Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিপজ্জনক প্রবণতা 

বিতর্ক তাঁর পিছু ছাড়ে না। গণতন্ত্র রক্ষার অঙ্গীকার করেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেছিলেন। মনে পড়ে বছর ছয়েক আগের সেই দিনটির কথা। গণতন্ত্রকে সম্মান জানিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে যেদিন তিনি সাষ্টাঙ্গে প্রণামও করেছিলেন সংসদ ভবনের প্রবেশ পথে। কিন্তু কোভিড পরিস্থিতিতে এবার রাজ্যসভায় যেভাবে কৃষি বিল পাশ করানো হল তাতে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক আদৌ কি তিনি বা তাঁর দল গণতান্ত্রিক আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল! ভারতবর্ষ কৃষিপ্রধান দেশ। কৃষকের স্বার্থ রক্ষা করা দেশের প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম দায়িত্ব কতর্ব্য। সেখানে কৃষকের স্বার্থ জড়িত এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বিরোধীদের সমস্ত দাবি অগ্রাহ্য করে যেভাবে ধ্বনি ভোটে দু’টি বিল পাশ করানো হল তা নজিরবিহীন তো বটেই, বিরোধী কণ্ঠরোধ করার বিপজ্জনক প্রয়াসও বটে। স্বচ্ছ ভারতের কথা যিনি মুখে বলেন সেখানে বিল পাশের আগে স্বচ্ছ আলোচনার কোনও স্থান ছিল না। এটা স্পস্ট, দেশের সরকারের বিরোধীদের বক্তব্য শোনার কোনও মানসিকতাই নেই। সংসদ কক্ষে বিল দু’টির পক্ষে বা বিপক্ষে কতজন ছিলেন তা বোঝারই উপায় ছিল না। যেভাবে তাড়াহুড়ো করে ধ্বনি ভোটে কৃষি বিল পাশ করানো হল তাতে অন্য কোনও উদ্দেশ্য থাকার একটি আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। ভোটের স্বার্থে এই শাসক দল বার বার কৃষক ও শ্রমিকদরদি সাজার চেষ্টা করলেও কর্পোরেট জগতের কেষ্ট-বিষ্টুরাই যে প্রধানমন্ত্রীর আত্মার-আত্মীয় তা প্রকাশ হয়ে পড়েছিল আগেই। তাই প্রশ্ন জাগতেই পারে তাহলে কি কৃষিতে বাণিজ্য ঢোকার রাস্তা করে দিতে বৃহৎ বাণিজ্যের চাপেই তড়িখড়ি এভাবে বিল পাশ করানো হল?
এই বিল আইনে পরিণত হলে কৃষকের সার্বিক বিকাশ কতটা হবে, নাকি পণ্যের যথাযথ দাম না পেয়ে কৃষক সর্বস্বান্ত হবেন—সে উত্তর সময়েই পাওয়া যাবে। প্রধানমন্ত্রী তো দেশের কৃষকের আয় দ্বিগুণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে প্রতিশ্রুতিও তিনি পালন করতে পারেননি। পক্ষান্তরে অনাহারে কৃষকের মৃত্যু বা ঋণভাবে জর্জরিত হয়ে কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা মোদি জমানায় বহু ঘটেছে। বিল পাশের পরই দিনটিকে ভারতের কৃষির ইতিহাসে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের মুহূর্ত বলে বর্ণনা করেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। প্রশ্ন হল, উচ্ছ্বাস কার? অনড় প্রধানমন্ত্রীর, নাকি দেশের কৃষকদের? এতে নাকি ভারতীয় কৃষির উন্নতির দরজা খুলে যাবে। সত্যি বলতে কী, এদেশের কৃষকদের অন্তরের ব্যথা বেদনার কথা তাঁর কানে পৌঁছায় না। খবর রাখেন না কৃষকের দুর্দশারও। বিল-এ পণ্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দেওয়ার বাধ্যবাধকতার উল্লেখ নেই বলে সরব হয়েছে বিরোধীরা। তারা প্রশ্ন তুলছে, কর্পোরেটরা কৃষককে ন্যায্য মূল্য দেবে কি? তবে এই বিল পাশ হওয়ায় খুশি হতে পারে কর্পোরেট জগৎ। পাশাপাশি চুক্তিভিত্তিক চাষের রাস্তা যেভাবে প্রশস্ত করা হয়েছে তাতে কৃষক শোষণের সম্ভাবনাও অমূলক নয়। আমাদের দেশের বহু চাষিই আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে তাঁর শস্য হিমঘরে রাখতে অক্ষম। সেক্ষেত্রে কর্পোরেটের সঙ্গে শস্যের দাম কষাকষি করার ক্ষমতাও তাঁদের অনেকের নেই। কর্পোরেটের দেওয়া দামে তাঁরা যে ফসল বেচতে বাধ্য হবেন না এ গ্যারান্টি কি সরকার দিতে পারবে? আসলে দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মাটির কোনও যোগ নেই। সেই যোগ আছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কৃষক স্বার্থরক্ষায় কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত তা সম্ভবত প্রধানমন্ত্রীর অজানা। তাহলে তিনি কৃষক ও ক্রেতা উভয়ের স্বার্থরক্ষার দিকে নজর দিতেন। কৃষকের স্বার্থরক্ষায় সিঙ্গুর আন্দোলনের সময় টানা ২৬ দিন অনশন করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে তা গল্পকথার মতো শোনালেও সেটাই বাস্তব। কৃষকের স্বার্থরক্ষার চেষ্টা যে এরাজ্যে হয়েছে তার প্রমাণ কেন্দ্রের দেওয়া তথ্যেই মিলেছে। মোদি সরকারের একের পর এক পদক্ষেপে অন্য রাজ্যের কৃষকের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেলেও ব্যতিক্রম পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রীয় তথ্যই বলছে, এই রাজ্যে গত পাঁচ বছরে একজন কৃষকও আত্মহত্যা করেননি।
রাজ্যসভায় যেভাবে কৃষি বিল পাশ করানো হল তা দেশের শাসকের গা জোয়ারি মানসিকতারই বহিরপ্রকাশ। সরকার পক্ষ আত্মতুষ্ট হলেও ওই বিল দু’টিকে ঘিরে যে বিতর্ক দানা বাঁধছে তাতে সরকারের অস্বস্তি বাড়বে বই কমবে না। সরকারের অন্দরেই এ নিয়ে মত পার্থক্য দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। ইতিমধ্যেই সঙ্ঘ পরিবারের স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ ও ভারতীয় কিষাণ সঙ্ঘ নাকি চাষিদের এমএসপি নিশ্চিত করার দাবি করেছে। যাতে বেসরকারি সংস্থা এমএসপি থেকে কম দামে ফসল কিনতে না পারে। তাই কৃষিপণ্য বাণিজ্য ও কৃষি ফসলের দামের সুরক্ষার যুক্তিতে ৫৬ ইঞ্চির ছাতির প্রধানমন্ত্রী যতই বাহবা পাওয়ার চেষ্টা করুন দেশের কৃষকরা গর্জে উঠলে সে ধাক্কা তিনি সামলাতে পারবেন তো? বিরোধীরা তো আছেই, বিজেপি শাসিত কোনও কোনও রাজ্যের কৃষকরাও বিলের প্রতিবাদে পথে নামছেন। বিতর্কিত বিলকে কেন্দ্র করে ঘরে-বাইরের চাপ নিঃসন্দেহে সরকারের অস্বস্তি বাড়াবে। 
22nd  September, 2020
জরুরি আরও সুরক্ষিত সীমান্ত

