মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ
‘ওয়েস্ট বেঙ্গল বাস অ্যান্ড মিনিবাস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন’ আগে জানিয়েছিল, টালা ব্রিজ দিয়ে বাস বন্ধের পর যেভাবে বিকল্প রুটে বাস চালাতে দেওয়া হচ্ছে, তাতে আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে মালিকদের। নতুন করে রুট বিন্যাস সহ মোট সাত দফা দাবি জানানো হয়েছিল সরকারের কাছে। দাবি পূরণ না হওয়ার কারণেই পরিষেবা প্রত্যাহারের ডাক দিয়েছিল তারা। সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, শুক্রবার পাবলিক ভেহিকেলস ডিপার্টমেন্ট এবং কলকাতা ট্রাফিক পুলিসের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। সেখানে আমাদের দাবিগুলি নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। আমরা দাবি করেছিলাম, বেলগাছিয়া ব্রিজ দিয়ে কেবল শ্যামবাজারমুখী বাস-মিনিবাস চলতে দেওয়া হোক। উত্তরমুখী বাস-মিনিবাস চালানো হোক চিৎপুর লক গেট দিয়ে। এদিনের বৈঠকে এই প্রস্তাবটি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। সেই মতো ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখছি। ১৬ ডিসেম্বর ফের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ করা হবে।
এই সংগঠনের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সরকারের সঙ্গে সংঘাত নয়, বরং আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধানের রাস্তা খোঁজার পক্ষপাতী আমরা। তাই ওই সংগঠনের সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি।