Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? তাঁদের শুভার্থী কারা, সেটা স্পষ্ট হবে এখন। সুপার সাইক্লোন উম-পুনের তাণ্ডবে রাজ্যে যে চূড়ান্ত বিপর্যয় ঘটে গিয়েছে, তা জাতীয় বিপর্যয়েরই শামিল। একদণ্ড দেরি না করে ত্রাণ-পুনর্বাসন ও পরিকাঠামো পুনর্গঠনের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সময়ে যা সবচেয়ে জরুরি। করোনার কারণে রাজ্য সরকারের আয় থমকে গেলেও দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দায়বদ্ধতাকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন তিনি। রাজ্যকে ঘুরে দাঁড় করানোর জন্য যেসব উদ্যোগ তিনি নিচ্ছেন, তা শুধু বাস্তবমুখীই নয়, মানবিকতারও নজির। সঙ্কটের দিনে অপ্রয়োজনীয় খরচ আটকাতে মিতব্যয়িতার নির্দেশের পাশাপাশি মৃতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করতে এতটুকু দেরি করেননি। অর্থাৎ বিপদগ্রস্তদের পাশে থাকার প্রমাণ অতীতের মতো এবারও পাওয়া গেল। জরুরি ভিত্তিতে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলি আজ আবার প্রমাণ করছে মা-মাটি-মানুষের সরকার রয়েছে মানুষের পাশে। কিন্তু কেন্দ্র কী করবে?
একদিকে করোনা, অন্যদিকে উম-পুনের আঘাতে বিপর্যস্ত জনজীবন, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিয়ে কীভাবে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলা? এখন প্রচুর অর্থের দরকার। অর্থ সঙ্কটের এই ঘোর দুর্দিনে দিল্লি যদি রাজ্যের বকেয়া মিটিয়ে দিতে উদ্যোগ নিত তাহলে হয়তো খানিক সুরাহা হতো। এব্যাপারে তাদের নীরবতা বিস্ময়কর! বারবার চেয়েও মুখ্যমন্ত্রী বকেয়া পাচ্ছেন না। তবে এই ঘূর্ণিঝড়ের কঠিন সময়ে গোটা দেশ পাশে আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট করেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে রাজ্যে এসে আকাশপথে সরেজমিনে পরিস্থিতি দেখেও গিয়েছেন। আর সব শেষে এই বিপর্যয় মোকাবিলা খাতে অগ্রিম দিয়েছেন হাজার কোটি টাকা। ঘূর্ণিঝড়ের এই ভয়াবহ তাণ্ডবে বেনজির ক্ষতির মুখে পড়া পশ্চিমবঙ্গের জন্য একটি ট্যুইট করতে প্রধানমন্ত্রীর সময় লেগেছিল ২৩ ঘণ্টা। কাজেই অগ্রিম ঘোষণা করতেও যে তিনি স্বচক্ষে সব দেখেই সিদ্ধান্ত নেবেন, সে ব্যাপারে সংশয় ছিল না। হলও তাই। কারণ, এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবীন পট্টনায়েক নয়। তাই ২০১৯ সালে ‘ফণী’ আঘাত হানার আগেই ওড়িশা সরকারের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল ৩৪০ কোটি টাকা। অথচ উম-পুনের ভয়াবহতা যে সাম্প্রতিককালের সব বিপর্যয়ের ইতিহাসকে ছাপিয়ে যেতে পারে, সে ব্যাপারে আবহাওয়াবিদরা আগেই আশঙ্কা করেছিলেন। তা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় সরকার উদাসীনই থেকেছে। এমন প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিঘাত সামাল দিতে তাদের সাহায্য প্রয়োজন, সে বিষয়ে নিঃসংশয় হওয়া সত্ত্বেও। কেন্দ্র কিন্তু আরও জানে, এমন দুর্যোগের পরই দরকার হয় নগদ, অর্থাৎ অন্তর্বর্তী অনুদানের। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই জানিয়েছেন, ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ১ লক্ষ কোটি টাকার। সেক্ষেত্রে মাত্র হাজার কোটি অগ্রিম কি যথেষ্ট? তাও যদি এই টাকাটা বিপর্যয়ের আগে মিলত!
বাংলার সঙ্গে এই বিমাতৃসুলভ আচরণের কারণ রাজনীতি ছাড়া তো আর কিছু নয়! যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় যা হওয়াটা মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়। তীব্র অর্থসঙ্কটে জেরবার বাংলাকে কিন্তু এই ঘূর্ণিঝড়ের পাশাপাশি করোনা নামক মারণব্যাধিরও মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তাও প্রায় তিন মাস ধরে। তার খরচও নেহাৎ কম নয়! উপরন্তু কেন্দ্রীয় বঞ্চনা তো রয়েইছে। বারবার বলা সত্ত্বেও পশ্চিমবঙ্গ এখনও কেন্দ্রের থেকে তাদের প্রাপ্য ৫২ হাজার কোটি টাকা পায়নি।
তাই আজ একটাই আর্জি, এই মহাদুর্যোগের দিনে আর অন্তত বাংলার সঙ্গে দুয়োরানির মতো আচরণ না করে সহযোগিতা করুক নরেন্দ্র মোদি সরকার। ওড়িশা আগাম অর্থ পেয়ে থাকলে বাংলার ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রমকে কখনওই ভালোভাবে মেনে নিতে পারে না রাজ্যবাসী। এখন দেখতে হবে বাংলার কথা কেন্দ্রের শাসক কতটা গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে। দুর্গতদের সাহায্যে সত্যি তারা কতখানি আন্তরিক। সবরকম সাহায্যের আশ্বাস অবিলম্বে যেন কার্যকর হয়।
কেন্দ্র ও রাজ্যের শাসক দলের মধ্যে পারস্পরিক রাজনৈতিক মতভেদ আছে। তা দূরে সরিয়ে রেখে, তিক্ততা ভুলে বহুজনহিতায় এখন জরুরি কাজে পারস্পরিক সমন্বয়। অর্থসঙ্কটের মধ্যে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রাণপণ লড়াই করছে রাজ্য। বিপদগ্রস্ত রাজ্যবাসীর পাশে দাঁড়াতে কেন্দ্র কতটা সক্রিয় ভূমিকা নেয়, তারই পরীক্ষা আজ। দুর্গত মানুষ বুঝতে পারবেন, কেন্দ্রের শাসক সত্যি তাঁদের প্রতি কতটা সহায়।
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে।
বিশদ

