গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কেন এমন পদক্ষেপ? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলকাতা পুলিসের এক কর্তা জানিয়েছেন, সত্যি কথা বলতে আমরা আর কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চাইছি না। তাই সর্দি, জ্বরের মতো লক্ষণ থাকলেই সেই সব পুলিসকর্মীদের করোনা পরীক্ষা করা হবে। মূলত সংক্রমণ ঠেকাতেই এমন সিদ্ধান্ত। তাই জরুরি ভিত্তিতে পুলিসকর্মীদের তালিকা তৈরি করতে বলা হয়েছে। উল্লেখ্য, অতি সম্প্রতি কলকাতা পুলিসের ওসি গার্ডেনরিচ, ওসি প্রগতি ময়দান, জোড়বাগান থানার সাব ইন্সপেক্টর, বড়তলা থানার কনস্টেবল সহ একাধিক পুলিসকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এতে নিচুতলার পুলিসকর্মী, যাঁরা রাস্তায় নেমে কাজ করেন, তাঁদের মনোবল একটু হলেও ধাক্কা খেয়েছে। পুলিসকর্মীদের মনোবল ফেরাতে কমিশনার অনুজ শর্মা নিজে আক্রান্ত থানা ঘুরে এসেছেন। লালবাজারের এই সিদ্ধান্তে দ্বিমুখী লাভ হবে। প্রথমত, টেস্টে নেগেটিভ এলে পুলিসকর্মীরা আশ্বস্ত হবেন। তাঁদের মনের জোর বাড়বে। দ্বিতীয়ত, করোনা সংক্রমণও রুখে দেওয়া যাবে। শুনশান গড়িয়াহাট ফ্লাইওভার। -নিজস্ব চিত্র