পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত ২০১৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ‘সুফল বাংলা’ চালু হয়। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, সেই সময় মাত্র ১৪টি মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে কলকাতা ও হাওড়ার বিভিন্ন অংশে আলু আর পেঁয়াজ বিক্রি করা হতো। গত মার্চ মাসে লকডাউন শুরুর আগে এই প্রকল্পের স্টল সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৪। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত মোট সাত লক্ষ টাকার সব্জি বিক্রি করেছিল স্টলগুলি। ওই সূত্রটি জানিয়েছে, সাধারণ মানুষকে সুরাহা দিতে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে গত তিন মাসে নতুন আরও ১৩২টি স্টল তৈরি করেছে ‘সুফল বাংলা’। মোট ২৬৬টি স্টল থেকে বিপর্যয় পর্বে ২১ লক্ষ টাকার কারবার করেছে কৃষি বিপণন দপ্তর। স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় যা তিন গুণ বেশি। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, শুধু কলকাতা, হাওড়া, সল্টলেক এবং নিউটাউন এলাকাতেই রয়েছে ২৩০টি স্টল। বাকিগুলি রয়েছে দুই ২৪ পরগনা, হুগলি, বীরভূম সহ আরও কয়েকটি জেলায়।
জানা গিয়েছে, করোনা আবহে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব্জি প্রক্রিয়াকরণ চলছে। সুফল বাংলার মূল কেন্দ্র হুগলির সিঙ্গুরে নিয়মিত সেই জীবাণুমুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। যে ক্রেটে সব্জি বোঝাই করা হয়, তা রোজ স্যানিটাইজার দিয়ে সাফ করা হচ্ছে। কর্মীরাও মাস্ক-গ্লাভস ব্যবহার করছেন। অতএব, ‘সুফল বাংলা’র সব্জি সম্পূর্ণ নিরাপদ। দপ্তর সূত্রের খবর, বিভিন্ন স্টলের মাধ্যমে ইলিশ মাছ বিক্রির বিষয়টি চূড়ান্ত করতে ইতিমধ্যেই পূর্ব মেদিনীপুর এবং পূর্ব বর্ধমানের দুটি ফার্মার প্রডিউসেস অর্গানাইজেশনের সঙ্গে চুক্তি করেছে কৃষি বিপণন দপ্তর। খুব শীঘ্রই বাঙালির পাতে পড়বে সুলভ মূল্যের ‘রুপোলি ফসল’।