গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন ক্যালকাটা চেম্বার অব কমার্স আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে শশী পাঁজা বলেন, রাজ্য সরকার শিল্পের মধ্যে কোনও বৈষম্য করে না। বড় অঙ্কের বিনিয়োগ হোক বা মাঝারি কিংবা ছোট— সবাইকেই সমান গুরুত্ব দেয় এই সরকার। যে কোনও সমস্যায় প্রশাসক হিসেবে তাঁদের সব সময় কাছে পাবে শিল্পমহল। রাজ্য সরকার নিজে যেমন দিনে ২৪ ঘণ্টা পরিষেবা দেয়, শিল্পদপ্তরও একই কাজ করে। পাশাপাশি শিল্পমন্ত্রীর দাবি, রাজ্যে শিল্প গড়ার জন্য জমির কোনও অভাব নেই। শিল্পপতিরা তা যেমন সরাসরি কিনে নিতে পারেন, তেমনই রাজ্যে দু’শোর বেশি শিল্পতালুক ও ১০ হাজার একরের বেশি জমি আছে। শিল্পসভায় শশী পাঁজা বার্তা দেন, রাজ্যের শিল্পপতিরা বাইরের রাজ্যে গিয়ে এখানকার ভালো দিকগুলি প্রচার করুন। রাজ্যে সত্যি সত্যিই যে পরিবর্তন হয়েছে, তা বলুন।
এদিন শিল্পমন্ত্রী আগামী ৫ নভেম্বর নবান্নে পাঁচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বৈঠকের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। বলেন, সেখানে পূর্বাঞ্চলের পরিকাঠামো ও লজিস্টিকসের কথা উঠবে। একইসঙ্গে উঠবে লগ্নির প্রসঙ্গ।