়ে ভারতে উঠে আসে। ভাষাগত দিক থেকে পাকিস্তানে সংখ্যাগুরু ছিল বাঙালিরা। তাদের মধ্যে মুসলিমদের সংখ্যা অবশ্যই বেশি। ধর্মীয় বিভেদ সরিয়ে রেখে আপামর বাঙালি যখন বাংলাভাষার মর্যাদা ও সরকারি স্বীকৃতি দাবি করল, তখন পাকিস্তানের শাসকদের অত্যাচারের খড়্গ-কৃপাণের অভিমুখ বদলে গেল। একটা সময় পর তারা ইসলামি ঐক্যের বুলি থামিয়ে বাঙালি জাতির উপর সীমাহীন অত্যাচার নামিয়ে আনল। সবচেয়ে সমস্যায় পড়ল পূর্ব পাকিস্তানে বসবাসকারী হিন্দুরা। তারা একে হিন্দু, তার উপর বাঙালি। হিন্দু বাঙালিরা ব্যাপকহারে ভারতে আসতে লাগল। সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় এল পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরার মতো সীমান্তবর্তী  প্রদেশগুলিতেই। তারপর আন্দামান, ওড়িশা, বিহার, এমনকী দিল্লি, মহারাষ্ট্র পর্যন্ত নানা জায়গাতেও তারা ভাগ্যান্বেষণে গেল। 
অন্যদিকে, পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালির প্রতিবাদ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের রূপ নিল। মানবিক কারণে বাঙালি যোদ্ধাদের পাশে ভারত দাঁড়াল পূর্ণ শক্তি নিয়ে। পরিণামে পূর্ববঙ্গের দখল হারাল পাকিস্তান। জন্ম নিল স্বাধীন সার্বভৌম ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। অনেকে ভাবল, হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান নির্বিশেষে পূর্ববঙ্গের বাঙালির দুঃখের দিনের অবসান হল। কিন্তু বিধি বাম। জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করল পাকপন্থী মৌলবাদীরা। ফের বাংলাদেশ তার ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র হারাল। দ্রুত সংবিধান বদলে ‘রাষ্ট্রধর্ম’ ইসলাম চাপিয়ে দেওয়া হল। বাঙালি হিন্দুকে বুঝিয়ে দেওয়া হল, ধর্মীয় কারণে তুমি সমান নয়, এদেশ তোমার কাছে স্বর্গের চেয়ে প্রিয় জন্মভূমি হলেও নয়। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ বাঙালি হিন্দুর সামনে একটা ভয়ের নোটিস ঝুলিয়ে রেখে দিল। তাই বিপুল অর্থ খরচ করে সীমান্তে কাঁটাতার দিয়েও বাঙালি হিন্দুর ভারতে প্রবেশ আজও পুরোপুরি বন্ধ করা যায়নি। অবশ্য কেন্দ্রীয় সরকারের অভিযোগ, অন্য ধর্মীয় সম্প্রদায়েরও বহু মানুষ এই দীর্ঘ সময়ে ভারতে এসেছে। তাদের আসার কারণ অর্থনৈতিক কিংবা অন্যকিছু। ১৯৭১ সালের ২৪ মার্চের মধ্যে যারা ভারতে এসেছে তাদের নিয়ে কোনও সমস্যা নেই (অবশ্য এটা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা পরিবারকেই তার উপযুক্ত প্রমাণ দিতে হবে)। কিন্তু তার পরে আসা ব্যক্তি বা পরিবারকে ভারত সরকার অনেক আগেই ‘অনুপ্রবেশকারী’ ঘোষণা করেছে। এই অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়নের রাজনীতি পূর্ব এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যেগুলিতে একটি লোভনীয় ইস্যু। ভোট-রাজনীতি ভীষণভাবে আবর্তিত হয় অনুপ্রবেশকে কেন্দ্র করে। কোনও দল বিতাড়নের পক্ষে থাকে, কোনও দল থাকে তাদের ভারতে রেখে দেওয়ার পক্ষে। এই রাজনীতি সংসদ কক্ষকেও কাঁপিয়ে দিয়েছে একাধিকবার। এটা চেনা ছবি। কিন্তু অনুপ্রবেশ রাজনীতিকে সত্যিকার ঝাঁকুনি দিয়েছে বিজেপি—বিভাজন ঘটিয়ে। তাদের চোখে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মধ্যে যারা অত্যাচারিত হয়ে ভারতে চলে আসতে বাধ্য হয়েছে তারা ‘শরণার্থী’। 