 সীমান্ত। চোরাচালান। ভারত-বাংলাদেশের জন্য শব্দ দু’টি অজান্তে যেন সমার্থবোধক হয়ে উঠেছে। এর কারণ অনেক। প্রথম কারণ দু’টি দেশের অতীত এক। একটিই দেশ ছিল ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত। মূলত ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ নামক প্রদেশটি দু’ভাগ হওয়ার পরিণামেই এই দু’টি প্রতিবেশী দেশের সৃষ্টি হয়। বিশদ

আচ্ছে দিন না দুর্দিন 

অভাবের কারণে রুটি খেতে না পারলে কেক খেলেই তো হয়। এমন কথা তারাই বলতে পারে যাদের সঙ্গে বাস্তবের কোনও যোগ নেই। আমাদের দেশের শাসকের অবস্থাও অনেকটা সেরকম। দু’বেলা ডাল ভাত জোগাড় করতেই যখন দেশের কোটি কোটি মানুষ হিমশিম খাচ্ছে তখন এই শাসক মনেই করছে না ধান, ডাল, আলু, পেঁয়াজ, তৈলবীজ অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের মধ্যে পড়ে।
বিশদ

24th  September, 2020
টিকাকরণ: কিছু জরুরি কথা 

এই মুহূর্তে (২১ সেপ্টেম্বর) সারা ভারতে করোনা অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা ৯ লক্ষ ৭৬ হাজার ৪২০। সংখ্যাটি ২ মার্চ ছিল মাত্র ৩। এরপর বাড়তে বাড়তে একদিন ১০০ হয়েছিল। ৩১ মার্চ হয়েছিল ১২৩৯। পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে সংখ্যাটি ১০ হাজারের গণ্ডি পেরিয়েছিল। ১ লক্ষ পেরয় জুনের গোড়ায়।  
বিশদ

23rd  September, 2020
জঙ্গি: মহামারীটাই যেন সুযোগ! 

দশ মাস পেরিয়ে গেল, পৃথিবীর প্রায় কেউ ভালো নেই। কোভিড-১৯ নামক একটা মাত্র রোগ সারা পৃথিবীকে ছারখার করে দিয়েছে বললে ভুল হবে না। প্রতি একশো বছরে একবার মহামারী দেখা দিয়ে থাকে।  
বিশদ

21st  September, 2020
বোঝার উপর শাকের আঁটি 

আধুনিক গতিশীল জীবনে রেলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে কেউই অস্বীকার করতে পারে না। ভারতে রোজ যত সংখ্যক যাত্রী ট্রেনে যাতায়াত করেন তা প্রায় অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যার সমান। 
বিশদ

20th  September, 2020
গণটিকাকরণের পথে বাংলা 

করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ অসুখের কথা ভারতবাসী শুনেছে গত বছরের শেষের দিকে। কিন্তু ভারতে প্রথম করোনা রোগীর খবর মেলে তার কিছুদিন পরে। জানুয়ারির একেবারে শেষদিকে। তিনি চীন থেকে ফিরেছিলেন। কলকাতা তথা পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধানের ছ’মাস সবে পেরল। 
বিশদ

19th  September, 2020
সঞ্চয়ের সুরক্ষা চিন্তা 

গত জুলাই মাসের শেষ দিকে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ফিনান্সিয়াল স্টেবিলিটি রিপোর্টে (এফএসআর) একাধিক উদ্বেগের কথা বেরিয়ে এসেছিল। আমরা জানি, রিজার্ভ ব্যাঙ্কই হল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক। এই সংস্থাই ব্যাঙ্ক-সহ সমগ্র আর্থিক ক্ষেত্রকে গাইড এবং প্রয়োজনে সতর্ক করে।   বিশদ

18th  September, 2020
এই মন্দা কাটাতেই হবে 

শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না। মোদি সরকার বার বার সেই চেষ্টাই করে চলেছে আর ব্যর্থও হচ্ছে। আসল সত্যটি অর্থাৎ ভারতের অর্থনীতির বেহাল দশা ক্রমশ প্রকট হচ্ছে। স্বাধীনতার পর এমন দুর্দিন সম্ভবত দেখতে হয়নি ভারতবাসীকে।  বিশদ

17th  September, 2020
সাধারণ মানুষ কার কাছে যাবেন

বার্ধক্য। শব্দটা কারও কাছে অভিপ্রেত নয়। কিন্তু স্বাভাবিক পরমায়ুতে বার্ধক্য অনিবার্য। ষাটোর্ধ্ব নারী-পুরুষকে ভারতে সরকারিভাবে ‘সিনিয়র সিটিজেন’ বা প্রবীণ নাগরিক হিসেবে গণ্য করা হয়। সেই হিসেবে, ভারতে প্রবীণ মানুষের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান। এখনও মোট জনসংখ্যার ৯ শতাংশ মানুষ প্রবীণ নাগরিক।
বিশদ

16th  September, 2020
শিল্প মানচিত্র বদলের অপেক্ষা

 জিডিপি বৃদ্ধির হার কমেছে। এটাকে করোনা বা লকডাউনের প্রভাব বলা যাবে না। জিডিপি বৃদ্ধির হারে ধাক্কা লেগেছে তারও বেশ আগে। বস্তুত এটা নোট বাতিল এবং ত্রুটিপূর্ণ জিএসটি চালু হওয়ার পরিণাম। বিশদ

15th  September, 2020
কাজের কাজ

 বিশেষজ্ঞরা অনেক দিন ধরেই সতর্ক করে আসছিলেন যে অর্থনীতির হাল ধরার প্রশ্নে গ্রামীণ ভারতেরও কিন্তু একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। লকডাউনের কয়েকটি মাস ভারতীয় অর্থনীতির মুখ রক্ষা করে গিয়েছে গ্রামীণ ভারত একাই। বিশদ

14th  September, 2020
অসহায়ের পাশে আদালত

 বিপর্যয় মানবজীবনের এক চরম সত্য। যে-কোনও বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার উপায় হল সাহসের সঙ্গে লড়াই করে যাওয়া। ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে সাথী বন্ধু সহযোগী জুটতেও পারে, নাও পারে। তখন একেবারে একাই লড়ে যেতে হয়।
বিশদ

13th  September, 2020
হত দরিদ্রের ভরসা

 পেনশন। শব্দটি ইংরেজি। তবে, বহুল ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক দিন আগেই ভারতীয় হয়ে উঠেছে। শব্দটির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে অনুভূতিটি লুকিয়ে রয়েছে তা হল—‘ভরসা’। জীবমাত্রেই একটি আয়ু নিয়ে জন্মায়। ভারতবাসীর গড় আয়ুর শেষের একটি দশক হল বার্ধক্য। বিশদ

