Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাবে কে?

আর কোনও রাখঢাক গুড়গুড় নেই। করোনাকালে সাধারণ মানুষকে আর্থিক সুবিধা দেওয়ার নামে কেন্দ্রীয় সরকার ও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গুচ্ছ গুচ্ছ ঘোষণা করলেও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর দাম যে ক্রমশ ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে যাচ্ছে তা প্রকারান্তরে মেনে নিল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। অদূর ভবিষ্যতেও যে এর থেকে গরিব মধ্যবিত্তের মুক্তি নেই তা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। মার্চ মাসে করোনার প্রভাব পড়তে শুরু হওয়ার পর থেকেই গোটা দেশের অর্থনীতির চাকা প্রায় থমকে গিয়েছে। এই সময়ে কলকারখানা বন্ধ থাকায় উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। রেল পরিষেবা বন্ধ থাকায় চাহিদা অনুযায়ী জোগানে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আবার কাজ হারিয়ে দেশের বহু মানুষ পথে বসেছেন। বহু সংস্থায় বেতন কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। অর্থনীতির সাধারণ নিয়মে এর ফলে জিনিসের দাম বেড়েছে। এবং বহু মানুষ ক্রয় ক্ষমতা হারাচ্ছেন। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো দফায় দফায় পেট্রপণ্যের দামবৃদ্ধি, তা নিয়ে কেন্দ্রের নীরব থাকা এবং নাভিশ্বাস ওঠা ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্পের অবস্থা পরিস্থিতিকে আরও ঘোরালো করে তুলেছে। বাজারে সব্জি সহ নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে না রেখে আবাসন বা গোল্ড লোনের সহায়তা করলে অর্থনীতি চাঙ্গা আদৌ হয়? বোধহয় হয় না। করোনার কারণে এমন পরিস্থিতি যে হতে পারে তা আন্দাজ করেই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে কিছু জরুরি ও কঠিন পদক্ষেপ নিতে পারত কেন্দ্র। খোলা বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম বেঁধে দেওয়ার মতো পদক্ষেপ করলে মানুষ দু’বেলা খেয়ে বাঁচত। সে ভাবনা নেই দিল্লিশ্বরের।
সত্যিই এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে গোটা দেশ। প্রধানমন্ত্রী মোদির সুদিনের স্বপ্ন দেখানোর দিনও বোধহয় শেষ হল। শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না। সব্জি, শস্য খাদ্যপণ্যের দাম যে হারে বাড়ছে তা মানুষের দুশ্চিন্তা আরও বাড়াচ্ছে। মূল্যবৃদ্ধিরোধ করার কোনও উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না কেন্দ্রের সরকারের তরফে। এরজন্য শুধু করোনা পরিস্থিতিকে দায়ী করলে একটু ভুল হবে। কেন্দ্রের অপরিকল্পিত নীতিই এরজন্য দায়ী। প্রথমত, লকডাউনের সিদ্ধান্ত যে সময়ে তড়িঘড়ি নেওয়া হয়েছিল, সেই সময় বাছাটা আদৌ ঠিক ছিল কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। অপরিকল্পিত লকডাউনের সিদ্ধান্তের কারণে সাপ্লাই চেন যেমন থমকে গেছে, ঠিক তেমনই আন্তর্জাতিক বাজারে যখন তেলের দাম কমেছে তখনও কিন্তু ভারতে জ্বালানি তেলের দাম বারবার বেড়েছে। যা মূল্যবৃদ্ধির অন্যতম কারণ। এতে করে সরকারের আয় বাড়ানোর উদ্দেশ্যসিদ্ধি হলেও হতে পারে, কিন্তু হাঁড়ি হাল হচ্ছে আমজনতার। কেন্দ্র অর্থনীতির চাকা ঘোরার কথা বললেও জিডিপি বৃদ্ধির হারে তার প্রভাব যে পড়েনি তা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তথ্যেই পরিষ্কার। মূল্যবৃদ্ধি কমার ব্যাপারে কোনও আশার কথা শোনায়নি দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। যা দুশ্চিন্তা আরও বাড়াচ্ছে। যদিও আর্থিক বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের পর মুদ্রাস্ফীতির হারে হয়তো লাগাম পড়বে বলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক আশাবাদী। জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, মানুষ দুর্ভোগে পড়ছে, অথচ দেশের সরকারের কোনওরকম হেলদোল নেই। মূল্যবৃদ্ধিরোধে কেন্দ্র কার্যত দিশাহীন হয়ে পড়েছে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য অবিলম্বে মূল্যবৃদ্ধিরোধে নজর দিতে হবে কেন্দ্রকে। আর মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়াতে নগদের জোগানও বাড়ানো দরকার।
এমন পরিস্থিতি একদিনে তৈরি হয়নি। মোদি সরকারের নোটবন্দির সিদ্ধান্ত যে সঠিক ছিল না তা বোঝা যাচ্ছে এখনও। তার একদফা ধাক্কা লেগেছে দেশের অর্থনীতির উপর। সেই ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই লকডাউনপর্ব এসে যাওয়ায় তার মারাত্মক প্রভাব পড়েছে অর্থনীতির উপর। বেহাল দশা আরও বেহাল হয়েছে। আনলকপর্বে কৃষি ও গ্রামীণ এলাকায় শিল্পোৎপাদনের হার বাড়লেও এবং ক্ষুদ্র মাঝারি শিল্পকে আর্থিক প্যাকেজ দেওয়া হলেও ঘুরে দাঁড়ানোর মতো পরিস্থিতি যে এখনও তৈরি হয়নি তা শীর্ষ ব্যাঙ্কের ঋণ কাঠামোয় আনা পরিবর্তন থেকেই স্পষ্ট হয়েছে। যদিও অর্থনীতি চাঙ্গা করার চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু রিজার্ভ ব্যাঙ্কও মূল্যবৃদ্ধিরোধ করা কীভাবে সম্ভব হবে তার কোনও দিশা দেখাতে পারেনি। তাই একথা বলাই যায়, সাধারণ মানুষের দুশ্চিন্তা আরও বাড়ল বই কমল না। ভোটের আগে ক্ষমতায় আসার জন্য দেশের প্রতিটি মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মোদি। দেশের মানুষের এই সঙ্কটের দিনে যদি সেই প্রতিশ্রুতির কিছুটাও তিনি পালন করতেন তাহলে হয়তো মানুষের দুশ্চিন্তা কিছুটা কমত। বোঝাই যাচ্ছে, তা হবার নয়। তাই মানুষের এই দুর্দিনে অন্তত মূল্যবৃদ্ধিতে লাগাম টানুক দেশের সরকার। সুদিন ফেরাতে না পারলেও মানুষের দুর্দিনে মূল্যবৃদ্ধিরোধ করে অন্তত সহায়ক ভূমিকা পালন করুক কেন্দ্র।
08th  August, 2020
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
প্রতিশ্রুতির অভ্যাস

