অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
আজ দুপুর বারোটায় ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিভিন্ন ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ডের মাধ্যমে পর্যটন শিল্পের বার্তা দেবেন বিভিন্ন সংস্থার কর্তারা। একই ধরনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে হাওড়া, দার্জিলিং, শিলিগুড়ির বাঘাযতীন পার্ক, লাটাগুড়ি, জয়গাঁও, রায়গঞ্জ, মালদহ, বহরমপুর, বোলপুর, গঙ্গাসাগর, সুন্দরবন সহ বিভিন্ন জায়গায়। ট্রাভেল এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের সম্পাদক নীলাঞ্জন বসু বলেন, শুধু যে আমরাই আমাদের সংগঠন থেকে এটা করছি, তা নয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন সংগঠন এই উদ্যোগ নিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে আমরা যেমন আছি, তেমনই বিভিন্ন পর্যটক সংস্থা, পরিবহণ সংস্থা ও অন্যান্য সংগঠন একযোগে এই প্রচারে অংশ নিচ্ছে। যেহেতু করোনা সংক্রমণ এখনও চলছে, তাই একসঙ্গে বহু মানুষ জড়ো হয়ে কোনও কর্মসূচি আমরা নিতে চাই না। সেই কারণেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তাতে একসঙ্গে অনেক মানুষের কাছে বার্তা যাবে বলেই মনে হয়। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও চলবে লাগাতার প্রচার।
বহু পর্যটক রয়েছেন, যাঁরা এই পরিস্থিতিতেও বেড়াতে যেতে চান। আবার পর্যটন সংস্থাগুলির অনেকেই সম্পূর্ণ সুরক্ষা বিধি মেনে বেড়াতে নিয়ে যেতেও প্রস্তুত। কিন্তু দু’পক্ষেরই কিছু সংশয় রয়ে গিয়েছে এখনও। আতঙ্কও রয়েছে অনেকের মধ্যেই। জড়তা কাটিয়ে যাতে বেড়ানোর জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেন সাধারণ মানুষ, তার জন্যই এই প্রচারের উদ্যোগ, এমনটাই জানা গিয়েছে। পর্যটন সংস্থার কর্তারা বলছেন, এই প্রচারের মাধ্যমে আমরা রাজ্য সরকারগুলি এবং কেন্দ্রীয় সরকারকে বার্তা দিতে চাই, তারাও যেন এই শিল্পের পাশে দাঁড়ানোর জন্য কোনও উদ্যোগ নেয় বা আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করে। তাহলে পর্যটন শিল্পের সঙ্গে যুক্ত লক্ষ লক্ষ কর্মী বেঁচে যেতে পারেন।