Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সিলেবাসেও আক্রান্ত গণতন্ত্র

খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান। জীবনধারণের প্রথম তিনটি উপকরণ। এই তিনটি চাহিদা পূরণ না হলে কোনও মানুষের পক্ষে সভ্য সমাজের অংশ হওয়া সম্ভব নয়। বস্ত্র ও বাসস্থানের প্রকার ভেদ রয়েছে। মানুষ তার আর্থিক পরিস্থিতি এবং প্রাকৃতিক ও সামাজিক অবস্থান অনুসারে বস্ত্র বেছে নেয়। বাসস্থানের চাহিদাও অনেকাংশে সেইরকম। বস্ত্র ও বাসস্থানেরই নিয়মে খাদ্য নির্বাচন করা যায়। তবে সে শুধু পেটের খিদে মেটাবার জন্যে। মানুষের খিদে শুধু পেটের নয়। তার মনের খিদে আরও বড়। মনের খিদে মেটাতে মানুষকে অনেক কিছু শিখতে হয়। শিক্ষার স্বাদ একবার পেলে তার চাহিদা বহুপল্লবিত হয়। মানে, একটা চাহিদা পূরণ হলে তার থেকে আর একটা নতুন চাহিদা জন্ম নেয়। শিক্ষার চাহিদা সংখ্যাহীনভাবে বাড়তে থাকে। সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারণাটি মনের শিক্ষার প্রসারের সঙ্গে সরাসরিভাবে যুক্ত। এইভাবে মানুষ আগুন জ্বালাতে শিখেছে। কাঁচা ফলমূল, মাছ, মাংস খাওয়ার পরিবর্তে রান্না করা খাবার খেতে শুরু করেছে। চাকা আবিষ্কার করেছে। চাকায় ভর দিয়েই এগিয়ে চলেছে সভ্যতা। নিজ নিজ ভাষা আয়ত্ত করে বন্যপ্রাণীদের থেকে আলাদা হয়েছে মানুষ। নিত্যনতুন উপলব্ধিগুলিকে প্রকাশ করেছে। ভাগ করেছে সাহিত্য, বিজ্ঞান, দর্শন প্রভৃতিতে। ব্যক্তি মানুষ প্রবেশ করেছে পরিবারের ভিতরে। পরিবার থেকে সমাজ, সেখান থেকে দেশের ধারণা তৈরি হয়েছে। পরিবারের কর্তার থেকে বড় হয়েছেন গোষ্ঠীপতি। তাঁর থেকে বড় হিসেবে মান্যতা পেয়েছেন রাজা।
রাজতন্ত্রের ইতিহাস সুপ্রাচীন। সেখানে রাজার ইচ্ছাই সব। তিনি যত দক্ষ এবং সুবিচেক হোন না কেন, এর অন্যথা হওয়ার নয়। রাজতন্ত্রের সবচেয়ে বড় বিপদ হল—রাজা কর্ণেন পশ্যতি! মানে, রাজা কানে দেখেন! তা তাঁর দৃষ্টিশক্তি যত প্রখরই হোক। রাজতন্ত্রের এরকম অনেক ত্রুটি দেখে মানুষ বিকল্প সন্ধান করেছে। মুক্তিকামী সংঘবদ্ধ মানুষের দীর্ঘ লড়াই আন্দোলনের ভিতর দিয়ে এসেছে গণতন্ত্র, বহু দলীয় গণতন্ত্র, সাম্যবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি প্রভৃতি। ভারতের মতো সুবৃহৎ দেশগুলি গ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা। অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রশ্নে সমগ্র দেশের উপর কেন্দ্রীয় সরকারের কর্তৃত্ব স্বীকার করা হয়েছে। পাশাপাশি রাজ্যগুলিকেও দেওয়া হয়েছে সীমিত কর্তৃত্বের অধিকার। সংশ্লিষ্ট নির্বাচিত রাজ্য সরকারের মাধ্যমে মানুষ সেই অধিকার ও ক্ষমতা ভোগ করে। সেই অর্থে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির সমন্বয়ের নীতিই হল ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার মূল শক্তি। অবাঞ্ছিত হলেও সত্যি যে, কেন্দ্রীয় শাসকরা সবসময় নিরপেক্ষতার নীতি নিয়ে চলেন না। নিজ দল বা জোটের সরকার যেসব রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত নয়, সেগুলির প্রতি বঞ্চনা এক ‘ঐতিহ্য’-এ পরিণত হয়েছে। এমনকী, পুরো দেশটাকে তাঁবে আনার কৌশল হিসেবে কেন্দ্রীয় শাসকরা এমন কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, যা আদৌ ভালো নয়। অগণতান্ত্রিক তো বটেই, কখনও কখনও পীড়নমূলক। এই প্রসঙ্গে ইন্দিরা শাহির কুখ্যাত ‘জরুরি অবস্থা’র কথা উল্লেখ করা যায়।
