Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

জয়ের হ্যাটট্রিক 

জয়ের হ্যাটট্রিক করল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বে আম আদমি পার্টি (আপ)। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রমাণ করে দিল এনআরসি, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকে গ্রহণযোগ্য মনে করছে না সাধারণ মানুষ। এই নির্বাচনের অগ্নিপরীক্ষাতেও উত্তীর্ণ হতে পারল না বিজেপি। ভারতীয় ক্ষমতার মানচিত্রে গেরুয়ার দাপট যে ক্রমশ ফিকে হচ্ছে তা স্পষ্ট। কেজরিওয়ালের উন্নয়ন বনাম বিজেপির জাতীয়তাবাদী ইস্যুর লড়াইয়ে জয় হল সেই উন্নয়নেরই। যদিও এই নির্বাচনে বিজেপি তার আসন সংখ্যা ও ভোটের হার গত বারের তুলনায় বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। তবু বলা যায়, নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ জুটির ভোট স্ট্রাটেজি এবারও ডাহা ফেল। ক্ষুদ্র এই রাজ্য঩টির বিধানসভা নির্বাচন ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে প্রেস্টিজ ফাইট। সেই কারণে ভোট প্রচারের আসরে সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, তাঁর সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অমিত শাহ সহ দেশের বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীরাও এই নির্বাচনী প্রচারে নেমে পড়েছিলেন। কিন্তু শুধু রামমন্দির নির্মাণের ঘোষণা বা জাতীয় ভাবাবেগকে কাজে লাগিয়ে যে শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে আদৌ ঘায়েল করা সম্ভব নয় তা প্রমাণ হয়ে গেল এই নির্বাচনের ফলাফলে। রাজ্যের উন্নয়ন, রাজ্যের মানুষের স্বার্থে কাজ করে যাওয়ার ফল হাতে হাতে পেয়েছেন কেজরিওয়াল। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তাঁর দল ফের পাঁচ বছরের জন্য দিল্লি রা঩জ্যের ক্ষমতায় এল। একথা ঠিক, আপ-এর আসন গত বিধানসভা ভোটের তুলনায় এবার কমেছে। একটি দল বছরের পর বছর ক্ষমতায় থাকলে অনেক সময় দেখা যায়, তাদের জনপ্রিয়তায় কিছুটা হলেও টান পড়ে। পাশাপাশি তাদের কাছে মানুষের প্রত্যাশা চাহিদাও অনেকটা বেড়ে যায়, যা হয়তো সব সময় পূরণ করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে হয়তো তেমনই ঘটেছে। এবারের ভোটে আপ-এর আসন সংখ্যা আগের তুলনায় কমে যাওয়ার পিছনে কী কী কারণ কাজ করেছে তার পর্যালোচনা অবশ্যই পরে হবে। তবে, নিশ্চিত করে বলা যায়, দিল্লিবাসীর আস্থা সেই কেজরিওয়ালেই। শাহিনবাগের আন্দোলনও এই জয়ের পিছনে বাড়তি রসদ জুগিয়েছে। বলা ভালো, জয় হল গণতন্ত্রের।
