সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
দু’বছরেরও কম সময়ে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ঋণে জর্জরিত এয়ার ইন্ডিয়ার শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব সামনে আনল কেন্দ্র। এর আগে ২০১৮ সালে এই বিমান সংস্থার ৭৬ শতাংশ শেয়ার বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিল মোদি সরকার। সেবারও পরিচালন ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু ঋণের বিশাল দায়ভার থাকায় কোনও সংস্থাকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়নি। ফলে এবারও সেই আশঙ্কা থাকছে। সরকারি নথি অনুযায়ী, বিক্রির এই প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা হচ্ছে এয়ার ইন্ডিয়ার বহু অধীনস্থ সংস্থাকে। এয়ার ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস, এয়ার ইন্ডিয়া এয়ার ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসেস, এয়ারলাইন অ্যালায়েড সার্ভিসেস ও হোটেল কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়ার মতো সংস্থাগুলিকে এয়ার ইন্ডিয়া অ্যাসেটস হোল্ডিং লিমিটেড নামে একটি পৃথক সংস্থাকে হস্তান্তরিত করার প্রক্রিয়া চলছে। বিলগ্নিকরণের এই প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার সময় এয়ার ইন্ডিয়া ও এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের ঋণের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৩ হাজার ২৮৬.৫০ কোটি।
সরকারি সূত্র অনুযায়ী, বিলগ্নিকরণের এই প্রক্রিয়ায় এয়ার ইন্ডিয়ার মোট শেয়ারের তিন শতাংশ সরিয়ে রাখা হবে বিমান সংস্থার কর্মীদের জন্য। এমপ্লয়ি স্টক অপশন প্রোগ্রামে (ইএসওপি) ওই শেয়ার কিনতে পারবেন কর্মীরা। এক্ষেত্রে তাঁদের জন্য মূল্যছাড়ের ব্যবস্থা থাকবে। ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর পর্যন্ত এয়ার ইন্ডিয়া ও এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের মোট কর্মী ১৬ হাজার ৭৭ জন। এর মধ্যে স্থায়ী কর্মীরাও রয়েছেন।