কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তাইওয়ানের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি সারলে লাভবান হবে ভারতের বৈদ্যুতিন এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্র। এই দুই ক্ষেত্রে বিনিয়োগ টানতে মরিয়া কেন্দ্র। চলতি মাসের প্রথমে তাইওয়ানের তিন সংস্থা ফক্সকন টেকনোলজি গ্রুপ, উইসট্রন কর্প এবং পেগাট্রন কর্পকে ভারতে উৎপাদনের ছাড়পত্র দিয়েছে সরকার। আগামী পাঁচ বছরে স্মার্টফোন উৎপাদনে ১০.৫ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ টানার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি সারতে পারলে তাইওয়ানেরও বিরাট লাভ। কারণ চীনের চাপে আর্থিকভাবে সঙ্গতিসম্পন্ন কোনও দেশই তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে আগ্রহী হয়নি। ২০১৮ সালে অর্থনৈতিক সম্পর্ককে আরও বাড়াতে চুক্তি করে ভারত ও তাইওয়ান। ২০১৯ সালে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ১৮ শতাংশ বেড়ে ৭২০ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। তাইওয়ানের ভারতপন্থী প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন নিজেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ভারতীয় খাবার-দাবারের প্রশংসা করে ট্যুইট করেন। এছাড়াও তাজমহলের সামনে তাঁর একটি ছবি দেন। ভারত থেকে শুভচ্ছার বন্যা দেখা যায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে তাইওয়ানের জাতীয় দিবসের খবর নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে চীন। বেজিংয়ের মতে, তাইওয়ানকে একটা দেশ হিসেবে তুলে ধরা ঠিক হয়নি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের।