পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বাজারে গিয়ে দেখা গেল, শতাধিক গোডাউনের বেশিরভাগের দরজা খোলা থাকলেও লোকজন নেই। কাজের দিনে পাঁচ থেকে সাত হাজার শ্রমজীবী মানুষের কাজ জুটত এখানে। এখন নামে বাজার খোলা থাকলেও পরপর ভারী লরির আনাগোনা, মানুষের হুড়োহুড়ি একেবারেই নেই। খালি লরি এবং বাতিল লোহাভর্তি লরি ওজন করার ধর্মকাঁটার এক কর্মচারী বলেন, সারা দিনে ঘণ্টায় একটি-দু’টি লরি আসছে ওজন করার জন্য। অথচ অন্য সময় দম নেওয়ার ফুরসত থাকত না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, বাতিল লোহার বাজার গত কয়েকবছর ধরে খারাপ হচ্ছে। এবার আরও বড় ধাক্কা খেল। এক ভ্যানচালক বলেন, প্রতিদিন আমাদের ৭০০-১০০০ টাকা রোজগার হতো। এখন ২০০ টাকাও পাই না। বাজারের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, বাজার পরিচালনায় সরকার বা পুরসভার কোনও সরাসরি ভূমিকা নেই। তাছাড়া শ্রমিক ও মজদুরের অভাব এখন সারা হাওড়া শিল্পাঞ্চল জুড়েই রয়েছে। ট্রেন না চললে পরিস্থিতি বদলানোর আশা নেই।