শরণার্থীদের ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য মোদি সরকার নতুন আইন (সিএএ) তৈরি করেছে। কিন্তু ওইসব দেশ থেকে এর বাইরে আর যারা এসেছে তারা এই সরকারের বিচারে ‘অনুপ্রবেশকারী’। জাতীয় নাগরিকপঞ্জি (এনআরসি) তৈরি করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মোদি সরকার। সরকারে সাফ ঘোষণা, এনআরসিতে অনুপ্রবেশকারীদের কোনও জায়গা হবে না। এনআরসি কথাটির সঙ্গে দেশবাসী বিশেষভাবে পরিচিত হয় ২০১৮ সালে। অসমে প্রথম খসড়া তালিকা প্রকাশের পর। সেখানে বসবাসকারী বাঙালিদের মধ্যে ৪০ লক্ষের নাম তাতে ছিল না! এতে একদিকে যেমন সারা ভারতে আলোড়ন পড়ে যায়, অন্যদিকে প্রতিবেশী বাংলাদেশেও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ২০১৯-এর আগস্টে প্রকাশিত ফাইনাল লিস্টেও অসমের ১৯ লক্ষ বাঙালির নাম ছিল না, যাদের মধ্যে প্রায় ১২ লক্ষ হিন্দু। এনআরসি-বিরোধী আন্দোলন দিল্লি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। করোনা মহামারীর কারণে ইস্যুটি দশমাস শীতঘুমেই চলে গিয়েছিল। সম্প্রতি ফের উস্কে দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। উপলক্ষ পশ্চিমবঙ্গ, অসমসহ পাঁচটি রাজ্যের ভোট। কিন্তু বিজেপির এনআরসি জুজুতে বুধবার জল ঢেলে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন—ভোটার লিস্টে নাম থাকলেই ভোট দেওয়া যাবে, এনআরসিতে নাম আছে কী নেই তা বিচার্য হবে না। আইনপ্রণয়কারীরা যাদের ভোটে নির্বাচিত হবেন, তাদেইর নাগরিকত্ব নিয়ে সংশয় রাখার অবকাশ কোথায়? ভাবতে হবে মোদি সরকারকে। সবার ভারত। সবার শান্তিতে বসবাসের উপরেই নির্ভর করছে ‘আত্মনির্ভর’ ভারত নির্মাণের বাস্তবতা। 
22nd  January, 2021
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
একনজরে
আকাশপথে ইউক্রেনে হামলা চালাল রাশিয়া। এবার বেলারুশ সীমান্তবর্তী চেরনিহিভ শহরের একটি আটতলা ভবনকে নিশানা করে মিসাইল ছোড়ে পুতিনের দেশ। এই হামলায় ১৩ জন সাধারণ নাগরিক ...

১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

প্রথম দফার ভোটে প্রচার পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার বিকেলেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করলেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। অদ্ভুতভাবে বাংলার প্রথম দফার ভোটে ব্রাত্য রইলেন হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ যোগী আদিত্যনাথ। ...

পিছনে লেগে রয়েছে ইডি। চীনা ভিসা দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটও জমা পড়েছে আদালতে। রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ৩৬ রানে আউট রোহিত শর্মা, মুম্বই ৯৯/২ (১১.৪ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:30:00 PM

আইপিএল: ৩৪ বলে হাফসেঞ্চুরি সূর্যকুমার যাদবের, মুম্বই ৮৭/১ (১০.২ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:23:11 PM

আইপিএল: মুম্বই ৬৮/১ (৮ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:22:14 PM

অসুস্থ মুকুল রায়, ভর্তি হাসপাতালে

08:10:57 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট ঈশান কিষাণ, মুম্বই ১৮/১ (২.২ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:53:52 PM

আইপিএল: মুম্বই ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:45:09 PM