Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

  ধোঁয়াশা রইল

বছর ছয়েক আগে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে স্বনির্ভর হতে পারে, সে পথেই এগনোর দরকার ছিল। যা এতদিনেও হয়নি। উল্টে দেশে বেকার বেড়েছে, অর্থনীতির দশা বেহাল হয়েছে। করোনা আবহে অর্থনীতির বেহাল দশা এখন একেবারে বিধ্বস্ত। ব্যর্থতা ঢাকতে ছয় বছর পর ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র কথাই ফের শোনা গেল প্রধানমন্ত্রীর মুখে। আত্মনির্ভর ভারত অভিযান প্রকল্প শীর্ষক আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করে মঙ্গলবার তিনি ‘লোকালের জন্য ভোকাল’ স্লোগান তুললেন। এও এক চমক। ধসে পড়া অর্থনীতির চাকা ঘোরাতে যে ভোকাল টনিকটি দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি দিলেন, তা যেন মোহন ভাগবত ও স্বদেশি জাগরণ মঞ্চের বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি। তারা বরাবরই দেশীয় পণ্য তৈরিতে জোর দেওয়ার কথা বলেছে। এমনকী লকডাউনের দ্বিতীয় পর্বে নাগপুরের সভাতেও সঙ্ঘকর্তার মূল বার্তা ছিল, স্বদেশি আন্দোলন। স্বদেশি শব্দটি অনুল্লেখ রেখে তিনটি ‘এল’ অর্থাৎ ‘ল্যান্ড, লেবার, ল’ সংস্কারের যুক্তি খাড়া করে সুকৌশলে বাগ্মী মোদি তাঁর মূল রাজনৈতিক দর্শনকে বাস্তবায়িত করার চেষ্টা শুরু করলেন। মান্যতা দিলেন সঙ্ঘের বক্তব্যকেই। তবে বলা বাহুল্য, স্বপ্নের ফেরিওয়ালার ছয় বছর আগের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ গড়ার স্বপ্ন এখনও অধরা। আত্মনির্ভর হওয়ার কথাতেও তেমন নতুনত্ব নেই। সর্বোপরি দেশকে স্বনির্ভর করতে ২০ লক্ষ কোটি টাকার যে প্যাকেজ তিনি ঘোষণা করলেন সেই টাকা কোথা থেকে, কীভাবে আসবে—তারও কোনও দিশা দেননি। আত্মনির্ভর হওয়াটা শুনতে যত ভালো, বাস্তবায়িত করা ততটাই কঠিন। তাঁর চমকপ্রদ ভাষণে মানুষের মন জয় করার কৌশল অতীতেও বারবার দেখা গিয়েছে, এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটল না। প্রধানমন্ত্রীর মুখে শিরোনাম সর্বস্ব বক্তব্য শুনতে এতদিনে আপামর ভারতবাসী অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন। তবে করোনা সঙ্কটের দিনে আশা ছিল হয়তো তিনি আশু রিলিফের বার্তা দেবেন। জরুরি ভিত্তিতে গরিব মানুষের হাতে টাকা পৌঁছনো বা সাধারণ মানুষ কী কী সুবিধা পাবেন, সেটা জানানোই জরুরি ছিল। প্রত্যাশা মেটেনি। অস্পষ্ট থেকে গেল অনেক কিছু।
আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ বিশাল কিছু। নিশ্চয়ই প্যাকেজের প্রয়োজন আছে। তাই লকডাউন শুরুর আগে কেন্দ্রের কাছে প্যাকেজের দাবি করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সিদ্ধান্ত নিতে মোদি সরকার প্রায় পঞ্চাশ দিন পার করে দিল! যেখানে দেশের বহু গরিব মানুষ অনাহারে, অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন, হেঁটে বাড়ি ফিরতে গিয়ে অভুক্ত কিশোরীর পথেই মৃত্যু হচ্ছে, রেলের চাকায় পিষ্ট হয়ে চরম দুর্দশায় ভোগা ১৬ পরিযায়ী শ্রমিকের মর্মান্তিক পরিণতি হচ্ছে সেখানে প্যাকেজ ঘোষণার মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে কেন্দ্র এত দেরি করল কেন? দুঃখজনক যে, একবারের জন্যও উল্লেখ করা হল না পরিযায়ী শ্রমিক প্রসঙ্গে একটি বাক্য। এমনটা নয় এই প্যাকেজের সুফল আজ থেকেই মানুষ পাবে অর্থাৎ হাতে টাকা পেয়ে যাবে। প্যাকেজ পুরোপুরি কার্যকর হতে কতদিন সময় লাগে সেটাই দেখার। আর অপেক্ষায় থাকতে হবে অর্থমন্ত্রীর পদক্ষেপের জন্য।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই প্যাকেজে সবাই উপকৃত হবে। যা নিয়ে ধন্দ আছে। কারণ চলতি অর্থ বছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন প্রায় সাড়ে তিরিশ লক্ষ কোটি টাকা খরচের কথা বলেছিলেন। ২০ লক্ষ কোটি টাকা তার বাইরে কি না, সেটা স্পষ্ট করেননি মোদি। বরং টাকার অঙ্ক বড় করে দেখাতে এর মধ্যেই রয়েছে কেন্দ্রের আগে ঘোষিত গরিব কল্যাণ প্রকল্পের এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ত্রাণের টাকাও। তাই নয়া এই আর্থিক দাওয়াইয়ের পরিমাণ বারো থেকে সাড়ে বারো লক্ষ কোটি টাকার বেশি নয়। করোনা আবহে আগেই প্যাকেজের জন্য জিডিপি’র ১০ শতাংশ ধার্য করার দাবি তুলেছিল অনেক রাজ্য। যার সামনের সারিতে ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পশ্চিমবঙ্গ। বহু দেশে জিডিপি’র ১০ শতাংশ বা তার বেশি ধার্য করার ঘোষণা হয়েছে আগেই। তবে তারা সরকারের প্যাকেজ ও ব্যাঙ্কের ত্রাণ একসঙ্গে মিলিয়ে ঘোষণা করেনি। যে প্রধানমন্ত্রী আত্মনির্ভর স্বাবলম্বী হওয়ার কথা বলছেন, তিনি অদ্ভুতভাবে রাজ্যগুলির আর্থিক ভিত মজবুত করার জন্য বাড়তি বরাদ্দের কোনও কথা বলেননি। রাজ্যের বকেয়া পাওনা মেটানোর ব্যাপারে তাঁর নীরবতা এই দু’র্দিনে অদ্ভুতই ঠেকে। করোনা মোকাবিলায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রের কাছে আর্থিক সাহায্যের দাবি করেছিলেন। সে পথে না হেঁটে প্যাকেজের ঘোষণা করে তিনি কৌশলী পদক্ষেপই নিলেন। রাজ্যের অভিযোগ, কেন্দ্রের কাছে তাদের পাওনা আছে ৫২ হাজার কোটি টাকা। প্রাপ্য টাকা মিটিয়ে না দিয়ে এভাবে বঞ্চনা চালালে রাজ্য ঘুরে দাঁড়াবে কী করে? একবিংশ শতককে ভারতের করতে হলে রাজ্যগুলির আর্থিক ভিতও মজবুত করতে হবে। শুধু ভোকাল টনিকে সে কাজ হবে না। এখন দেখার, কেন্দ্রের এই প্যাকেজ আত্মনির্ভর ভারত গঠনের পক্ষে কতটা সহায়ক হয়।
14th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা।   বিশদ