প্রায় একইরকম বিতর্কে জড়িয়েছে মোদি জমানার একাধিক সিদ্ধান্ত। যেমন নোট বাতিল, জিএসটি, এনআরসি, নাগরিকত্ব আইন প্রভৃতি। মোদি সরকারের হাতে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিও সুরক্ষিত নয় বলে অভিযোগের তর্জনী উঠেছে। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির সঙ্গেও ভারতের সম্পর্কের এতটা অবনতি অতীতে কমই হয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাস বলে, রাষ্ট্রের ভুল ও ব্যর্থতা চরমসীমা অতিক্রম করলে প্রথম প্রতিবাদটি ধ্বনিত হয় ছাত্রসমাজের মধ্যে থেকে। কারণ, সমাজের শিক্ষিত অংশের মধ্যে ছাত্ররাই তরুণ। জোরালো প্রতিবাদের সাহস তরুণদের চেয়ে কার বেশি? এতেই কি প্রমাদ গুনছেন মোদিজি? তা না হলে সিবিএসই-র একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর সিলেবাস থেকে উপরোক্ত স্পর্শকাতর বিষয়গুলিকেই বাদ দেওয়া হল কেন? যে-কোনও নিরপেক্ষ মানুষ ভাববেন, সরকারের পক্ষে অস্বস্তিকর বিষয়গুলিই বেছে বেছে বাদ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ পরিস্থিতিতে সিলেবাস সংক্ষেপ করার অন্য উপায় কি ছিল না? সরকারের বোঝা উচিত, এইভাবে স্বস্তিতে থাকা যায় না। কয়েকটি বিতর্কিত বিষয় আড়াল করতে পারলেই কি ছাত্রসমাজ তাদের পক্ষে চলে যাবে! প্রতিবাদ জরুরি মনে করলে মানুষকে ঠেকানো যাবে না। সবশেষে ভোটের বোতাম তো একদিন হাতের নাগালে আসবেই। ছাত্রসমাজের হাতে ভোটের শেয়ার কিন্তু বিরাট।
10th  July, 2020
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
একনজরে
ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তথা তৃণমূলের ভাঙড়ের পর্যবেক্ষক সওকত মোল্লার বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ল ভাঙড়ে। এই নিয়ে শোরগোল পড়েছে এলাকায়। কোথাও তাঁকে অশান্তির কারিগর তকমা দেওয়া হয়েছে, কোথাও আবার ঘুরিয়ে বহিরাগত বলে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

দুবাইয়ের বৃষ্টিতে ধুয়ে গেল কুস্তিগির দীপক পুনিয়া ও সুজিত কালকের প্যারিস ওলিম্পিকসের যোগ্যতা অর্জনের সুযোগ। কিরগিজস্থানে আয়োজিত এশিয়া কুস্তি ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। বৃষ: নতুন ...বিশদ

08:43:08 AM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে ১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া ...বিশদ

08:33:48 AM

উপাচার্য: আজ বৈঠক রাজভবনে
উপাচার্য নিয়োগ ইস্যুতে ফের বিরোধ বাধল শিক্ষামন্ত্রী এবং রাজ্যপালের মধ্যে। ...বিশদ

08:10:00 AM

বাসুকি নাগের সন্ধান!
পৌরাণিক কাহিনি কি তবে সত্যি হল? সমুদ্রমন্থনের সময় সাহায্য নেওয়া ...বিশদ

08:05:00 AM

আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

19-04-2024 - 11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 11:15:12 PM