20th  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
মানবিক মমতা

 ২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা।
বিশদ

18th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
ঋণনির্ভর প্যাকেজে সুরাহা হবে?

 আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল এতদিনে দেশবাসী হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। করোনা সঙ্কটের দিনেও স্লোগান-সর্বস্ব সেই ভাঁওতাবাজি অব্যাহত। সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিহাস। বিশদ

16th  May, 2020
গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য

স্বাধীনতালাভের পর সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ভারতের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বাস করেন গ্রামাঞ্চলে। ৭৩৯টি জেলার প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ গ্রামে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা। ভারতের অন্যতম প্রধান একটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ। আয়তনের নিরিখে ত্রয়োদশ বৃহৎ।
বিশদ

15th  May, 2020
  ধোঁয়াশা রইল

 বছর ছয়েক আগে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে স্বনির্ভর হতে পারে, সে পথেই এগনোর দরকার ছিল। যা এতদিনেও হয়নি। বিশদ

14th  May, 2020
পরিযায়ীদের ফেরানোর পর

 ভারতে দারিদ্র্যসীমার নীচের বাসিন্দা বা চরম দারিদ্র্যের শিকার ২৫-২৬ কোটি মানুষ। দারিদ্র্যের প্রধান কুফল হল অপুষ্টি ও দুর্বল স্বাস্থ্য। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, মহিলা ও শিশুরাই এমন দুর্ভাগ্যের শিকার সবচেয়ে বেশি।
বিশদ

13th  May, 2020
কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা: সঠিক সিদ্ধান্ত জরুরি

 করোনার প্রকোপ নিয়ে দেশজুড়ে যে অস্থিরতা এবং আতঙ্কের বাতাবরণ সৃষ্টি হয়েছে, তাতে নতুন করে উদ্বেগে পড়েছেন কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের লক্ষ লক্ষ পড়ুয়া এবং তাঁদের অভিভাবক।
বিশদ

12th  May, 2020
চোর পালাবার পরেও বুদ্ধি বাড়ে না?

 বিজয় মালিয়া, নীরব মোদি, মেহুল চোকসির পর এবার নরেশ কুমার। ব্যাঙ্কের খাতায় প্রায় ৪১৪ কোটি টাকার ঋণখেলাপি হিসেবে পলাতক। অভিযুক্ত দিল্লির সংস্থা রামদেব ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের বাসমতী রাইস প্রস্তুতকারী সংস্থার অন্যতম কর্ণধার।
বিশদ

11th  May, 2020
জীবিকা সচল হলেই
ফিরবে অর্থনীতির হাল 

করোনার ছোবলে ভারতের অর্থনীতি যে ক্রমশ নীলবর্ণ হয়ে যাচ্ছে, তা বোঝাই যাচ্ছিল। আর্থিক বৃদ্ধির হার ক্রমশই নিম্নমুখী। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তারই ইঙ্গিত দিয়েছিল। পূর্বাভাস দিয়েছিল, বৃদ্ধির হার নেমে যাবে ১.৯ শতাংশে।  
বিশদ

10th  May, 2020
বিপদের উপর বিপত্তি 

একে বলে বিপদের উপর বিপত্তি। করোনার আক্রমণে অতিষ্ঠ যখন গোটা দেশ সহ পশ্চিমবঙ্গও, তারই মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য চালু করে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের চাপ। কেন্দ্রীয় সরকার প্রবলভাবে চাইছে, যাতে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্য এই মুহূর্তে চালু করে দেওয়া যায়। 
বিশদ

09th  May, 2020
আসুক ভ্যাকসিন, আতঙ্কমুক্ত হোক বিশ্ব 

করোনা প্রতিষেধক ভ্যাকসিন। এই মুহূর্তে গোটা বিশ্বের কাছে এটাই সব থেকে মহার্ঘ বস্তু। সারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসকরা এই প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য দিনরাত এক করে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।  
বিশদ

08th  May, 2020
নগদের জোগানই ভরসা

 লকডাউনের তৃতীয় দফা চলছে। সঠিক সময়েই ভারত সরকার লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে তা যে একশো শতাংশই সফল হয়েছে একথা হলফ করে বলা যায় না। প্রতিদিনই আগের রেকর্ড ভেঙে ভারতে করোনা আক্রান্তের ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে।
বিশদ

07th  May, 2020
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, মেদিনীপুর: করোনা-আতঙ্কে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাজুড়ে আর্সেনিক অ্যালবাম-৩০ ওষুধের চাহিদা তুঙ্গে উঠেছে। চাহিদার জেরে মেদিনীপুর হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের কর্মীরা ওষুধের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।   ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: উম-পুন বিধ্বস্ত এলাকার থানাগুলিতে বিদ্যুৎ ও পানীয় জলের পরিষেবা মিলছে না। বিদ্যুৎ সংযোগ কবে ফের স্বাভাবিক হবে, তা কারওরই জানা নেই। আলো বলতে টর্চই ভরসা। কিন্তু তাও হাতেগোনা। এই অবস্থায় ইমার্জেন্সি লাইট ও টর্চ চেয়ে ঘন ঘন ...

  মুম্বই, ২২ মে (পিটিআই): কোভিড-১৯ রোগীদের চিকিৎসার জন্য বেসরকারি এবং চ্যারিটেবল হাসপাতালের শয্যার ভাড়ার তিনটি ধাপে বেঁধে দিল মহারাষ্ট্র সরকার। একইসঙ্গে সরকার ঠিক করেছে, এই স্ল্যাবের মধ্যে কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য মোট বেডের ৮০ শতাংশ ধরে রাখতে হবে। ...

  বেজিং, ২২ মে (পিটিআই): করোনা সঙ্কটের মধ্যেও দেশের প্রতিরক্ষা বাজেটে বরাদ্দ বাড়াল চীন। বাজেট বাড়িয়ে ১৭ হাজার ৯০০ কোটি ডলার করা হয়েছে। অর্থাৎ ভারতের প্রতিরক্ষা বাজেটের তিনগুণ। গতবছর চীনের প্রতিরক্ষা বাজেটের পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার ৭৬০ কোটি ডলার। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০৬-নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮: ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯-জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯৫১-বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৮৯ টাকা ৭৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড ৯০.৮৮ টাকা ৯০.৮৮ টাকা
ইউরো ৯০.৮৮ টাকা ৮৪.৩৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৩ মে ২০২০, শনিবার, প্রতিপদ ৪৮/২০ রাত্রি ১২/১৮। রোহিণীনক্ষত্র ৫৯/৪৬ রাত্রি ৪/৫২। সূর্যোদয় ৪/৫৭/২৯, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১১/১২ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৬/৩৭ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৭ গতে উদয়াবধি।
৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৩ মে ২০২০, শনিবার, প্রতিপদ রাত্রি ১১/৪২। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। রোহিণীনক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/৩৪। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/০ গতে ৭/৪২ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৩ গতে ২/৫৩ মধ্যে ও ৪/৩২ গতে ৬/১২ মধ্যে কালরাত্রি ৭/৩২ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৭ মধ্যে।
 ২৯ রমজান

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৯০৬-নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু১৯১৮: ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম ১৯১৯-জয়পুরের ...বিশদ

07:03:20 PM

গুজরাতে কোভিড-১৯ পজিটিভ আরও ৩৯৬ জন, মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৩,৬৬৯ 

08:26:36 PM

ইদ পালিত হবে ২৫ মে
আগামী ২৫ মে ইদ পালিত হবে। আজ চাঁদ দেখা যায়নি। ...বিশদ

08:05:14 PM

মহারাষ্ট্রে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হলেন ২,৬০৮ জন, মৃত ৬০ 

08:01:30 PM

সিকিমে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলল 
প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলল সিকিমে। দিল্লি থেকে ফেরা এক ...বিশদ

07:54:38 PM

রাজ্যে করোনা আক্রান্ত আরও ১২৭ জন 
রাজ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২৭ জনের শরীরে মিলল করোনা ...বিশদ

07:43:40 PM