Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে। (দুই) বৃহৎ শিল্পের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক নেই এমন অসংখ্য ক্ষেত্রের প্রয়োজন মেটানোর উপযোগী পণ্য ও পরিষেবা উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত থেকে। ভারতে শিল্পায়নের বড় অন্তরায় হল পুঁজির স্বল্পতা। অন্যদিকে, ক্রমবর্ধমান কর্মপ্রার্থীদের প্রত্যাশাপূরণের ক্ষমতা দ্রুত হারাচ্ছে কৃষি। কাজের জগৎ তথা অর্থনীতিতে এই যে বিরাট শূন্যতা তা পূরণ করার ক্ষমতা এমএসএমই ছাড়া কারও নেই। কৃষিজ উৎপাদনকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে এমএসএমই পরোক্ষে কৃষি-অর্থনীতিকেও উজ্জীবিত করে চলেছে। পুঁজি বিনিয়োগের অনুপাতে কর্মসংস্থানের নিরিখে বৃহৎ শিল্পের থেকে কয়েক গুণ এগিয়ে রয়েছে এমএসএমই। ভারতের মতো গরিব দেশে উচ্চ মানের কারিগরি শিক্ষার বিস্তারে আছে নানা সীমাবদ্ধতা। ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি অনেক শিল্প সামান্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ এবং স্বল্প পুঁজি সম্বল করে শুরু করা যায়। অতএব শুধু চাকরি নয়, স্বনিযুক্তির ক্ষমতার বিচারেও এই শিল্পক্ষেত্রের জুড়ি ভারতে অন্তত নেই। দুনিয়ার সঙ্গে দ্রুত বদলে যাচ্ছে মানুষের চাহিদা। চাহিদাই শিল্প-ব্যবসার প্রাণ। সুতরাং বদলে যাওয়া পৃথিবীর সঙ্গে তাল মেলাতে শিল্পকেও উৎপাদনে নানা বৈচিত্র আনতে হয়। এমএসএমই-র প্রোডাক্ট ডাইভারসিফিকেশন যোগ্যতা বেশি। সামান্য সংস্কারের ঝুঁকি নিয়ে তারা বাঁক বদলও করতে পারে।
ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভের এই বিষয়ক সর্বশেষ (২০১৫-১৬) রিপোর্ট উদ্ধৃত করে এমএসএমই মন্ত্রক জানাচ্ছে, শহর ও গ্রাম মিলিয়ে এমএসএমই প্রত্যক্ষভাবে ১১ কোটি ১০ লক্ষ পরিবারের অন্নসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং, ট্রেড, ইলেক্ট্রিসিটি এবং নানা ধরনের সার্ভিস বা পরিষেবা ক্ষেত্রে মাইক্রো, স্মল ও মিডিয়াম মিলিয়ে মোট সংস্থা ৬ কোটি ৩৩ লক্ষ ৮৮ হাজার। ব্যাপক লিঙ্গবৈষম্যের জন্য ভারতের দুর্নাম সুবিদিত। সেখানেও দেখা যাচ্ছে, এমএসএমই-র মালিকানায় মহিলাদের উপস্থিতি ২০.