Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

সবার মত নিয়ে চলুক সরকার

মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতি দেশকে ডুবিয়ে দিচ্ছে আওয়াজ তুলে ২০১৪-র ভোটে দেশবাসীর সমর্থন পক্ষে এনেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হয়ে মোদিজি বলেছিলেন, ইউপিএ জমানার সমস্ত ভুল শুধরে দেশকে অর্থনৈতিক প্রগতির সত্যিকার দিশা দেখাবেন। তাঁর সরকারের বক্তব্য ছিল, দেশের আর্থিক দুর্গতির মূল কারণ বিপুল পরিমাণ কালো টাকা। দেশের ভিতরে যেমন তেমনি বিদেশেও দেশের কালো টাকা রাজ করছে। মোদিজি দাবি করেছিলেন, তিনি একইসঙ্গে বিদেশ থেকে কালো টাকা দেশে ফেরাবেন এবং দেশের অভ্যন্তরে কালো টাকার সমস্ত উৎস বন্ধ করে দেবেন। এই যুক্তিতে তাঁর সরকার নোট বাতিলের মতো বিরাট ঝুঁকিপূর্ণ এক পদক্ষেপ করেছিল। তার কিছুকাল পর চালু করা হয়েছিল এক দেশ এক কর নীতি—পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি)। জিএসটি চালু করার প্রয়োজনীয়তা কোনও দলই যুক্তি দিয়ে অগ্রাহ্য করতে পারেনি। কিন্তু, এই আধুনিক করব্যবস্থা চালু করার জন্য যে ধরনের সতর্কতাগ্রহণ এবং পরিকাঠামো গড়া জরুরি ছিল—কেন্দ্র সেসব বিষয়ে গুরুত্ব দেয়নি। এ ছিল কংগ্রেস, তৃণমূলসহ বেশিরভাগ বিরোধী দলের অভিযোগ। তড়িঘড়ি জিএসটি চালুর বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল অনেক দল। আর্থিক দুর্নীতিতে লাগাম পরাতে আয়কর এবং শুল্ক ব্যবস্থাতেও কিছু কঠোরতার নীতি গ্রহণ করা হয়। বিশেষ পরিবর্তন আনা হয় আমদানি, রপ্তানিসহ সামগ্রিক শিল্প-বাণিজ্য নীতিতে।
অনেকের প্রত্যাশা ছিল যে সরকারের এইসমস্ত কড়া দাওয়াই পেয়ে অর্থনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটবে শিল্পোৎপাদনে, কৃষি উৎপাদনে, জিডিপিতে এবং রাজস্ব সংগ্রহে। বাড়বে দেশি ও বিদেশি লগ্নি, শিল্পঋণ (ক্রেডিট গ্রোথ)। মোদিজির প্রতিশ্রুতি মতো চাকরির বাজারে জোয়ার আসবে। কমবে বাণিজ্য ঘাটতি এবং ফিসকাল ঘাটতি। কিন্তু, মোদি সরকারের প্রথম টার্মের মেয়াদ শেষের ছবিটি মোটেই আশাব্যঞ্জক ছিল না। বরং, প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যর্থতার ছবি প্রকট হয়ে উঠেছিল। তা সত্ত্বেও, ২০১৯-এ দেশবাসী আস্থা রেখেছে মোদিজিরই নেতৃত্বে। তারা ধরে নিয়েছে, প্রথমবার গৃহীত পদক্ষেপগুলির সুফল পেতে কিছু সময় দরকার। অতএব, মোদিজির আর-একটি সুযোগ প্রাপ্য। অর্থাৎ উপর্যুপরি দু’বার কেন্দ্রে মজবুত স্থিতিশীল সরকার তৈরির পক্ষে রায় দিয়েছে দেশবাসী। কাশ্মীর এবং তিন তালাকের মতো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার বুঝিয়ে দিয়েছে, তার শক্তি কতখানি। শক্তির প্রশ্নে এই সরকার বাজপেয়ি তো বটেই নেহরু, ইন্দিরা, রাজীব প্রভৃতির থেকে কোনও অংশে কম নয়। প্রশ্নটা এখানেই, তাহলে অর্থনীতির স্টিয়ারিং হাতে এমন একটি মজবুত সরকারের সামাল সামাল অবস্থা কেন? কেন এই সরকার ৪৫ বছরের ভিতরে সবচেয়ে বেশি বেকারত্ব দেখাল? কেন এই সরকার দেশকে সাত দশকের ভিতরে সবচেয়ে দুর্বল অর্থনীতির ভিতের উপর