গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ট্রলার মালিক, মৎস্যজীবী থেকে এই পেশার সঙ্গে যুক্তদের কথায়, রাজ্য সরকারকে এ নিয়ে এখনই ভাবা উচিত। কারণ, ট্রলার, নৌকা, ডিঙি ও জাল মেরামত না হলে ৬১ দিন পর সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য কেউ জলে নামতে পারবে না। তখন মাছের আকাল আরও ভয়ঙ্করভাবে বেড়ে যাবে। পাশাপাশি হাজার হাজার মৎস্যজীবী ও তার সঙ্গে পরোক্ষভাবে যুক্ত কয়েকলাখ মানুষের আর্থিক দুরবস্থা সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে যাবে। যার জেরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। ওয়েষ্ট বেঙ্গল ইউনাইটেড ফিসারম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক জয়কৃষ্ণ হালদার বলেন, এমনিতে দু’ মাস মাছ ধরা বন্ধের জন্য হাজার হাজার মৎস্যজীবীকে আর্থিক অনটনে চলতে হবে। তার মধ্যে ট্রলার ও জাল মেরামতের কাজের ক্ষেত্রে সরকার ছাড় না দিলে মৎস্যজীবীদের জীবন ও জীবিকা আরও সমস্যার মুখে পড়বে। তিনি বলেন, লিখিতভাবে মুখ্যমন্ত্রী, মুখ্যসচিব থেকে মৎস্যমন্ত্রীকে ছাড় দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে। কাকদ্বীপের ট্রলার মালিক ও একটি মৎস্যজীবী সংগঠনের মুখপাত্র সতীনাথ পাত্র বলেন, এই দু’ মাস ট্রলার, জাল সারানো থেকে লেদ কারখানার কাজকে কেন্দ্র করে বিকল্প রোজগারের ক্ষেত্র তৈরি হয়। স্বাভাবিকভাবে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর নিয়ম কানুনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই ছাড় দেওয়া হোক। রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রকান্ত সিনহা বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। তবে স্পর্শকাতর হওয়ার কতটা করা যাবে তা এখনই বলা সম্ভব নয়। উপরতলার সঙ্গে কথা বলতে হবে।