12th  September, 2020
ভারতকে গর্বিত করল বাংলা

 কন্যাশ্রী। শব্দটির সঙ্গে আজ সবাই পরিচিত। শুধু পশ্চিমবঙ্গবাসী বা ভারতবাসী নয়, বহির্ভারতেরও অনেকের চেনা এই শব্দটি। সৌজন্যে পশ্চিমবঙ্গ। আরও স্পষ্ট করে বলা যায়, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৌজন্যেই কন্যাশ্রী একটি লড়াই-সংগ্রামের প্রতীক, নারীশিক্ষার প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক হয়ে উঠেছে। বিশদ

11th  September, 2020
পুলিসকে প্রাপ্য মর্যাদা

 ‘পুলিস তুমি যতই মারো/ মাইনে তোমার একশো বারো।’ এই ছড়া কোন বাঙালি শোনেনি? আসলে এটি গত শতকের সত্তরের দশকের একটি স্লোগান—যা ক্রমে জনপ্রিয় প্রবাদে পরিণত হয়েছে। এই ছড়ার আড়ালে রয়ে গিয়েছে পুলিস সম্পর্কে এই সমাজের মনোভাব-সমগ্র। বিশদ

10th  September, 2020
এবার জাল নোটের চক্কর

৮ নভেম্বর, ২০১৬। স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। আরও স্পষ্ট করে বলা যায়—একটি ভয়ানক দিন, একটি কালো দিন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আকস্মিক ঘোষণা অনুসারে ওইদিন মধ্যরাত্রি থেকে দেশে প্রচলিত ৫০০ টাকা এবং ১০০০ টাকার সমস্ত নোট অচল হয়ে যায়। স্মরণকালের মধ্যে দেশবাসীকে এত বড় ধাক্কা সইতে হয়নি। বিশদ

09th  September, 2020
একনজরে
 করোনার দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ শুরু হয়েছে ব্রিটেনে। সংক্রমণ রুখতে স্থানীয় স্তরে বিভিন্ন জায়গায় লকডাউন জারির অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রশাসন। তবে এইভাবে লকডাউনের সাফল্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে ব্রিটিশ সরকারকে চিঠি দিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। ...

১০০ দিনের কাজ প্রকল্পে রায়দিঘির মথুরাপুর ২ ব্লকে পাতিলেবু ও আনারসের গ্রাম গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে প্রশাসন। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মেয়েদেরও এই কাজে নামানো হবে। বিডিও ...

 বিরোধীদের যাবতীয় আপত্তি অগ্রাহ্য করে কৃষি ও কৃষকদের স্বার্থ সম্পর্কিত তিনটি বিল গাজোয়ারি করে সংসদে পাশ করিয়েছে মোদি সরকার। প্রতিবাদে গোটা বিরোধী শিবির দেশজুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। এনডিএ-র একাধিক শরিক দলও বেজায় ক্ষুব্ধ। ...

 প্রতিপক্ষ ফুটবলারের গায়ে থুতু দেওয়ার অপরাধে চার ম্যাচ নির্বাসিত হলেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ফরাসি লিগে প্যারি সাঁজাঁ বনাম মার্সেই ম্যাচের শেষ লগ্নে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস
১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম
১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং বেদির জন্ম
১৯৬৯ - বিখ্যাত বাঙালি চিত্রপরিচালক, অভিনেতা এবং নাট্যব্যক্তিত্ব মধু বসু ওরফে নাম সুকুমার বসুর মৃত্যু
১৯৯০- রাজনীতিবিদ,স্বাধীনতা সংগ্রামী গান্ধীবাদি নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৯৯ টাকা ৭৪.৭০ টাকা
পাউন্ড ৯২.১৯ টাকা ৯৫.৪৭ টাকা
ইউরো ৮৪.৫২ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৮৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫৭,১৮০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫৭,২৮০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী ৩৩/৬ রাত্রি ৬/৪৪। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র ৩২/৩৩ রাত্রি ৬/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৯/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/২৬/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৭ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
৮ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী রাত্রি ১০/৩১। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র রাত্রি ১১/৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৯ গতে ৯/৫৯ মধ্যে।
৭ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। বৃষ: ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিন
বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: চেন্নাই সুপার কিংসকে ৪৪ রানে হারাল দিল্লি ক্যাপিটাল

11:13:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১০১/৪ (১৬ ওভার) 

10:49:48 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪৭/৩ (১০ ওভার) 

10:14:56 PM

 আইপিএল: চেন্নাই ২৬/১ (৫ ওভার)

09:51:00 PM