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা পূরণ করতে না পারলে অথবা না চাইলে তাঁকে কী বলে? উত্তরটা খুবই সহজ, নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে দু’বার ভোটে জিতে দশ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন। দু’বারই ভোটের মুখে অকাতরে প্রতিশ্রুতি বিলিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কুর্সি দখলের জন্য এই ‘ব্রহ্মাস্ত্রটি’ প্রয়োগ করতে হবে। বিশদ

02nd  April, 2024
জবাব দিতে এরপরেও দ্বিধা?

রাজনৈতিক দলগুলির তরফে তহবিল সংগ্রহ নিয়ে নানা সময়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। পার্টিগুলিকে দুর্নামের হাত থেকে বাঁচাতে একটি ‘স্বচ্ছ’ ব্যবস্থা আবিষ্কার করেন নরেন্দ্র মোদির প্রথম অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি মহোদয়। ২০১৮ সালে তিনি চালু করেন ইলেক্টোরাল বন্ড স্কিম।
বিশদ

01st  April, 2024
একনজরে
দেশজুড়ে আদর্শ নির্বচনী আচরণবিধি চলছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। ওই দিন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। কিন্তু বিতর্ক বেঁধেছে আবাস যোজনার ফর্ম পূরণকে কেন্দ্র করে। ...

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাতে মধ্যস্থতা করতে ইউজিসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, নিয়েপা’র অধ্যাপক এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানদের নিয়ে নাগরিক কমিশন গঠিত হল। ...

নিজেদের মধ্যে সব দ্বন্দ্ব ভুলে তমলুক লোকসভার প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যকে জেতাতে হবে বলে তৃণমূল নেতাদের সাফ জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার হলদিয়ায় একটি হোটেলে তমলুক লোকসভার ...

একদিকে সুনীল নারিন ও বরুণ চক্রবর্তী। অন্যদিকে রবিচন্দ্রন অশ্বিন, যুজবেন্দ্র চাহাল, কেশব মহারাজরা। মঙ্গলবার ইডেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচে স্পিনারদের লড়াই আকর্ষণীয় ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কণ্ঠ দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৮৫০:  মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসোর মৃত্যু
১৮৫৩: প্রথম ট্রেন চলল সাবেক বোম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া থেকে থানে পর্যন্ত
১৮৬৭: উড়োজাহাজের আবিষ্কারক উইলবার রাইটের জন্ম
১৮৮৯: অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের জন্ম
১৯১৬ - রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৫১: লেখক অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যু
১৯৬৬: শিল্পী নন্দলাল বসুর মৃত্যু
১৯৭৮: অভিনেত্রী লারা দত্তর জন্
১৯৮৭: বিশিষ্ট অভিনেতা বিকাশ রায়ের মৃত্যু
২০২১: পিডিএফ ও ফটোশপের উদ্ভাবক ও সফটওয়্যার কোম্পানি এডোবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস গ্যাসকির মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৭ টাকা ৮৪.০৬ টাকা
পাউন্ড ১০২.৭৫ টাকা ১০৫.৩৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৪ টাকা ৯০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী ২০/১৫ দিবা ১/২৫। পুষ্যা নক্ষত্র ৫৯/৫৩ শেষ রাত্রি ৫/১৬। সূর্যোদয় ৫/১৯/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে। 
৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী অপরাহ্ন ৪/২৮। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ৬/২৩। সূর্যোদয় ৫/২০, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: কেকেআরকে ২ উইকেটে হারাল রাজস্থান

11:51:57 PM

আইপিএল: ৫৫ বলে সেঞ্চুরি বাটলারের, রাজস্থান ২২১/৮ (১৯.২ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:37:08 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট বোল্ট, রাজস্থান ১৮৬/ ৮(১৭.৩ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:27:00 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট পাওয়াল, রাজস্থান ১৭৮/৭(১৬.৫ ওভার), টার্গেট ২২৪

11:19:00 PM

আইপিএল: ৩৬ বলে হাফসেঞ্চুরি বাটলারের, রাজস্থান ১৩৬/৬ (১৪.৩ ওভার), টার্গেট ২২৪ (বিপক্ষ কেকেআর)

11:18:52 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট হেটমায়ার, রাজস্থান ১২১/৬ (১২.২ ওভার), টার্গেট ২২৪ (বিপক্ষ কেকেআর)

11:04:22 PM