Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

পরিযায়ীদের ফেরানোর পর

ভারতে দারিদ্র্যসীমার নীচের বাসিন্দা বা চরম দারিদ্র্যের শিকার ২৫-২৬ কোটি মানুষ। দারিদ্র্যের প্রধান কুফল হল অপুষ্টি ও দুর্বল স্বাস্থ্য। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, মহিলা ও শিশুরাই এমন দুর্ভাগ্যের শিকার সবচেয়ে বেশি। দারিদ্র্য ও অপুষ্টি থেকে বেরিয়ে আসতে চায় সাধারণ মানুষ। তার জন্য চাই প্রতিটি কর্মক্ষম মানুষের হাতে কাজ। অনুন্নত কৃষিক্ষেত্রের সেই ক্ষমতা নেই। বিকল্প পথটি হল শিল্প-বাণিজ্য। কিন্তু শিল্প-বাণিজ্যেও ভারতের কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি ঘটেনি। বরং গত কয়েক বছরে অবনতি দ্রুততর হয়েছে। তারই পরিণাম গত মার্চ অবধি (লকডাউন ঘোষণার আগে) ৮ শতাংশের বেশি বেকারত্ব। গত চার-পাঁচ দশকের মধ্যে সর্বাধিক। শিল্পায়নে ব্যর্থতার বড় কারণ অবশ্যই পুঁজির স্বল্পতা। তবে, তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে যোগ্য নেতৃত্বের অভাব, রাজনৈতিক সঙ্কীর্ণতা এবং কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে সমন্বয়ের দুর্বলতা। আবার শিল্প-বাণিজ্যের বৃদ্ধি যতটুকু হয়েছে, তার মধ্যে ভারসাম্য নেই। রাজ্য বা অঞ্চল বিশেষে কেন্দ্রীভূত। তার ফলে কোনও কোনও রাজ্যে বেকার সমস্যা ভয়ঙ্কর রকমের বেশি। কাজের বা জীবিকার সন্ধানে কয়েক কোটি মানুষ ভিন রাজ্যে যেতে বাধ্য হয়েছেন। সুযোগমতো দেশান্তরীও হয়েছেন কয়েক লক্ষ মানুষ। করোনা মহামারীর প্রকোপে এই পরিযায়ী মানুষগুলিই আজ সবচেয়ে বিপন্ন হয়ে পড়েছেন। তাঁরা আচমকা কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। তার ফলে ভারতে বেকারত্বের হার এক ধাক্কায় অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। গ্রাফটি ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে তীব্র গতিতে। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকনমি বা সিএমআইই-র ১১ মে’র হিসেবে দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে হয়ে গিয়েছে ২৪.৭ শতাংশ!
কিন্তু এর শেষ কোথায়, সম্ভবত অর্থনীতির পণ্ডিতদেরও তা অজানা। দীর্ঘ লকডাউনে কেউ ভালো নেই। তবু যাঁরা বাড়িতে বা নিজ নিজ অঞ্চলে আছেন তাঁদের অবস্থাটা মন্দের ভালো বলতে হবে। অন্যদিকে, পরিযায়ীরা আজ সর্বার্থেই নিঃস্ব। তাঁদের চাকরি, টাকা, ঘর—কোনওটাই নেই। তাঁদের সম্বল এক পেট খিদে, এক বুক তৃষ্ণা, চোখের সামনে শেষ না-হওয়া পথ, আর ঘরে ফেরার প্রত্যাশা। ফিরতে গিয়ে বেশকিছু হতভাগ্য মানুষ ইতিমধ্যেই বেঘোরে প্রাণও দিয়েছেন। দেশ মানে একটি মানচিত্র বা রাজনৈতিক ভূগোল নয়। রাষ্ট্র মানে নিছক কঠিন কঠোর একটি নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থামাত্র নয়। মানুষকে ঘিরেই দেশ বা রাষ্ট্রের নির্মাণ। রাষ্ট্রের একটাই ধর্ম—দেশের সব মানুষকে সমানভাবে ভালো রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ। স্বাধীন ভারত বার বার তাতে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। মহামারীর কালে সেই ব্যর্থতা হয়ে উঠেছে বহুগুণ। ২৫ মার্চ লকডাউন ঘোষণার পূর্বে এত এত পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা যে কেন্দ্রীয় সরকার ভাবেইনি, তা বেশ বোঝা যাচ্ছে।
এখনও সময় আছে। এই মানুষগুলিকে সম্পূর্ণ সরকারি খরচে সংশ্লিষ্ট রাজ্যে নিরাপদে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা হোক। নিজ নিজ বাড়িতেও পৌঁছে দিতে হবে তাঁদের। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছেন, ‘বাংলার যেসব মানুষ বাইরে আছেন তাঁদের ফেরাতে রাজ্য প্রস্তুত। তাঁদের স্বাগত জানাচ্ছে বাংলা। লক্ষাধিক পরিযায়ী মানুষ ফিরেছেন। ফেরার প্রতীক্ষায় আরও কয়েক লাখ।’ শুধু খেয়াল রাখতে হবে, এঁরা যেন এখনই সাধারণ সমাজে মিশে যেতে না পারেন এবং কোনওভাবেই সামাজিক হিংসা ও লাঞ্ছনার শিকার না হন। সরকারি বিধিমতো তাঁদের সকলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হওয়া জরুরি। প্রয়োজনে চিকিৎসাও করাতে হবে। সঙ্কীর্ণ রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে রাজ্যগুলির প্রয়োজনমতো অর্থ এবং লজিস্টিক সাপোর্টও অব্যাহত রাখতে হবে কেন্দ্রকে। অন্যথায় লকডাউনের সুবিধাটুকু নস্যাৎ হয়ে যাবে নিমেষে। মনে রাখতে হবে, এটুকু অর্জন করা গিয়েছে অভূতপূর্ব সমবেত কৃচ্ছ্রসাধনের মাধ্যমে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ এবং ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের অভিজ্ঞতা ভালো নয়। এমনকী, সামান্য সময়েই বাংলার কয়েকটি জেলাতেও গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনের অবনতি লক্ষ করা গিয়েছে। তাই, আরও যাঁরা ফিরছেন তাঁদের সম্পর্কে এই সাবধনতা অত্যন্ত জরুরি। সেটা শুধু বাকিদের স্বার্থে নয়, তাঁদের পরিবারগুলিরও স্বার্থে। তবেই আমরা দ্রুত এই চক্রব্যূহ কেটে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারব।
13th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা।   বিশদ

