বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
জেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ছয় সাত মাসে ৩০০-৪০০ বোতল মধুর অর্ডার হয়েছিল। কিন্তু সব বিক্রির হিসেব উন্টে গেল একদিনেই। ১০৩৭ বোতল মধুর অর্ডার হয়েছে আমাজনের মাধ্যমে। জেলার আঞ্চলিক বন আধিকারিক মিলন মণ্ডল বলেন, ‘এভাবে একদিনে এত অর্ডার ভাবা যায়নি। আশা করছি, এই চাহিদা আগামীদিনে আরও বাড়বে।’
গত ডিসেম্বর থেকে সুন্দরবন লাগোয়া অঞ্চলে বিশেষ পদ্ধতিতে এই মধু চাষ শুরু হয়। এবার ৩২ টন মধু উৎপাদিত হয়েছে। সে-সবই প্যাকেজিং করে বিপণন করা হয়েছে। প্রতি কেজির দর ৪২০ টাকা। দেশ-বিদেশে এই বনফুল মধু ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমাজন, বিশ্ব বাংলা স্টলের সঙ্গে গাঁটছড়া বেধেছিল বন বিভাগ। সেই মতো ধীরে ধীরে চাহিদা বেড়েছে।
জেলা বন বিভাগের কর্তাদের মতে, চারদিকে রটে গেছে যে, নামী কোম্পানির মধু আসলে ভেজাল। তাই সুন্দরবনের বনফুল মধু নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে। সাধারণ মানুষ এই মধু কিনে দেখতে চাইছে। শুধু এই রাজ্য নয়, ভিন রাজ্য থেকেও অনেক অর্ডার এসেছে। আগামী দিনে এই মধু পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে বলে ঠিক হয়েছে। সেখানে ভালো ফল করবে বলে কর্তাদের আশা।