অনেকেই হয়তো ভেবেছিলেন, দিল্লির ভোট থেকেই বিজেপি ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই শুরু করছে। কারণ, এর আগে গত এক বছরে একের পর এক রাজ্য বিজেপির হাতছাড়া হয়েছে। ‘মোদি ম্যাজিক’ আর সেভাবে কাজ করছে না। কংগ্রেস-মুক্ত ভারত গড়ার প্রত্যাশায় মোদি-অমিত শাহ জুটি যতই তর্জন-গর্জন করছেন ততই দেখা যাচ্ছে, একের পর এক রাজ্য প্রায় গেরুয়া-মুক্ত হয়ে পড়ছে। ২০১৮ সালে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় এবং সম্প্রতি মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ড বিজেপির হাতছাড়া হয়েছে। দেখা গিয়েছে, যতই বিজেপি কোণঠাসা হয়েছে ততই তাদের রক্তচক্ষু প্রদর্শন, হুমকি, দমন-পীড়নের নীতি বেড়েছে। জেএনইউ, জামিয়া মিলিয়ায় ছাত্র আন্দোলন দমনের প্রচেষ্টা তারই নজির। দেশের মানুষ তা ভালোভাবে নেয়নি। বলা বাহুল্য, ২০২১-এ বাংলা দখলের জন্য কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি যতই মরিয়া হয়ে উঠুক না কেন, পশ্চিমবঙ্গ যে তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। আসলে, বাংলার বিধানসভা ভোটের আগে দিল্লির ভোট ছিল বিজেপির কাছে অ্যাসিড টেস্ট। সর্বশক্তি প্রয়োগ করেও সেখানে তাদের মুখ পুড়েছে আর জাতীয় কংগ্রেসও শত চেষ্টা করেও দিল্লির এই ভোটে ঘুরে দাঁড়াতে পারল না। পেল না একটিও আসন! উল্টে বলা যায়, যেখানে যেখানে আঞ্চলিক দলগুলি ক্ষমতায় ছিল বা আছে সেখানে কিন্তু তারা তাদের জয়যাত্রা অব্যাহত রাখতে পারছে। এর অন্যতম কারণ, ভোটারের স্বার্থরক্ষায় গুরুত্ব আরোপ এবং রাজ্যের উন্নয়ন। শুধুমাত্র বিভাজনের রাজনীতি আর ধর্মীয় ভাবাবেগ দিয়ে যে ভোটে জেতা যায় না তা কেন্দ্রের শাসক দলের নেতাদের বোঝার সময় এসেছে। অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস যে পতনের কারণ হতে পারে সেই বোধোদয়ও প্রয়োজন। বিজেপির এই বোধোদয় কবে হবে সেটাই এখন দেখার।
যে-কোনও পরাজয় থেকে সেই রাজনৈতিক দল শিক্ষা নেয়। নিশ্চয় বিজেপিও এই পরাজয় থেকে শিক্ষা নেবে। দেশের অধিকাংশ মানুষ যে সিএএ, এনআরসি, এনপিআর চায় না—সেটা ভেবে দেখার বিষয়। দেশবাসী চায় দেশের অগ্রগতি, উন্নয়ন, সকলের হাতে কাজ, কর্মসংস্থান, উপযুক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা ইত্যাদি। চায় না কোনও ধর্মীয় বিভাজন। এই বোধোদয় শাসক দলের যত তাড়াতাড়ি হয় ততই মঙ্গল। বুঝতে হবে ‘জায়েন্ট কিলার’ কেজরিওয়ালের এই জয় এসেছে উন্নয়নের হাত ধরেই। দিল্লিবাসীর স্বার্থে বছরভর কাজ করেছেন তিনি। তাই আগামী পাঁচ বছরের জন্য দিল্লিবাসীর আস্থা তাঁর উপরেই। নিঃসন্দেহে এর ফলে জাতীয় স্তরের রাজনীতিতেও কেজরিওয়ালের গুরুত্ব আরও বেড়ে গেল।  
12th  February, 2020
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
প্রতিশ্রুতির অভ্যাস

