Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অসমের শিক্ষা 

সামসুল হক। বয়স সাঁইত্রিশ। পেশায় শিক্ষক। অসমে আঁচলপাড়া গ্রামের স্কুলে। তিনি এনআরসির একজন অফিসার। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হল—তাঁর বোন আবিদা সিদ্দিকের নামটি নেই এনআরসি তালিকায়। স্বভাবতই পরিবারটির ঘুম ছুটে গিয়েছে। আবিদার নাম তোলার জন্য সমস্তরকম চেষ্টা করে চলেছে পরিবারটি। তাঁর জন্য ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে আবেদন করা হয়েছে। সামসুল হক জানিয়েছেন, আইনজীবী ধরে প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র জোগাড় করতে বেশ খরচ হচ্ছে। আর এই খরচ বেড়েই চলেছে। আরও বিদঘুটে ব্যাপার এই যে, পরিবারের একজনের নাম এনআরসি লিস্টে না-থাকার পরিণামে সব সদস্যকেই ভুগতে হচ্ছে। কারণ, নতুন করে শুনানির সময় এনআরসি কর্তৃপক্ষের সামনে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য হাজির হতে হচ্ছে ওই পরিবারের সমস্ত বয়স্ক সদস্যকে, এমনকী রক্তের সম্পর্ক আছে এমন আত্মীয়-স্বজনদেরও। আরও ভয়ঙ্কর ব্যাপার হল—প্রক্রিয়াটি একদিনেই মিটে যাচ্ছে না, ঝুলেই থাকছে। কর্তৃপক্ষের মর্জিমতো আবেদনকারীদের একই দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে বার বার। এই প্রসঙ্গে দূরত্বের কথাটিও উল্লেখ করতে হয়। কারণ, এনআরসি সেবাকেন্দ্রগুলি সকল আবেদনকারীর বাড়ির কাছাকাছি নয়। কারও কারও ক্ষেত্রে বাড়ি এক জেলায় আর সেবাকেন্দ্র অন্য জেলায়। দুইয়ের মাঝে দূরত্বটি বিশাল! বয়স এবং শারীরিক-মানসিক পরিস্থিতি নির্বিশেষে প্রয়োজনীয় নথি এবং সাক্ষী-সাবুদসহ আবেদনকারীদের পড়িমরি করে সেখানেই ছুটতে হচ্ছে। ফলে, বিপুল খরচের ধাক্কায় বেসামাল অবস্থা আবেদনকারী পরিবারগুলির।
রাইটস অ্যান্ড রিস্কস অ্যানালিসিস (আরআরএজি)। একটি বেসরকারি সংগঠন। কাজ করে মানবাধিকার নিয়ে। অসমে এনআরসি-পীড়নের শিকার মানুষজনের উপর তারা একটি সমীক্ষা করেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত তাদের সেই রিপোর্টে এই চিত্রটি উঠে এসেছে। বহু কৌণিক ওই সমীক্ষা রিপোর্ট থেকে আরও জানা গিয়েছে, নাম তোলার চেষ্টায় নেমে এক-একজনকে গড়পড়তা উনিশ-কুড়ি হাজার টাকা খরচ করতে হচ্ছে। কোনও পরিবারের যদি সদস্য সংখ্যা পাঁচ বা দশজন কিংবা আরও বেশি হয় তো ভাবুন কী খরচের ধাক্কা তাদের উপর নামিয়ে আনা হয়েছে—এক থেকে দুই লক্ষ বা আরও বেশি টাকা! আমরা জানি, ভারতের নাগরিকত্ব দাবি করে অসমের মানুষ প্রথমে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আবেদন করেছিলেন। খসড়া তালিকা প্রকাশের পর দেখা যায়, ৪১ লক্ষাধিক মানুষের নাম তাতে নেই! তখন তাঁদেরকে আরও উপযুক্ত কিছু নথি জোগাড় করে পুনরায় আবেদন করার নির্দেশ দেওয়া হয়। তার ভিত্তিতে গত বছরের মাঝামাঝি যে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে ১৯ লক্ষাধিক নরনারী বাদ পড়ে গিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে হিন্দুই ১২ লক্ষাধিক! এবার তাঁদের আরও কিছু উপযুক্ত নথি এবং রক্তের সম্পর্কযুক্ত সাক্ষীদের সমেত ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে আবেদন করার ফরমান জারি করা হয়েছে। আরআরএজির এক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, নাগরিকত্ব প্রমাণে যদি মাথাপিছু ১৯ হাজার টাকাও খরচ হয়ে থাকে তো ৪১ লক্ষ মানুষের জন্য কত খরচ হয়ে গিয়েছে তা ভেবে দেখতে হবে। সত্যিই তো, সর্বমোট সাত-আট হাজার কোটি টাকা। কষ্টার্জিত অর্থের কী অন্যায় অপচয়!
আর এই টাকা তো আকাশ থেকে পড়েনি। ভিকটিমদের বেশিরভাগই নিম্নবিত্ত বা গরিব মানুষ। কারও ক্ষেত্রে বিক্রি হয়ে গিয়েছে সামান্য চাষের জমি, এমনকী ভিটেবাড়িটুকুও! কেউ-বা বেচে দিয়েছেন গয়নাগাঁটি, খুইয়েছেন ব্যাঙ্কসঞ্চয়ের সবটুকুই। যাঁদের এটুকুও সম্বল নেই, তাঁদের গলা অবধি ডুবে গিয়েছে দেনায় দেনায়! চিন্তায় চিন্তায় ঘুম ছুটে গিয়েছে প্রতিটি মানুষের, প্রতিটি পরিবারের, প্রতিটি মহল্লার। আতঙ্কে অনেক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, এমনকী মারাও গিয়েছেন। এই অবাঞ্ছিত তাড়নায় পড়ে কত পরিবারের চাষ-আবাদ, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি লাটে ওঠার জোগাড় হয়েছে। বিবাহসহ আরও সমস্ত সামাজিক আনন্দানুষ্ঠান মাটি হয়ে যাচ্ছে। সোজা কথায়, অসমে বসবাসকারী হিন্দু মুসলমান প্রতিটি বাঙালির জীবনে চরম দুঃখের এক অধ্যায় চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। অসম এমনিতেই একটি পিছিয়ে পড়া রাজ্য। হলফ করে বলা যায়, কংস রাজার এই বদ ফরমাস তামিল করতে গিয়ে অসম আরও পিছিয়ে পড়ছে। এনআরসি কার্যকর করার মাশুল গুনতে হবে অসমের অর্থনীতিকেই। কারণ, এই ঘটনার দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব পড়ছে অসমের কৃষি, শিল্প, ব্যবসা, পর্যটন সবকিছুরই উপর। অসমকে দেখেই শিক্ষা নিক সারা ভারত। এই অভিশাপ সারা দেশের উপর চাপিয়ে দেওয়া হলে ভারতের নিমজ্জমান অর্থনীতির ঠাঁই অতলেও হবে না। তাই বাংলার মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দূরদৃষ্টির তারিফ করতেই হচ্ছে। এনআরসির প্রশ্নে সারাদেশকে তিনিই সবার আগে সাবধান করেছেন। এনআরসি রুখে দিতে আজও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তিনি।  
09th  January, 2020
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন।
বিশদ