৩৭ শতাংশ। ভোট এলেই সব সরকার শিল্পায়নের ধুয়ো তুলে বাজার মাত করে। এ আমাদের কয়েক দশকের অভিজ্ঞতা। কিন্তু আমরা পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে, গর্জনের ছিটেফোঁটাও বর্ষণ হয় না। জুমলাবাজি জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাওয়ায়, ইদানীং বৃহৎ শিল্পস্থাপনকে আর শিল্পায়নের সমার্থক বলে ধরা হচ্ছে না। কী কেন্দ্র, কী রাজ্যে রাজ্যে সরকারগুলি জোর দিচ্ছে এমএসএমই ইউনিট বৃদ্ধির উপর। তারা বলছে, কৃষি থেকে শিল্প-অর্থনীতিতে উত্তরণের এটাই সর্বোত্তম পথ। দেরিতে হলেও এই উপলব্ধির বাস্তবতা ১৩৫ কোটি মানুষের অর্থনীতির পক্ষে স্বস্তিদায়ক।
তবে সবচেয়ে অস্বস্তির কারণ উদ্ভূত করোনা পরিস্থিতি। টানা দু’মাসের লকডাউনে এই শিল্প-বাণিজ্য ক্ষেত্র ভয়ানকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটাকে যে-কোনও উপায়ে বাঁচানোই রাষ্ট্রের মন্ত্র হওয়া উচিত। মোদি সরকার অবশ্য তাদের জন্য সাড়ে তিন লক্ষ কোটি টাকার ঋণদান প্রকল্প ঘোষণা করে দাবি করছে যে, এর মাধ্যমেই পুনর্জীবন লাভ করবে এমএসএমই। যদিও কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস প্রভৃতি বিরোধী দলগুলির বক্তব্য, সরকার মানুষকে বোকা বানাতে চাইছে। প্রথম সারির একাধিক অর্থনীতিবিদেরও মত তাই। সত্যিই তো, ঋণগ্রহণের একটি পরিস্থিতি থাকে। ক’টি এমএসএমই ইউনিটের পরিস্থিতি আজ ঋণগ্রহণের পক্ষে অনুকূল? সে তো কঠিন গবেষণার বিষয়। সরকারের এই তথাকথিত স্টিমুলাস পেয়ে এমএসএমই নতুন করে ঋণের জালে ফাঁসবে না তো? এখন নতুন করে ফাঁসলে মৃত্যু ভিন্ন আর কেউই শিয়রে অপেক্ষা করবে না। বণিকসভা সিআইআইয়ের একটি সমীক্ষা রিপোর্ট বলছে, এমএসএমই-র মোট পাওনার ৩২ শতাংশের বেশি আটকে আছে সরকারের ঘরে—বিভিন্ন সরকারি বিভাগ এবং রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির কাছে। বিক্ষিপ্তভাবে ৪৫০টি সংস্থার উপর সমীক্ষায় ধরা পড়েছে: তাদের মোট প্রাপ্যের পরিমাণ ১৮১৯ কোটি টাকা। তার মধ্যে ১৭০৯ কোটি টাকা তারা পাবে সরকারের কাছে! সার্বিক চিত্রটি আরও কত খারাপ সম্ভবত কেউ জানেন না। সরকারের উচিত, এমএসএমই’র সমস্ত ন্যায্য পাওনা অবিলম্বে মিটিয়ে দেওয়া। ঋণ, খয়রাতির প্রসঙ্গ তার পরে। তাদের জিএসটি মকুবের দাবিটিও আজকের অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অন্যায্য নয়। মোদি সরকার সেটাও বিবেচনা করুক সহানুভূতির সঙ্গে। দেশের স্বার্থেই এটি জরুরি। কারণ এমএসএমই মাথা তুলতে ব্যর্থ হওয়ার সরলার্থ হল, দেশের অর্থনীতিরও অপমৃত্যু।
20th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা।   বিশদ

26th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
মানবিক মমতা

 ২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা।
বিশদ

18th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
ঋণনির্ভর প্যাকেজে সুরাহা হবে?

 আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল এতদিনে দেশবাসী হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। করোনা সঙ্কটের দিনেও স্লোগান-সর্বস্ব সেই ভাঁওতাবাজি অব্যাহত। সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিহাস। বিশদ

16th  May, 2020
গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য

স্বাধীনতালাভের পর সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ভারতের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বাস করেন গ্রামাঞ্চলে। ৭৩৯টি জেলার প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ গ্রামে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা। ভারতের অন্যতম প্রধান একটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ। আয়তনের নিরিখে ত্রয়োদশ বৃহৎ।
বিশদ

15th  May, 2020
  ধোঁয়াশা রইল

 বছর ছয়েক আগে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে স্বনির্ভর হতে পারে, সে পথেই এগনোর দরকার ছিল। যা এতদিনেও হয়নি। বিশদ

14th  May, 2020
পরিযায়ীদের ফেরানোর পর

 ভারতে দারিদ্র্যসীমার নীচের বাসিন্দা বা চরম দারিদ্র্যের শিকার ২৫-২৬ কোটি মানুষ। দারিদ্র্যের প্রধান কুফল হল অপুষ্টি ও দুর্বল স্বাস্থ্য। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, মহিলা ও শিশুরাই এমন দুর্ভাগ্যের শিকার সবচেয়ে বেশি।
বিশদ

13th  May, 2020
একনজরে
ওয়াশিংটন, ২৮ মে: ‘তথ্য যাচাই’ (ফ্যাক্ট চেক) নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ট্যুইটারের লড়াই অন্য মাত্রা পেল। বুধবার ট্রাম্প জানান, কৃতকর্মের জন্য শাস্তি পেতে ...

 কোচি, ২৮ মে: দেশের নামী ক্রীড়াবিদদের সন্তানরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন, এমন উদাহরণ রয়েছে প্রচুর। কিন্তু ‘ট্র্যাক কুইন’ পিটি ঊষার পুত্র ভিগনেশ উজ্জ্বলও হতে পারতেন অ্যাথলিট। কিন্তু ...

সংবাদদাতা, দিনহাটা: করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে এবার আইসোলেশন ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নিল কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। জুন মাসের মধ্যেই ১৫-২০টি বেডের আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হবে।   ...

  নয়াদিল্লি, ২৮ মে: কর্মীরা করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়ায় তামিলনাড়ুতে উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ করল মোবাইল প্রস্তুতকারী সংস্থা নোকিয়া। তামিলনাড়ুর শ্রীপেরুম্বুদুরের ওই প্ল্যান্টে গত সপ্তাহ থেকেই কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করলেন তেনজিং নোরগে এবং এডমন্ড হিলারি
১৯৫৪—অভিনেতা পঙ্কজ কাপুরের জন্ম।
১৯৭২—অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুরের মৃত্যু।
১৯৭৭—ভাষাবিদ সুনীতি চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু।
১৯৮৭—ভারতের পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংয়ের মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.০১ টাকা ৭৬.৭৩ টাকা
পাউন্ড ৯১.৩২ টাকা ৯৪.৫৭ টাকা
ইউরো ৮১.৯৯ টাকা ৮৫.০৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী ৪২/২৯ রাত্রি ৯/৫৬। অশ্লেষানক্ষত্র ৫/৫ দিবা ৬/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৬, সূর্যাস্ত ৬/১১/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/০ গতে ২/৩৯ মধ্যে। রাত্রি ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৩০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫২ গতে ১০/১৩ মধ্যে।
১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী রাত্রি ৭/৩। মঘানক্ষত্র রাত্রি ৩/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৪। অমৃতযোগ দিবা ১২/৪ গতে ২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৭ মধ্যে ও ১২/৪০ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৪ গতে ১০/১৪ মধ্যে।
৫ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট ...বিশদ

07:03:20 PM

১৬ জুন খুলছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির 

09:55:50 PM

নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ 
লকডাউন এর মধ্যেই কুলটি থানার নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ পেল ...বিশদ

09:38:00 PM

১ জুন খুলছে না বেলুড় মঠ 
করোনা সংক্রমণের হার বাড়তে থাকায় ১ জুন থেকে খুলছে না ...বিশদ

09:23:02 PM

দিল্লিতে ভূমিকম্প অনুভূত, রিখটার স্কেলে মাত্রা ৪.৬

09:16:00 PM

রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক মুখ্যসচিবের 
রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি, উম-পুন পরবর্তী অবস্থা ও পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যু ...বিশদ

08:55:00 PM