উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
বাহারি মাছের বিভিন্ন সুস্বাদু পদ নলবনে ভেড়ির পাড়ে বসে খেতে পারবেন শহরবাসী। সেই সঙ্গে মৎস্যজীবীদের মাছ চাষের বিভিন্ন খুঁটিনাটি জানার জন্য মেলার মধ্যেই কৃত্রিম জলাশয় তৈরি করা হয়েছে। সেখানে বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থেকে হাতেকলমে চাষের বিভিন্ন পদ্ধতি মৎস্যজীবীদের শেখাবেন। এছাড়াও মাছেদের রোগ, খাওয়া সহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার জন্য একাধিক সেমিনারের আয়োজন হচ্ছে।
মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা জানিয়েছেন, চাহিদা অনুযায়ী মাছের জোগান পূরণে সরকার সচেষ্ট। গতবছরও চাহিদা অনুযায়ী জোগান সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু, এবছর এখনও ৬০-৭০ মেট্রিক টন ঘাটতি রয়েছে। তবে এখনও যা সময় রয়েছে, তাতে তা পূরণ হয়ে যাবে বলেই আশা প্রকাশ করেছেন। তিনি আরও বলেন, এবারের মেলায় ভিনদেশী খাবারেরও স্টল বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে। কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদার বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় দিশাহীনভাবে উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে মৎস্যজীবীরা। কিন্তু, রাজ্য চাহিদা ভিত্তিক উৎপাদনে জোর দিচ্ছে। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ছোট এবং হারিয়ে যাওয়া মাছকে ফের বাঙালির পাতে ফিরিয়ে আনার কাছে সচেষ্ট হয়েছে মৎস্য দপ্তর। এটা খুব ভালো খবর। তবে ইলিশের চাহিদা অনুযায়ী এবছর জোগান ছিল না, তার জন্য তাঁর গলায় আফশোস শোনা গিয়েছে। এছাড়া এদিন রাজ্য মৎস্য উন্নয়ন নিগমের নতুন অ্যাপেরও উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।