দাঁড় করাল। কেন এই সরকার ব্যাঙ্ক-ব্যবস্থাকে সবচেয়ে দুর্বল করে ফেলল? কেন এই সরকার রাষ্ট্রায়ত্ত ক্ষেত্রটিকে দুর্বলতর করে ফেলল? কেন এই সরকার টাকার দামের রেকর্ড পতনের সাক্ষী করল দেশকে? কেন এই সরকার সঙ্কট মোকাবিলায় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের খয়রাতির দ্বারস্থ হওয়ার মতো একটি কৃষ্ণকায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করল? এই পরিস্থিতির জন্য মোদি সরকার আর যাই হোক বিরোধীদের, এমনকী এনডিএ জোটসঙ্গীদেরও দুষতে পারবে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলি গ্রহণে এই সরকার বিরোধীদের তো বটেই, সরকারের বন্ধু দলগুলিকেও পরোয়া করে না।
কিন্তু এই কুছ পরোয়া মনোভাবে দেশের তো কোনও ভালো হচ্ছে না। মানুষের আয় কমছে। বহু শিল্প ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ হচ্ছে। চাষ মার খাচ্ছে। নতুন চাকরি হচ্ছে না। পুরনো চাকরি চলে যাচ্ছে। মানুষের হাসিমুখ ম্লান হয়ে যাচ্ছে। শুধু পাকিস্তান নামক দৈত্যশাসনের সুখানুভূতি দিয়ে এত মালিন্য ঢাকা অসম্ভব। এরপরও কি বলা যাবে না যে সরকারের গৃহীত নীতির পুনর্বিবেচনার সময় হয়েছে? মনমোহন জমানার অর্থনৈতিক পণ্ডিতদের মতামত গ্রহণের পাশাপাশি রাজ্য সরকারগুলির মতামতকেও গুরুত্ব দেওয়ার অভ্যাস করুক মোদি সরকার। এই প্রসঙ্গে ক্রমবধর্মান জিএসটি জালিয়াতির কথাটি উল্লেখযোগ্য। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রের আশঙ্কা জিএসটি জালিয়াতির অঙ্কটি ৪৫ হাজার কোটি টাকায় আর সীমিত নেই—১ লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছতে পারে! কর দুর্নীতি ঠেকাতে জিএসটি চালু করা হল। কিন্তু, এই ভয়ঙ্কর ছবি বলে দিচ্ছে, সরকার দক্ষ জিএসটি পরিকাঠামো গড়তে ব্যর্থ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গসহ সমস্ত রাজ্যের মতামত নিয়ে এই দুর্নীতি ঠেকাতে না-পারলে অর্থনীতিতে যে ধস শুরু হয়েছে তা চরম বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। ১৩০ কোটি মানুষের মুখ চেয়ে মোদি সরকারের উচিত, ইগো সরিয়ে রেখে যথার্থ পদক্ষেপ করা। এটি মানুষের জীবন-মৃত্যুর মামলা।
30th  August, 2019
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (প্রথম দফা): বিকেল ৫টা  পর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে ৭৫.৫৪ শতাংশ, কোচবিহারে ৭৭.৭৩ শতাংশ ও জলপাইগুড়িতে ৭৯.৩৩ শতাংশ ভোট পড়ল

05:56:30 PM

নাগাল্যান্ডের ৬ জেলায় ভোটের হার ০ শতাংশ
শুরু হয়ে গেল গণতন্ত্রের উৎসব। আজ ছিল প্রথম দফার ভোট। ...বিশদ

05:55:46 PM

ফুলবাগান এলাকায় গার্ডরেল ভেঙে দুই শিশু সহ ৪ জনকে ধাক্কা মারল গাড়ি, উত্তেজনা

05:37:00 PM

মহারাষ্ট্রের রত্নাগিরিতে রোড শো গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের

05:16:34 PM

গুয়াহাটিতে র‌্যালি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার

05:09:34 PM

পুনের আহমেদনগর রোডে একটি শপিং মলে অগ্নিকাণ্ড, ঘটনাস্থলে দমকলের ৬ টি ইঞ্জিন

04:59:21 PM