রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
সংগঠনের প্রেসিডেন্ট কেবি আগরওয়াল বলেন, ন্যাশনাল টেকনিক্যাল টেক্সটাইল মিশন চালু করা হচ্ছে চার বছরের জন্য। সেখানে বরাদ্দ ১ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা। প্রতি বছর এদেশে প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের টেকনিক্যাল টেক্সটাইল আমদানি করা হয়। ‘পিটিএ’র উপর অ্যান্টি ডাম্পিং ডিউটি উঠিয়ে দেওয়া গোটা টেক্সটাইল শিল্পের জন্য ভালো। কারণ এতে কাঁচামালের জোগান পাওয়া সহজ হবে। কেন্দ্রীয় সরকার ‘নির্ভিক’ নামে যে প্রকল্প আনছে, তাতে রপ্তানির ক্ষেত্রে ঋণ পাওয়া সহজ হবে। হরেক সুবিধা থাকায়, তা ছোট শিল্পকেও যথেষ্ট উৎসাহ দেবে, মনে করছেন কেবি আগরওয়াল। ‘রুল অব অরিজিন’কে খতিয়ে দেখার যে প্রস্তাব নেওয়া হয়েছে, সেখানে অবাঞ্ছিত আমদানি যেমন আটকানো যাবে, তেমনই দেশীয় সংস্থাগুলির ব্যবহারের বহরও বাড়ানো সম্ভব হবে বলে দাবি করেছেন তিনি।
এবারের বাজেট প্রস্তাবে কো-অপারেটিভ সোসাইটিগুলির কর ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করা হয়েছে। এর ফলে সমবায় গড়ে যে সংস্থাগুলি চলে, তাদের করের বোঝা হাল্কা হবে, এমনই আশা ফেডারেশনের। পাশাপাশি তিন হাজার কোটি টাকার যে তহবিল গড়া হয়েছে কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে, তা শিল্পমহলকে সাহায্য করবে বলে মনে করছে ওই সংগঠন। ছোট ও মাঝারি শিল্পের জন্য অডিট বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল এক কোটি টাকার বাৎসরিক বিক্রিবাটা হলে। সেই সীমা বাড়িয়ে করা হয়েছে পাঁচ কোটি টাকা। এটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছে ফেডারেশন অব হোসিয়ারি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া ছোট ও মাঝারি শিল্পের ঋণ পুনর্গঠনের সুবিধা দিয়েছিল। সেই প্রকল্প যাতে ২০২১ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানো যায়, তার জন্য আরবিআইয়ের কাছে আর্জি জানাবে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই আর্জি গৃহীত হলে, তা শিল্পমহলের কাছে অত্যন্ত সদর্থক হবে বলেই মনে করছে ফেডারেশন।