পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
মাংসের বিপণি খোলার পাশাপাশি মাংস প্রসেসিং ইউনিটও করা হতে পারে। পুজোর আগেই হুগলির পাণ্ডুয়ায় একটি মাংস প্রসেসিং ইউনিট সিএডিসি চালু করে দিয়েছে। সেখান থেকে প্রতিদিন গড়ে ১০০ কেজি মাংস উৎপাদিত হচ্ছে। সরকারি খামারের মুরগি প্রসেসড অবস্থায় বিক্রি করার পাশাপাশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকেও এরসঙ্গে যুক্ত করছে পঞ্চায়েত দপ্তর। তাতে এই গোষ্ঠীগুলির আর্থিক উন্নতি হবে। সব মিলিয়ে একটি বড় আকারের প্রকল্প নিয়ে নামছে সিএডিসি।
রাজ্য পঞ্চায়েত দপ্তরের বিশেষ সচিব সৌম্যজিৎ দাস বলেন, আমাদের খামারেই মুরগি পালন করা হয়। উন্নত গুণমানের সেই মুরগির মাংসই প্রসেসড অবস্থায় বিক্রি করা হবে। গ্রাহকের হাতে ন্যায্যমূল্যে তা তুলে দেওয়া হবে। জেলা সদরে বিপণন কেন্দ্র তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যেই প্রসেসিং ইউনিট তৈরি করা হয়েছে। রাজ্য কৃষি বিপণন দপ্তরের মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত বলেন, পাণ্ডুয়ার প্রকল্পটি আমি ঘুরে দেখেছি। এটি খুবই উন্নত মানের প্রসেসিং ইউনিট। গোটা রাজ্যেই সুফল বাংলার স্টল রয়েছে। পঞ্চায়েত দপ্তরের সঙ্গে আমাদের কথা চলছে। আমাদের স্টলেও ওই মাংস রাখা হবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে আজ গোটা রাজ্যে পরিচিতি পেয়েছে সুফল বাংলা। একইভাবে হরিণঘাটা মিটও নিজেদের পরিচিতি বাড়াতে শুরু করেছে। প্রসেসড মাংসের নানা ধরনের আইটেম তৈরি করে তারা তা ফ্রাঞ্চাইজি মারফত বিক্রি করছে। এবার মুরগির মাংস নিয়ে বাজারে নামছে পঞ্চায়েত দপ্তর। সিএডিসি’র মাধ্যমে পঞ্চায়েত দপ্তর নিজেদের খামারে মুরগি, মাছ চাষের পাশাপাশি চাল, ডালও তৈরি করছে। এমনকী তৈরি করা খাবার বিক্রির জন্যও তারা স্টল খুলেছে। এবার রাজ্যের প্রতিটি কোনায় প্রসেসড মুরগির মাংস বিক্রির বিপণি খুলতে চলেছে। সিএডিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, খামারে সাধারণ ব্রয়লার মুরগির সঙ্গে কালো মাংসের জন্য প্রসিদ্ধ কড়কনাথ মুরগির চাষও করা হচ্ছে।