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা পূরণ করতে না পারলে অথবা না চাইলে তাঁকে কী বলে? উত্তরটা খুবই সহজ, নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যে দু’বার ভোটে জিতে দশ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী পদে রয়েছেন। দু’বারই ভোটের মুখে অকাতরে প্রতিশ্রুতি বিলিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, কুর্সি দখলের জন্য এই ‘ব্রহ্মাস্ত্রটি’ প্রয়োগ করতে হবে। বিশদ

02nd  April, 2024
জবাব দিতে এরপরেও দ্বিধা?

রাজনৈতিক দলগুলির তরফে তহবিল সংগ্রহ নিয়ে নানা সময়ে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। পার্টিগুলিকে দুর্নামের হাত থেকে বাঁচাতে একটি ‘স্বচ্ছ’ ব্যবস্থা আবিষ্কার করেন নরেন্দ্র মোদির প্রথম অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি মহোদয়। ২০১৮ সালে তিনি চালু করেন ইলেক্টোরাল বন্ড স্কিম।
বিশদ

01st  April, 2024
একনজরে
একদিকে সুনীল নারিন ও বরুণ চক্রবর্তী। অন্যদিকে রবিচন্দ্রন অশ্বিন, যুজবেন্দ্র চাহাল, কেশব মহারাজরা। মঙ্গলবার ইডেনে কলকাতা নাইট রাইডার্স বনাম রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচে স্পিনারদের লড়াই আকর্ষণীয় ...

দেশজুড়ে আদর্শ নির্বচনী আচরণবিধি চলছে। ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। ওই দিন জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ভোট। কিন্তু বিতর্ক বেঁধেছে আবাস যোজনার ফর্ম পূরণকে কেন্দ্র করে। ...

নিজেদের মধ্যে সব দ্বন্দ্ব ভুলে তমলুক লোকসভার প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যকে জেতাতে হবে বলে তৃণমূল নেতাদের সাফ জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার হলদিয়ায় একটি হোটেলে তমলুক লোকসভার ...

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাতে মধ্যস্থতা করতে ইউজিসি প্রাক্তন চেয়ারম্যান, নিয়েপা’র অধ্যাপক এবং সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালের প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যানদের নিয়ে নাগরিক কমিশন গঠিত হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কণ্ঠ দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৮৫০:  মাদাম তুসো জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ম্যারি তুসোর মৃত্যু
১৮৫৩: প্রথম ট্রেন চলল সাবেক বোম্বাইয়ের ভিক্টোরিয়া থেকে থানে পর্যন্ত
১৮৬৭: উড়োজাহাজের আবিষ্কারক উইলবার রাইটের জন্ম
১৮৮৯: অভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের জন্ম
১৯১৬ - রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন
১৯৫১: লেখক অদ্বৈত মল্লবর্মণের মৃত্যু
১৯৬৬: শিল্পী নন্দলাল বসুর মৃত্যু
১৯৭৮: অভিনেত্রী লারা দত্তর জন্
১৯৮৭: বিশিষ্ট অভিনেতা বিকাশ রায়ের মৃত্যু
২০২১: পিডিএফ ও ফটোশপের উদ্ভাবক ও সফটওয়্যার কোম্পানি এডোবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা চার্লস গ্যাসকির মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯৭ টাকা ৮৪.০৬ টাকা
পাউন্ড ১০২.৭৫ টাকা ১০৫.৩৮ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৪ টাকা ৯০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী ২০/১৫ দিবা ১/২৫। পুষ্যা নক্ষত্র ৫৯/৫৩ শেষ রাত্রি ৫/১৬। সূর্যোদয় ৫/১৯/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ গতে ১০/২০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৬ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৮ মধ্যে পুনঃ ১/১১ গতে ২/৪৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৪৫ মধ্যে। 
৩ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪। অষ্টমী অপরাহ্ন ৪/২৮। পুনর্বসু নক্ষত্র দিবা ৬/২৩। সূর্যোদয় ৫/২০, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪০ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৪ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/১২ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২০ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইএসএল-এর নক আউট ও সেমিফাইনালের দিনক্ষণ ঘোষণা
আইএসএল-এর নক আউট ও সেমিফাইনালের দিনক্ষণ আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করে ...বিশদ

05:20:49 PM

রামনবমী নিয়ে তৃণমূলকে তোপ মোদির

05:03:07 PM

বিজেপি বাংলার ৬ কোটি মানুষকে ফ্রি তে রেশন দিচ্ছে: মোদি

05:02:34 PM

ঘরে ঘরে গিয়ে বলুন মোদিজি এসেছিলেন, আপনাদের প্রণাম জানিয়েছেন: মোদি

 

04:58:00 PM

এতবছর ক্ষমতায় থেকে বাংলাকে পিছিয়ে রেখেছে বাম-কংগ্রেস-তৃণমূল: মোদি

04:56:47 PM

বাংলার বিকাশ মোদির অগ্রাধিকার: মোদি

04:55:09 PM