Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। গণতান্ত্রিক কাঠামোর বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিয়ে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল স্বেচ্ছাচারিতা। তা যে সবসময় গোঁড়া হিন্দুত্বপন্থী তাও নয়, এ যেন খানিকটা স্বৈরতান্ত্রিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে মানুষের দুর্দশা উপভোগ করার বিলাসিতা। আর সে কারণে লোকসভার পর থেকে বিধানসভা ভোটগুলিতে বিজেপির হোঁচট খাওয়ার পালা শুরু। যার অন্যতম দৃষ্টান্তটি হল—পশ্চিমবঙ্গের তিনটি বিধানসভা উপনির্বাচনের ফল। সেখানেও রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের আত্মম্ভরিতা, অহংকার, ঔদ্ধত্যের জবাব ইভিএমে তুলে দিয়েছেন ভোটাররা। এককথায় যাকে বলা যায়—রাজ্য বিজেপির হঠাৎ করে উন্নাসিক মনোভাবে ঝামা ঘষে দিয়েছেন তিন কেন্দ্রের মানুষ।
ক্ষমতার উচ্চাকাঙ্ক্ষার জন্য বিজেপি কী করতে পারে, তাও মহারাষ্ট্রে প্রত্যক্ষ করেছে দেশবাসী। বিরোধী দল ও তাদের দলীয় নেতাদের দুর্নীতির তদন্তের ‘জুজু’র ভয় দেখিয়ে কুক্ষিগত করার চেষ্টাও ভালো চোখে দেখেনি মানুষ। প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভরাডুবির পর জনতা দল যেভাবে ঢেউয়ের মতো জনসমর্থন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, তারপরে ‘প্রিয়দর্শিনী’কে দেশের সামনে কালিমালিপ্ত করার যে প্রয়াস তারা নিয়েছিল, তা মানুষ মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারেনি। আর সেটাই ইন্দিরাজির প্রত্যাবর্তনের পাথেয় হয়েছিল। ঠিক তেমনই এই রাজ্যে ক্ষমতার সিংহাসনে বসে থাকা সিপিএমেরও উত্তুঙ্গ অহংকার ও দর্পই চূর্ণ করে দিয়েছিল জনতা। একই ঘটনা ঘটেছিল তারও আগে সোভিয়েত রাশিয়ায়। ফলে, গণতন্ত্রকে উপেক্ষা করলে ফল কী হবে তার পরিণাম সম্পর্কে চিন্তা না করে শাসনের ছড়ি ঘোরালে এরকমটাই অনিবার্য। উপনির্বাচনের ফল প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী যা বলেছেন তা যর্থাথই। শুধুমাত্র বিরোধিতা করার জন্য যে তাঁর এই প্রতিক্রিয়া তা নয়, আজকের দিনে দাঁড়িয়ে সমস্ত নাগরিকের মনের ভাষা ফুটে উঠেছে মমতার মুখে।
মমতার বক্তব্যের সারমর্ম হল, জাতীয় নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) নামে দেশের মানুষকে বিদেশি তকমা দেওয়ার চক্রান্তের বিরুদ্ধেই তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে জনতা রায় দিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, উপনির্বাচনে এনআরসির বিরুদ্ধে রায় দিয়েছেন বাংলার মানুষ। অহংকারের ফল পেয়েছে বিজেপি। বাংলায় ঔদ্ধত্য চলে না। মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মানুষের এই রায়কে মাথা পেতে নিয়েছি আমরা। আরও দায়িত্ব বাড়ল, আরও কাজ করতে হবে মানুষের জন্য। নম্র হয়ে মানুষের পাশে থাকতে হবে। এরই সঙ্গে মমতার স্পষ্ট বার্তা—যত বড় নেতাই বলুক না কেন, বাংলায় এনআরসি হচ্ছে না, হবে না। প্রতিপক্ষ গেরুয়া শিবিরের নেতাদের প্রতি তাঁর পরামর্শ—সংবিধান আর দেশকে নষ্ট করবেন না। তিনি এ পর্যন্ত বলেছেন, গঠনমূলক কাজে সবসময় আমাদের সাহায্য পাবেন।
মমতার মতে, মানুষ প্রমাণ করেছেন, ধর্ম, বর্ণ, ভাষা আর সংস্কৃতির ঊর্ধ্বে উঠে জনবিরোধী নীতির প্রতিবাদ কীভাবে করতে হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় মমতা এদিন লিখেছেন, এই বিপুল জনসমর্থনের কারণ সুশাসন এবং আমাদের জনসংযোগ। মানবিক মুখ নিয়ে জনস্বার্থে কাজ করে যাওয়াটাই আমাদের এক এবং একমাত্র লক্ষ্য। উল্টোদিকে যারা মানুষের বিরুদ্ধে, যারা দাম্ভিক, যারা বিভাজন ঘটাতে চায় এবং যারা উন্নয়নের বিরুদ্ধে, মানুষ তাদের সমূলে উৎপাটন করেছে।
সুতরাং, দেখা যাচ্ছে যে, বিরোধীদের ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে যে বিপুল জনসমর্থন নিয়ে বিজেপি কেন্দ্রে ক্ষমতায় এসেছিল, তারপর থেকে তাদের মধ্যে অদম্য এক উদ্ধত মনোভাবের জন্ম হয়। বিশেষত এরাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে ১৮টি আসন দখল করার পর ধরাকে সরা জ্ঞান করতে শুরু করে দেন রাজ্য বিজেপি অনেক নেতা। এনআরসি নিয়ে পথেঘাটে সাধারণ মানুষকে চমকানো থেকে আচার-ব্যবহারে ক্ষমতাসীন দলের অহংকার ফুটে উঠেছিল তাঁদের মধ্যে। জোর করে পার্টি অফিস দখল, কিংবা বিরোধী দল ভাঙিয়ে আনার নেশায় পেয়ে বসেছিল তাদের। যার ফলও হল উল্টো। যে উচ্ছিষ্টভোগী তৃণমূল নেতাদের তারা দলে নিল, তাদের প্রতি জনমানসে যে বিরূপ মনোভাব রয়েছে, তা প্রকাশ পেল। কেউ ভালোভাবে নিল না এই আগুন নিয়ে খেলাকে। যার ফলস্বরূপ আজ সেই আগুনেই হাত-মুখ দুই-ই পোড়াতে হল বিজেপিকে।
30th  November, 2019
পৃথিবীকে রক্ষা করবে কারা?

খরা, বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়! এই ত্র্যহস্পর্শেই জলবায়ু বদলজনিত বিপদের আশঙ্কায় বিশ্বে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারত। একটি জার্মান পরিবেশ গবেষণা সংস্থার প্রকাশিত সমীক্ষা রিপোর্টে একথা জানিয়েছেন পরিবেশবিদরা।   বিশদ

এনআরসি নয়, সমস্যা অর্থনীতি

 নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যদি একজন মাত্র মানুষ দাঁড়িয়ে থাকে, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সোজাসাপ্টা কথা বলতে ভালোবাসেন। এবং তাঁর উদ্দেশ্যটাও সব সময় পরিষ্কার হয়। এবারও তার অন্যথা হচ্ছে না। বিশদ

08th  December, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

07th  December, 2019
রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
গড়পড়তা

গত শনিবার সাত সকালে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। পিছন পিছন শপথ নিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বলা হল, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন ফড়নবিশ।
বিশদ

28th  November, 2019
ক্ষোভ প্রশমনের দাওয়াই 

অবসরপ্রাপ্ত বহু মানুষ স্বস্তিতে নেই। সন্তানের বেকারত্ব, নিজের রোগব্যাধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যায় জেরবার তাঁরা। কর্মজীবনে তিলে তিলে সঞ্চয় করা অর্থের সুদের টাকায় অনেকের পক্ষে সংসার চালানোটা এখন মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  বিশদ

27th  November, 2019
আপাতত জল্পনার স্বর্গরাজ্য 

মাঝরাতেই শিবির বদল শারদ পাওয়ারের ভাইপোর। রাতের অন্ধকারে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কোন অজিত পাওয়ার? ফড়নবিশ যাঁকে দুর্নীতির দায়ে জেলে পাঠিয়েছিলেন। অতঃপর সেই অজিতের হাত ধরেই মহারাষ্ট্রে ফের সরকারে বিজেপি। 
বিশদ

25th  November, 2019
ঐতিহাসিক ‘গোলাপি’ টেস্ট

 অবশ্যই ঐতিহাসিক। দিনরাতের টেস্ট ম্যাচের পরিধিতে ঢুকে পড়ল ভারত। সৌজন্যে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বদল আসতে চলেছে তাঁর হাত ধরে। ভারতের ক্রিকেটে।
বিশদ

24th  November, 2019
আবার শিল্পে সুসময় আসুক

পশ্চিমবঙ্গে শিল্প-বিকাশের ক্যালেন্ডারটি থমকে গিয়েছিল বাম আমলেই। একরোখা শ্রমিক আন্দোলনের জেরে ধীরে ধীরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল কারখানার চিমনিগুলি। ধনতন্ত্রের অবসানে শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে রাষ্ট্র গঠনের আফিমে বুঁদ করে মজদুর খেপিয়ে এক এক করে শিল্পপতিদের রাজ্যছাড়া করেছে সিপিএম। যার ফলে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে বঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার। 
বিশদ