26th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে।
বিশদ

20th  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
মানবিক মমতা

 ২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা।
বিশদ

18th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
ঋণনির্ভর প্যাকেজে সুরাহা হবে?

 আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল এতদিনে দেশবাসী হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। করোনা সঙ্কটের দিনেও স্লোগান-সর্বস্ব সেই ভাঁওতাবাজি অব্যাহত। সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিহাস। বিশদ

16th  May, 2020
গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য

স্বাধীনতালাভের পর সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ভারতের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বাস করেন গ্রামাঞ্চলে। ৭৩৯টি জেলার প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ গ্রামে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা। ভারতের অন্যতম প্রধান একটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ। আয়তনের নিরিখে ত্রয়োদশ বৃহৎ।
বিশদ

15th  May, 2020
পরিযায়ীদের ফেরানোর পর

 ভারতে দারিদ্র্যসীমার নীচের বাসিন্দা বা চরম দারিদ্র্যের শিকার ২৫-২৬ কোটি মানুষ। দারিদ্র্যের প্রধান কুফল হল অপুষ্টি ও দুর্বল স্বাস্থ্য। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, মহিলা ও শিশুরাই এমন দুর্ভাগ্যের শিকার সবচেয়ে বেশি।
বিশদ

13th  May, 2020
একনজরে
  নয়াদিল্লি, ২৮ মে: কর্মীরা করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়ায় তামিলনাড়ুতে উৎপাদন কেন্দ্র বন্ধ করল মোবাইল প্রস্তুতকারী সংস্থা নোকিয়া। তামিলনাড়ুর শ্রীপেরুম্বুদুরের ওই প্ল্যান্টে গত সপ্তাহ থেকেই কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: করোনা সংক্রমণ এবং মৃত্যুর নিরিখে দেশের মধ্যে শীর্ষে থাকা মহারাষ্ট্র সহ পাঁচ রাজ্য থেকে ২০ হাজারের বেশি পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে বৃহস্পতিবার ফিরল ১৬টি স্পেশাল ট্রেন। এর মধ্যে ন’টি ট্রেনে চেপে ১০ হাজারের বেশি পরিযায়ী শ্রমিক ফিরলেন মহারাষ্ট্র ...

 কোচি, ২৮ মে: দেশের নামী ক্রীড়াবিদদের সন্তানরা ক্রীড়াবিদ হয়েছেন, এমন উদাহরণ রয়েছে প্রচুর। কিন্তু ‘ট্র্যাক কুইন’ পিটি ঊষার পুত্র ভিগনেশ উজ্জ্বলও হতে পারতেন অ্যাথলিট। কিন্তু ...

নয়াদিল্লি, ২৮ মে (পিটিআই): ভিসার শর্ত অমান্য করে করোনার দাপটের মধ্যে নিজামুদ্দিনের ধর্মীয় সমাবেশে যোগদানের জন্য ২৯৪ জন বিদেশির বিরুদ্ধে দিল্লি পুলিস নতুন করে আরও ১৫টি চার্জশিট জমা দেবে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করলেন তেনজিং নোরগে এবং এডমন্ড হিলারি
১৯৫৪—অভিনেতা পঙ্কজ কাপুরের জন্ম।
১৯৭২—অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুরের মৃত্যু।
১৯৭৭—ভাষাবিদ সুনীতি চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু।
১৯৮৭—ভারতের পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংয়ের মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.০১ টাকা ৭৬.৭৩ টাকা
পাউন্ড ৯১.৩২ টাকা ৯৪.৫৭ টাকা
ইউরো ৮১.৯৯ টাকা ৮৫.০৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী ৪২/২৯ রাত্রি ৯/৫৬। অশ্লেষানক্ষত্র ৫/৫ দিবা ৬/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৬, সূর্যাস্ত ৬/১১/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/০ গতে ২/৩৯ মধ্যে। রাত্রি ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৩০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫২ গতে ১০/১৩ মধ্যে।
১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী রাত্রি ৭/৩। মঘানক্ষত্র রাত্রি ৩/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৪। অমৃতযোগ দিবা ১২/৪ গতে ২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৭ মধ্যে ও ১২/৪০ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৪ গতে ১০/১৪ মধ্যে।
৫ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট ...বিশদ

07:03:20 PM

১৬ জুন খুলছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির 

09:55:50 PM

নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ 
লকডাউন এর মধ্যেই কুলটি থানার নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ পেল ...বিশদ

09:38:00 PM

১ জুন খুলছে না বেলুড় মঠ 
করোনা সংক্রমণের হার বাড়তে থাকায় ১ জুন থেকে খুলছে না ...বিশদ

09:23:02 PM

দিল্লিতে ভূমিকম্প অনুভূত, রিখটার স্কেলে মাত্রা ৪.৬

09:16:00 PM

রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক মুখ্যসচিবের 
রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি, উম-পুন পরবর্তী অবস্থা ও পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যু ...বিশদ

08:55:00 PM