03rd  April, 2024
একনজরে
প্রথম দফার ভোটে প্রচার পর্ব শেষ হয়েছে বুধবার বিকেলেই। অথচ পশ্চিমবঙ্গের তিনটি আসনের জন্য দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করলেন না বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা। অদ্ভুতভাবে বাংলার প্রথম দফার ভোটে ব্রাত্য রইলেন হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ যোগী আদিত্যনাথ। ...

পিছনে লেগে রয়েছে ইডি। চীনা ভিসা দুর্নীতি মামলায় ৫০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে চার্জশিটও জমা পড়েছে আদালতে। রাহুল গান্ধী সহ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের সমালোচনা ...

১৩ দিনে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা ও  একটি রোড শো করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে সভা করে গিয়েছেন দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক ...

আটের দশকের শেষ দিক। নাইজেরিয়া থেকে ভারতীয় ফুটবলে পা রেখেছিলেন দীর্ঘদেহী মিডিও। নাম এমেকা এজুগো। পরবর্তীতে ১৯৯৪ বিশ্বকাপে তিনি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন। ময়দানের তিন প্রধানের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ঐতিহ্য দিবস
১৮০৯: ইউরেশীয় কবি, যুক্তিবাদী চিন্তাবিদ ও শিক্ষক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিওর জন্ম
১৮৫৩: এশিয়ায় প্রথম ট্রেন চালু হয়
১৮৮৮: সাহিত্যিক হেমেন্দ্রকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৬: অভিনেত্রী ললিতা পাওয়ারের জন্ম
১৯৩০: ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিয়ে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখল করে
১৯৫৫ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যু
১৯৫৮ - ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ম্যালকম মার্শালের জন্ম
১৯৬২: অভিনেত্রী পুনম ধিলনের জন্ম
১৯৬৩: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ফিল সিমন্সের জন্ম
১৯৭১: কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন
১৯৮০: জিম্বাবুইয়ে স্বাধীনতা লাভ করে
১৯৮১: সুরকার, গীতিকার ও লোকগীতি শিল্পী তথা বাংলার লোকসঙ্গীতের প্রসারে ও প্রচারে যাঁর অবদান অসীম সেই নির্মলেন্দু চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৮৬:  স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা, লোকসভার প্রাক্তন সদস্য অতুল্য ঘোষের মৃত্যু
১৯৯২: ক্রিকেটার কেএল রাহুলের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  April, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী ৩০/৩৫ অপরাহ্ন ৫/৩২। অশ্লেষা নক্ষত্র ৬/৩৮ দিবা ৭/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৭/৪৩। সূর্যাস্ত ৫/৫৪/১৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৪ গতে ৩/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১০/২০ গতে ১২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৫ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৫ গতে ১/০ মধ্যে। 
৫ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪। দশমী রাত্রি ৭/৫। অশ্লেষা নক্ষত্র দিবা ৯/৫২। সূর্যোদয় ৫/১৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৬ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৭ গতে ১/২ মধ্যে। 
৮ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ৮ রানে আউট ঈশান কিষাণ, মুম্বই ১৮/১ (২.২ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:53:52 PM

আইপিএল: মুম্বই ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:45:09 PM

আইপিএল: মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের

07:13:17 PM

কপ্টারে করে পুরাতন মালদহে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:18:28 PM

৪০৬ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স

03:36:13 PM

পূঃ বর্ধমানের জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করতে কালনায় গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

02:56:28 PM