23rd  November, 2019
এনআরসির উদ্দেশ্য হয়তো সাধু, উদ্বেগ প্রয়োগ নিয়েই

 মানুষের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের। আর রাজনৈতিক নেতাদের টিকে থাকার জন্য লাগে ইস্যু। জবরদস্ত ইস্যুই রাজনীতির প্রধান খোরাক। রাজনৈতিক দলের তৈরি ইস্যুতে আমরা আলোড়িত হয়, উৎফুল্ল হই, আবার উদ্বিগ্নও হই। এই ইস্যুকে ঘিরেই তৈরি হয় জনমত, এই ইস্যুই রাজনৈতিক দলগুলির ভাগ্য নির্ধারণ করে।
বিশদ

22nd  November, 2019
একনজরে
বিএনএ, সিউড়ি ও সংবাদদাতা, শান্তিনিকেতন: লাভপুরে একই পরিবারের তিন ভাইয়ের হত্যা মামলায় নতুন করে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিল পুলিস। নতুন করে চার্জশিটে নাম জুড়ল বিজেপি নেতা মনিরুল ইসলামের।  ...

সিওল, ৮ ডিসেম্বর (এএফপি): পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ প্রশ্নে আমেরিকার উপর চাপ বাড়াল উত্তর কোরিয়া। ফের শক্তিশালী অস্ত্রের পরীক্ষা করল কিম জং উনের দেশ। শনিবার স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ‘খুবই গুরুত্বপূর্ণ’ এই পরীক্ষাটি চালায় পিয়ংইয়ং।  ...

হায়দরাবাদ, ৮ ডিসেম্বর (পিটিআই): তেলেঙ্গানায় পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারায় অভিযুক্ত চারজনের পুলিসি এনকাউন্টার নিয়ে রবিবারও পুরোদস্তর তদন্তের প্রক্রিয়া চালাল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। শনিবার থেকে এই তদন্ত শুরু হয়েছে।  ...

সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ : যে আমবাগান থেকে দিন তিনেক আগে উদ্ধার করা হয়েছে দগ্ধ মহিলার দেহ, তার এক প্রান্তে রয়েছে আড়াপুর জোত টিপাজানি আহ্লাদমণি ঘোষ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৮৩: অন্ধকবি সুরদাসের জন্ম
১৮৯৮: বেলুড় মঠ প্রতিষ্ঠিত হল
১৬০৮: ইংরেজ কবি জন মিলটনের জন্ম
১৯৪৬: কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধীর জন্ম
১৯৪৬: অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহার জন্ম
২০১১: আমরি হাসপাতালে আগুন 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৯২.২০ টাকা ৯৫.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৭৫ টাকা ৮০.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
07th  December, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮, ৩৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬, ৪২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬, ৯৬৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩, ৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৩, ৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
08th  December, 2019

দিন পঞ্জিকা

২২ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৯ ডিসেম্বর ২০১৯, সোমবার, দ্বাদশী ৯/২৩ দিবা ৯/৫৪। ভরণী ৫৭/৯ শেষ রাত্রি ৫/০। সূ উ ৬/৮/৫৩, অ ৪/৪৮/২৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৮ গতে ১১/৬ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৮ গতে ১১/২ মধ্যে পুনঃ ২/৩৫ গতে ৩/৩০ মধ্যে, বারবেলা ৭/২৭ গতে ৮/৪৮ মধ্যে পুনঃ ২/৮ গতে ৩/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/৪৮ গতে ১১/২৮ মধ্যে। 
২২ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৯ ডিসেম্বর ২০১৯, সোমবার, দ্বাদশী ৭/১০/১১ দিবা ৯/২/২২। ভরণী ৫৭/৩১/১০ শেষরাত্রি ৫/১০/২৬, সূ উ ৬/১০/১৮, অ ৪/৪৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৯ মধ্যে ও ৯/৪ গতে ১১/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩১ গতে ১১/৫ মধ্যে ও ২/৪০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে, কালবেলা ৭/৩০/৮ গতে ৮/৪৯/৫৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/৪৯/৩০ গতে ১১/২৯/৪০ মধ্যে।
১১ রবিয়স সানি 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। বৃষ: কারও সঙ্গে পুরানো সম্পর্ক থাকলে তা ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৪৮৩: অন্ধকবি সুরদাসের জন্ম১৮৯৮: বেলুড় মঠ প্রতিষ্ঠিত হল১৬০৮: ইংরেজ কবি ...বিশদ

07:03:20 PM

এটিএম জালিয়াতির ঘটনায় দিল্লিতে গ্রেপ্তার রোমান নাগরিক 

06:22:00 PM

ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে জেএনইউ পড়ুয়াদের মিছিলে লাঠিচার্জ করল পুলিস 

04:29:13 PM

ডোপিংয়ের অভিযোগে ওলিম্পিক থেকে চার বছরের জন্য নির্বাসিত রাশিয়া 

04:12:10 PM

কর্ণাটক বিধানসভা উপনির্বাচনে কংগ্রেসের হার, পরিষদীয় দলনেতার পদ থেকে পদত্যাগ সিদ্দারামাইয়ার

03:56:19 PM