কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
তথ্য বলছে, লকডাউনে অনেকেরই চাকরি গিয়েছে। আবার বহু লোকের আয়ও কমেছে কয়েক গুণ। তাই বিকল্প পেশার ব্যবস্থা করতে আসরে নেমেছে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। যেমন সিঙ্গুরের এক হিসেবরক্ষক চাকরি হারিয়ে স্যানিটাইজারের ব্যবসা করবেন বলে ঠিক করেছেন। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তিনি। আয় কমে যাওয়ায়, এক ট্রাভেল এজেন্টও একই ব্যবসা করবেন বলে বিশ্ববিদ্যালযয়ের দ্বারস্থ হয়েছেন। আবার কেউ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অ্যাপ বানাতে চাইছেন। কেউ আবার স্যানিটাইজিং মেশিনের ব্যবসা করবেন বলে জানিয়েছেন। পাশাপাশি, অতিবেগুনি রশ্মির মাধ্যমে গাড়ি জীবাণুমুক্ত করার কাজ করতে চেয়ে আবেদন করেছেন এক ছাত্র। অর্থের সংস্থান কীভাবে হবে, ব্যবসার জন্য লাইসেন্স করতে কী প্রয়োজন ইত্যাদি বিষয়েও পরামর্শ দেবে বিশ্ববিদ্যালয়। শেখার পর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিজেরাই তা বাড়িতে বানাবেন। নমুনা পাঠালে তার গুণগত মান পরীক্ষা করে দেবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা।