Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না। যাঁদের আয় নেই, লকডাউনে কাজ হারিয়ে রুটিরুজির অনিশ্চয়তায় ভুগছেন তাঁদের হাতে অর্থের জোগান দরকার ছিল। তাহলে কেনাকাটার চাহিদা বাড়ত। চাঙ্গা হতো দেশের অর্থনীতি। এরজন্য আর্থিক দায়টুকুও নিতে নারাজ কেন্দ্র। সরকার তার নিজস্ব ঋণের বোঝা না বাড়িয়ে রাজ্যগুলিকে ঋণভারে জর্জরিত করার দিকে ঠেলে দেওয়ার এক বিপজ্জনক প্রবণতায় মেতেছে। সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস—এই স্লোগান যে কতটা অসার ও হাস্যকর তা ফের প্রমাণিত হল। উৎসব মরশুমের আগে কেন্দ্রের ঘোষিত প্যাকেজ সব মানুষের স্বার্থে নয়। সরকারি রাজকোষ থেকে বাড়তি কোনও টাকাও খরচ হবে না। মোদি সরকার চেষ্টা করেছে মাছের তেলে মাছ ভাজতে। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের হকের পাওনা এলটিএ’র টাকা নগদে না দিয়ে মারপ্যাঁচ করে শর্ত চাপিয়ে শুধুমাত্র কেনাকাটা করলেই স্পেশাল রুপে কার্ডের সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছে। এক অর্থে এটা বঞ্চনাই। প্যাকেজের নামে এমন দৃষ্টি ঘোরানোর প্রচেষ্টা অতীতেও হয়েছে। এবার কেনাকাটার ক্ষেত্রেও সরকারি খবরদারির চেষ্টা হল। কারণ যে কোনও নিত্যপণ্য নয়, টিভি ফ্রিজ ইত্যাদির মতো ভোগ্যপণ্য সামগ্রী কেনার উপর জোর দিতেই স্পেশাল রুপে কার্ড ব্যবহারের সুযোগ দিল। সরকার হয়তো মনে করছে এতে কেনাকাটা বাড়বে এবং অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। কিন্তু প্রশ্নটা হল, এই সুযোগ কতজন পাবেন? আর এই সুযোগ পেতে ওই কর্মীদের খরচ করতে হবে এলটিএ বাবদ প্রাপ্য ভাড়ার তিনগুণ। কতজনই বা বাকি টাকা নিজেদের পকেট থেকে খরচ করতে পারবেন? সাময়িকভাবে এতে যদি বাজার চাঙ্গাও হয় তবে তা দীর্ঘস্থায়ী হবে ভাবাটা কষ্টসাধ্য।
সস্তায় কিস্তিমাত করতে সরকার প্যাকেজের পর প্যাকেজ ঘোষণা করছে। কিন্তু তাতে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি আদৌ হচ্ছে না। আনলক পর্বের সূচনাতেও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ধোঁয়াশায় ভরা ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন। তারপর চার মাস কেটে গেলেও তার কোনও প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। সাফল্যের ধ্বজা ওড়ালেও খারাপ অর্থনীতির দেশের ইমেজ ভারতের উপর ক্রমশই চেপে বসছে। সেইসঙ্গে বিপজ্জনকভাবে বেড়েছে খাদ্যপণের দাম, যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হল বাজার। মানুষকে বাজারমুখী করতে কেন্দ্র যে প্যাকেজ ঘোষণা করছে তা কখনও আমজনতার স্বার্থে নয়। এমনকী যে শ্রেণীর অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই প্যাকেজ ঘোষণা হল তাঁরা সকলেই এর সুযোগ নিয়ে বাজারমুখী হবেন কি না সে ব্যাপারেও যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে। কারণ এলটিএ-র পাওনাতে সরকার কেনাকাটার শর্ত চাপিয়েছে। কখনও ধোঁয়াশা রেখে, কখনও শর্ত চাপিয়ে, কখনওবা ঋণ নেওয়ার কথা বলে প্যাকেজ ঘোষণা করে অর্থমন্ত্রী কল্পতরু সাজার চেষ্টা করছেন, কিন্তু তাতে দেশের সাধারণ মানুষের আখেরে কোনও লাভ হচ্ছে না। হয়তো এলটিএ-র টাকা নগদে দেওয়া হলে বাজারে তার প্রভাব পড়ত। কেনাবেচা বাড়াতে মানুষের হাতে নগদ টাকা জোগানের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। তবে মূল সমস্যা থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর চেষ্টায় ত্রুটি রাখছে না সরকার। জিএসটি’র ক্ষতিপূরণের প্রাপ্য টাকা না দিয়ে রাজ্যগুলিকে বিনা সুদে ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার কথা বলেছে। লকডাউনের জেরে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলিকে নাকি ৫০ বছরের মেয়াদে ঋণ দেওয়া হবে। শতাংশের হিসেব করলে পশ্চিমবঙ্গের প্রাপ্য দাঁড়াচ্ছে ৫২৫ কোটি টাকা যা যৎসামান্যই। এও এক ধরনের রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনা। কারণ জিএসটি ক্ষতিপূরণের টাকাও রাজ্যের ন্যায্য পাওনা। তার সঙ্গে ঋণের টাকার প্রসঙ্গটি টেনে বিষয়টি গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠা অহেতুক নয়। কেন্দ্রীয় সরকার তার কর্মীদের পর্যটনের পরিবর্তে কেনাকাটায় উৎসাহ দিয়ে হোটেল পর্যটন শিল্পকেও খাদের কিনারে ঠেলে দিচ্ছে। এমনিতেই লকডাউনপর্বে হোটেল পর্যটনের ব্যবসা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আনলক পর্বে সবে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। তখন সরকারের এমন ভূমিকায় নিঃসন্দেহে ধাক্কা খাবে হোটেল পর্যটন শিল্প।
আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে দেশে এখন যে সরকার চলছে তাদের কথায় ও কাজে চূড়ান্ত অমিল। বাস্তবোচিত পরিকল্পনা ও উপযুক্ত পদক্ষেপের অভাব স্পষ্ট। অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের জন্য তাদের পদক্ষেপ কোনও বিশেষ শ্রেণীর স্বার্থ রক্ষা করলেও তা সকলের জন্য নয়। এই একপেশে দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন দরকার। লোকদেখানো এমন প্যাকেজের বদলে অর্থনীতি চাঙ্গা করার নতুন বিকল্প উপায় বের করতে হবে সরকারকে। নাহলে দেশের অর্থনীতি আরও ডুবলে অবাক হওয়ার নয়। 
14th  October, 2020
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
একনজরে
মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM

আদালতও কিনে নিয়েছে এরা: মমতা

02:49:12 PM

২৬ হাজার চাকরি যাওয়ার প্রতিবাদে কোনও সরকারি কর্মচারী বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না: মমতা

02:48:14 PM

কেউ এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে পারবে না,এটাই চ্যালেঞ্জ: অভিষেক

02:47:00 PM

অধীর আজ খাচ্ছে সাইবাড়ির রক্ত মাথা ভাত: অভিষেক

02:46:00 PM