26th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে।
বিশদ

20th  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
মানবিক মমতা

 ২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা।
বিশদ

18th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
ঋণনির্ভর প্যাকেজে সুরাহা হবে?

 আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল এতদিনে দেশবাসী হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। করোনা সঙ্কটের দিনেও স্লোগান-সর্বস্ব সেই ভাঁওতাবাজি অব্যাহত। সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিহাস। বিশদ

16th  May, 2020
গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য

স্বাধীনতালাভের পর সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ভারতের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বাস করেন গ্রামাঞ্চলে। ৭৩৯টি জেলার প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ গ্রামে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা। ভারতের অন্যতম প্রধান একটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ। আয়তনের নিরিখে ত্রয়োদশ বৃহৎ।
বিশদ

15th  May, 2020
  ধোঁয়াশা রইল

 বছর ছয়েক আগে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য দেশের প্রতিটি মানুষ যাতে স্বনির্ভর হতে পারে, সে পথেই এগনোর দরকার ছিল। যা এতদিনেও হয়নি। বিশদ

14th  May, 2020
একনজরে
অলকাভ নিয়োগী, বর্ধমান: করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে যখন গোটা রাজ্য আতঙ্কিত, তখন ‘মড়ার উপর খাড়ার ঘা’য়ের মতো ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে দিয়ে গিয়েছে সুপার সাইক্লোন উম-পুন। ...

  নিজস্ব প্রতিনিধি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সরকারি হিসেবে সুন্দরবনের ৩ হাজার ৯৯১ কিলোমিটার জঙ্গল কমবেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ৪৫ শতাংশ বাদাবন ধ্বংস করে ...

নয়াদিল্লি, ২৮ মে (পিটিআই): ভিসার শর্ত অমান্য করে করোনার দাপটের মধ্যে নিজামুদ্দিনের ধর্মীয় সমাবেশে যোগদানের জন্য ২৯৪ জন বিদেশির বিরুদ্ধে দিল্লি পুলিস নতুন করে আরও ১৫টি চার্জশিট জমা দেবে। ...

সংবাদদাতা, দিনহাটা: করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে এবার আইসোলেশন ওয়ার্ড চালুর উদ্যোগ নিল কোচবিহার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর। জুন মাসের মধ্যেই ১৫-২০টি বেডের আইসোলেশন ওয়ার্ড করা হবে।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট শৃঙ্গ জয় করলেন তেনজিং নোরগে এবং এডমন্ড হিলারি
১৯৫৪—অভিনেতা পঙ্কজ কাপুরের জন্ম।
১৯৭২—অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুরের মৃত্যু।
১৯৭৭—ভাষাবিদ সুনীতি চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু।
১৯৮৭—ভারতের পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংয়ের মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৫.০১ টাকা ৭৬.৭৩ টাকা
পাউন্ড ৯১.৩২ টাকা ৯৪.৫৭ টাকা
ইউরো ৮১.৯৯ টাকা ৮৫.০৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী ৪২/২৯ রাত্রি ৯/৫৬। অশ্লেষানক্ষত্র ৫/৫ দিবা ৬/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৬, সূর্যাস্ত ৬/১১/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/০ গতে ২/৩৯ মধ্যে। রাত্রি ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৩০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫২ গতে ১০/১৩ মধ্যে।
১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ২৯ মে ২০২০, শুক্রবার, সপ্তমী রাত্রি ৭/৩। মঘানক্ষত্র রাত্রি ৩/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৪। অমৃতযোগ দিবা ১২/৪ গতে ২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৭ মধ্যে ও ১২/৪০ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৪ গতে ১০/১৪ মধ্যে।
৫ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৬৫—প্রবাসী, মডার্ন রিভিউয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।১৯৫৩—প্রথম এভারেস্ট ...বিশদ

07:03:20 PM

১৬ জুন খুলছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির 

09:55:50 PM

নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ 
লকডাউন এর মধ্যেই কুলটি থানার নিয়ামতপুরে অস্ত্র কারখানার হদিশ পেল ...বিশদ

09:38:00 PM

১ জুন খুলছে না বেলুড় মঠ 
করোনা সংক্রমণের হার বাড়তে থাকায় ১ জুন থেকে খুলছে না ...বিশদ

09:23:02 PM

দিল্লিতে ভূমিকম্প অনুভূত, রিখটার স্কেলে মাত্রা ৪.৬

09:16:00 PM

রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক মুখ্যসচিবের 
রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি, উম-পুন পরবর্তী অবস্থা ও পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যু ...বিশদ

08:55:00 PM