Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কৃষকদের সঙ্গে কথা বলুন মোদি

দু’মাসের বেশি হয়ে গেল মোদি সরকার বিতর্কিত কৃষি বিলগুলি পাশ করিয়ে নতুন আইনে পরিণত করেছে। সংসদে বিল উত্থাপনের শুরু থেকেই বিরোধিতা করেছিল সমস্ত বামপন্থী দল, অকালি দল, কংগ্রেস, তৃণমূল প্রভৃতি। বিজেপি-বিরোধী বেশিরভাগ দলই এই বিল তথা আইনের বিপক্ষে ছিল। অকালি দল এনডিএ শরিক হয়েও চূড়ান্ত বিরোধিতার পথে গিয়েছিল। সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দু’টি কৃষি বিল লোকসভায় পাশ হতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে বেরিয়ে আসেন অকালি দলনেত্রী হরসিমরত কাউর বাদল। হরসিমরত মন্ত্রিসভা ছাড়ার দিন দশেক বাদে শিরোমণি অকালি দল এনডিএ ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। আমরা জানি, অকালি দল এনডিএতে ছিল টানা ২৪ বছর। দলটি বিজেপির অনেক পুরনো বন্ধু এবং এনডিএর সবচেয়ে পুরনো শরিক। এনডিএ নামক একটি সফল জোটকে বস্তুত কৃষি বিল ইস্যুই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করল। শিবসেনার পর অকালি দলের এনডিএ-ত্যাগ ভারতের রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে এক বড় ঘটনা।  কিন্তু তাতেও মোদি সরকার দমেনি। রাজ্যসভাতেও কৃষি বিলগুলি পাশ করিয়ে নিয়েছে। মোদ্দা কথা, স্রেফ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরেই সরকার এই কট্টর অবস্থান নিল। অথচ, এই সরকারের অজানা নয় যে ভারতের সংসদীয় গণতন্ত্রে এমপি বা এমএলএর সংখ্যাধিক্যই শেষকথা নয়। কারণ, এই বহু দলীয় নির্বাচন ব্যবস্থায় একটি সরকার গড়তে ৫০ শতাংশের বেশি ভোটলাভ বাধ্যতামূলক নয়। কমবেশি ৩০ শতাংশ ভোটারের সমর্থন নিয়েও সরকার গড়ে ফেলা সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়। নিজের পছন্দের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী প্রভৃতি নিয়োগ করা যায়। সরকার বুঝেও বুঝল না যে দেশের বেশিরভাগ মানুষ এই আইনের বিরুদ্ধে। তারা উপলব্ধি করল না, কেন বিরোধীদের কথা অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে শোনা দরকার, প্রয়োজনে সেইমতো পদক্ষেপ করাও জরুরি। 
বিজেপি পার্টি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের অন্তত এটা ভেবে দেখা দরকার ছিল, অকালি দল নেতৃত্ব কেন এতটা কঠিন কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়ে তাতে অবিচল রইল। ভারত এখনও কৃষিপ্রধান দেশ। ৬৪ শতাংশ মানুষের জীবন-জীবিকা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে কৃষির উপর নির্ভরশীল। বেশিরভাগ রাজ্যের জিডিপির মেজর শেয়ার কৃষি থেকেই আসে। তবু কিন্তু নয়া কৃষি আইনের প্রভাব সব রাজ্যে সমান নয়। তাই এই আইনের বিরোধিতা সর্বত্র সমানভাবে হয়নি। বিরোধিতা সবচেয়ে বেশি হয়েছে পাঞ্জাবে। উত্তর ভারতের মধ্যে হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের কৃষকরাও বেশ সরব হয়েছেন। দক্ষিণে জোরদার বিরোধিতা করেছে তামিলনাড়ু। কৃষি হল ভারতীয় অর্থনীতির প্রাণভোমরা, কোনও সন্দেহ নেই। বিশেষ করে কোভিড পরিস্থিতিতে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে কৃষির শক্তি কতটা। যখন বেশিরভাগ শিল্প এবং পরিষেবা ক্ষেত্র আত্মসমর্পণ করে বসেছে, তখন একমাত্র কৃষিক্ষেত্রই মাথা তুলে ছিল। লকডাউন পিরিয়ডেও জিডিপি গ্রোথ ধরে রেখেছিল কৃষি একা। তবু কিন্তু ভারেতের বেশিরভাগ অঞ্চলে কৃষি এখনও অ্যামেচার টাইপের। সংগঠিত আর্থিক ক্ষেত্র বলতে যা বোঝায়, ভারতীয় কৃষি তা থেকে অনেক দূরে রয়ে গিয়েছে। সেই দিক থেকে ব্যতিক্রম পাঞ্জাব। ভারতে কৃষিবিপ্লবের সফলতম কারিগর পাঞ্জাবের কৃষি অনেকাংশেই পশ্চিমি ধাঁচে সংগঠিত। এই রাজ্যটি কৃষিকে সার্থকভাবে অর্থকরী একটি ক্ষেত্রের রূপ দিতে পেরেছে। উত্তর ভারতের আরও দু’টি নিকটবর্তী রাজ্যেও (হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ) তার আংশিক প্রভাব রয়েছে। এই প্রশ্নে দক্ষিণে আংশিক সংগঠিত একটি রাজ্য হল তামিলনাড়ু। 
মোদি সরকারের তথাকথিত কৃষি সংস্কার এই রাজ্যগুলির কৃষকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছে। এই আইনের পক্ষে সরকার হাজার সাফাই গাইলেও কৃষকদের দুশ্চিন্তা কমছে না। তাঁরা মনে করছেন, কৃষি এবং কৃষক দরদের আড়ালে মোদি সরকার আসলে কর্পোরেটদের স্বার্থ সুরক্ষিত করেছে। যেটা এই সরকারের মূল নীতি। ব্যাঙ্ক, বিমা, যোগাযোগ-সহ সমস্ত শিল্প ও ব্যবসা, শিক্ষা, চিকিৎসা প্রভৃতি সব ক্ষেত্রেই এই সরকার কর্পোরেটদের অঙ্গুলি হেলনে চলছে। বাকি ছিল কৃষি। এবার সেই ষোলোকলা পূর্ণ করার পথেই বিতর্কিত কৃষি আইনগুলি পাশ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে বুঝতে হবে, গরিব কৃষকদের এই আন্দোলন দু’মাসেও থামানো গেল না কেন? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আসরে নামিয়েও চিঁড়ে ভেজেনি। প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’-এও খুব লাভ হবে না। আইনগুলি বাতিল করার দাবিতেই অনড় কৃষকরা। কৃষকস্বার্থ নিয়ে আর ছেলেখেলা বা কালহরণ করবেন না প্রধানমন্ত্রী, আপনি সরাসরি তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। সত্যিকার কৃষি সংস্কার বলতে যা বোঝায়, তার জন্যই উদ্যোগী হোন। কৃষক খেপানোর রাজনৈতিক পরিণাম বাংলার কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন। আপনারাও জানেন, এটাই চলমান ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
30th  November, 2020
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
একনজরে
ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

দুবাইয়ের বৃষ্টিতে ধুয়ে গেল কুস্তিগির দীপক পুনিয়া ও সুজিত কালকের প্যারিস ওলিম্পিকসের যোগ্যতা অর্জনের সুযোগ। কিরগিজস্থানে আয়োজিত এশিয়া কুস্তি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

19-04-2024 - 11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:13:07 PM