বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
সোমবারই পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের পক্ষ থেকে বার্তা দেওয়া হয়েছে, ব্যাঙ্কিং এবং বিমা ক্ষেত্রের সংস্কার ছাড়া অর্থনীতির গতিবৃদ্ধি সম্ভব নয়। পঞ্চদশ অর্থ কমিশন, অর্থমন্ত্রক এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মধ্যে ইতিমধ্যে দফায় দফায় বৈঠকও হয়েছে। পঞ্চদশ অর্থ কমিশন নোটও দিয়েছে অর্থমন্ত্রকে।
কমিশন মনে করছে, এই আর্থিক বছরের তৃতীয় ও চতুর্থ ত্রৈমাসিক থেকে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোয় আরও বেশি ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যাবে। আগামী অক্টোবর থেকে মার্চের মধ্যেই এই ইঙ্গিত মিলবে। পাশাপাশি, অর্থ কমিশনের সুপারিশ হল, ভারতের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাকে আরও সরকারি নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করা দরকার। এই নিয়ন্ত্রণই সামগ্রিকভাবে ক্ষতি করেছে অর্থনীতির। শিল্পমহলকে শুধুই ব্যাঙ্কিং সেক্টরের উপর নির্ভরশীল না হতেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্যাঙ্কিং সেক্টরের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানত অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন নিয়েই কথা বলবেন। ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজে যে ঘোষণাগুলি করা হয়েছে, সেই সেক্টরভিত্তিক ঋণ কতটা মঞ্জুর করা হয়েছে এবং শিল্পমহলের পক্ষ থেকে কেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে সেটাই জানতে চাইবেন প্রধানমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামীদিনে ব্যাঙ্কিং ও বিমার সংস্কারে আরও একধাপ এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কিছু সাহসী সিদ্ধান্তও নেওয়া হতে পারে।