Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা। অশান্ত করতে চায় ভারতভূমিকে। তাদের এই হীন মনোবৃত্তির বহিঃপ্রকাশ অতীতেও বারবার দেখা গিয়েছে। কিন্তু করোনা বিপদের দিনে একটু সংবেদনশীল হওয়াটা প্রত্যাশিত ছিল। বিশ্বজুড়ে করোনা সংক্রমণের জেরে ইতিমধ্যেই যখন লক্ষাধিক মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, তখনও চীন তার আগ্রাসনের মনোভাব পাল্টায়নি! ভারতে এখন করোনা সঙ্কট গভীরতর হচ্ছে। এই দুঃসময়ে প্রতিবেশী চীনের এদেশের পাশে দাঁড়ানোর দরকার ছিল। তা না করে শত্রুর মতো আচরণ করছে তারা। মহামারীর বিপদকালে সুযোগসন্ধানী চীনা সেনা ভারতীয় এলাকায় ‘পোল পয়েন্ট ১৪’ এবং গোর্গা পোস্টে যেভাবে ঢুকে পড়ার চেষ্টা চালাল, তা নিন্দনীয়। এমন আগ্রাসী মানসিকতাকে ধিক্কার জানাতেই হয়। বলা বাহুল্য, পরিস্থিতি মোকাবিলায় ভারতীয় সেনার দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রশ্নাতীত। বাহবা দিতে হয় ভারতীয় সেনাকে, যাঁদের তৎপরতায় চীনের অসৎ উদ্দেশ্য এবারও সফল হল না।
বারবার লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সমস্যা তৈরি করছে চীন। ভারত-চীন উভয় দেশের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই চলছিলই। লাদাখে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চীন সেনার সংখ্যা বাড়াচ্ছিল। বাড়ছিল উত্তেজনা। কিন্তু করোনা সঙ্কটের মধ্যেই ‘বিতর্কিত’ এলাকায় তাদের প্রভাব খাটাতে তাঁবু খাটিয়ে, বাঙ্কার তৈরি করে ভারতীয় সেনার প্রবেশপথ আটকানোর যে চেষ্টা তারা করেছে, তাতে চীনের অসৎ উদ্দেশ্য স্পষ্ট। শুধু তাই নয়, উত্তরাখণ্ডের গা ঘেঁষে দীর্ঘ ডারচুলা-তিনকর রোড প্রকল্পের কাজে বেজিং নাকি নেপালকে যাবতীয় সহায়তা করছে। এও তো ভারতের বিরুদ্ধাচরণ। আসলে চীন দখলদারি ও দাদাগিরি কায়েমের উদ্দেশ্যে এমন সব দেশের সঙ্গে হাত মেলায়, যারা ভারতের বিরুদ্ধে সরব। অথবা সন্ত্রাসবাদের মদতদাতা। জঙ্গি দমনের বদলে জঙ্গিদের আশ্রয়দাতা পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতেও চীন পিছপা হয় না। এই পাকিস্তান প্রতিনিয়ত ভারতে অস্থিরতা তৈরি করতে চাইছে। কে কার বন্ধু, আর কেই বা শত্রু, তা বোঝা যায় বিপদের দিনে। চীনের ক্ষেত্রেও তা সত্য। অন্যান্য দেশের বিপদের দিনে ভারত সরকার যখন ওষুধ সহ নানা সামগ্রী নিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, তখন চীন আগ্রাসন চালাচ্ছে ভারত ভূখণ্ডে! কিন্তু এভাবে ভারতকে দমানো যাবে না। শান্তি ও মানবতায় বিশ্বাসী এই দেশ চায় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান। তবে সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রের এই দেশটি আদৌ দুর্বল নয়। আগ্রাসনের মোকাবিলা করে উপযুক্ত জবাব দিতেও প্রস্তুত এদেশের সরকার। তাই ভারত ভূখণ্ডকে রক্ষা করতে টহলদারি বাড়ানো হয়েছে। সীমান্ত সমঝোতা লঙ্ঘন করে এগনোর চেষ্টা করলে চীন উপযুক্ত জবাবই পাবে। গোটা পরিস্থিতির উপর নজরদারি করছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় ভারত আরও সেনা পাঠিয়ে প্রস্তুত থাকার সময়োচিত সিদ্ধান্তই নিয়েছে।
ভারত শক্তিশালী একটি দেশ। তার প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও যথেষ্ট শক্তপোক্ত। শত্রুর মোকাবিলা করতেও জানে। চীনের আগ্রাসন নীতির কাছে এদেশ যে নতিস্বীকার করবে না, তা ইতিমধ্যে স্পষ্ট। শুধু চীন কেন, কাউকেই গ্রাস করতে দেবে না দেশের একখণ্ড জমি। ভারতের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর তৎপরতা অতি প্রশংসনীয়। সেটা মাথায় রেখে চীন সংঘাতের পথ ছেড়ে তার সেনাদের সবক শেখালেই মঙ্গল। তাদের শুভবুদ্ধি যদি জাগে, তবেই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান সম্ভব। 
26th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে।
বিশদ

20th  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
মানবিক মমতা

 ২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা।
বিশদ

18th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
ঋণনির্ভর প্যাকেজে সুরাহা হবে?

 আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল এতদিনে দেশবাসী হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। করোনা সঙ্কটের দিনেও স্লোগান-সর্বস্ব সেই ভাঁওতাবাজি অব্যাহত। সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিহাস। বিশদ

16th  May, 2020
গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য

স্বাধীনতালাভের পর সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ভারতের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বাস করেন গ্রামাঞ্চলে। ৭৩৯টি জেলার প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ গ্রামে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা। ভারতের অন্যতম প্রধান একটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ। আয়তনের নিরিখে ত্রয়োদশ বৃহৎ।
বিশদ

15th  May, 2020
  ধোঁয়াশা রইল

 বছর ছয়েক আগে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে স্বনির্ভর হতে পারে, সে পথেই এগনোর দরকার ছিল। যা এতদিনেও হয়নি। বিশদ

14th  May, 2020
পরিযায়ীদের ফেরানোর পর

 ভারতে দারিদ্র্যসীমার নীচের বাসিন্দা বা চরম দারিদ্র্যের শিকার ২৫-২৬ কোটি মানুষ। দারিদ্র্যের প্রধান কুফল হল অপুষ্টি ও দুর্বল স্বাস্থ্য। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, মহিলা ও শিশুরাই এমন দুর্ভাগ্যের শিকার সবচেয়ে বেশি।
বিশদ

13th  May, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, দিনহাটা: করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে এবার আইসোলেশন ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নিল কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। জুন মাসের মধ্যেই ১৫-২০টি বেডের আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হবে।   ...

নয়াদিল্লি, ২৮ মে (পিটিআই): ভিসার শর্ত অমান্য করে করোনার দাপটের মধ্যে নিজামুদ্দিনের ধর্মীয় সমাবেশে যোগদানের জন্য ২৯৪ জন বিদেশির বিরুদ্ধে দিল্লি পুলিস নতুন করে আরও ১৫টি চার্জশিট জমা দেবে। ...

 কোচি, ২৮ মে: দেশের নামী ক্রীড়াবিদদের সন্তানরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন, এমন উদাহরণ রয়েছে প্রচুর। কিন্তু ‘ট্র্যাক কুইন’ পিটি ঊষার পুত্র ভিগনেশ উজ্জ্বলও হতে পারতেন অ্যাথলিট। কিন্তু ...

ওয়াশিংটন, ২৮ মে: ‘তথ্য যাচাই’ (ফ্যাক্ট চেক) নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ট্যুইটারের লড়াই অন্য মাত্রা পেল। বুধবার ট্রাম্প জানান, কৃতকর্মের জন্য শাস্তি পেতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করলেন তেনজিং নোরগে এবং এডমন্ড হিলারি
১৯৫৪—অভিনেতা পঙ্কজ কাপুরের জন্ম।
১৯৭২—অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুরের মৃত্যু।
১৯৭৭—ভাষাবিদ সুনীতি চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু।
১৯৮৭—ভারতের পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংয়ের মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.০১ টাকা ৭৬.৭৩ টাকা
পাউন্ড ৯১.৩২ টাকা ৯৪.৫৭ টাকা
ইউরো ৮১.৯৯ টাকা ৮৫.০৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী ৪২/২৯ রাত্রি ৯/৫৬। অশ্লেষানক্ষত্র ৫/৫ দিবা ৬/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৬, সূর্যাস্ত ৬/১১/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/০ গতে ২/৩৯ মধ্যে। রাত্রি ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৩০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫২ গতে ১০/১৩ মধ্যে।
১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী রাত্রি ৭/৩। মঘানক্ষত্র রাত্রি ৩/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৪। অমৃতযোগ দিবা ১২/৪ গতে ২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৭ মধ্যে ও ১২/৪০ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৪ গতে ১০/১৪ মধ্যে।
৫ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট ...বিশদ

07:03:20 PM

১৬ জুন খুলছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির 

09:55:50 PM

নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ 
লকডাউন এর মধ্যেই কুলটি থানার নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ পেল ...বিশদ

09:38:00 PM

১ জুন খুলছে না বেলুড় মঠ 
করোনা সংক্রমণের হার বাড়তে থাকায় ১ জুন থেকে খুলছে না ...বিশদ

09:23:02 PM

দিল্লিতে ভূমিকম্প অনুভূত, রিখটার স্কেলে মাত্রা ৪.৬

09:16:00 PM

রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক মুখ্যসচিবের 
রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি, উম-পুন পরবর্তী অবস্থা ও পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যু ...বিশদ

08:55:00 PM