কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বেশিরভাগ বিক্রেতাই রাইস কিংবা টুনি আলোর পসরা নিয়েই বসেছেন। কিন্তু পবন ঝা নামে এক ব্যবসায়ী কেবলমাত্র এই রকম ফাইবারের তৈরি আলো নিয়ে বসেছেন। ঘর সাজানোর আলোর মতো দেখতে এই আলো। তার আবার হরেক নামও রয়েছে। ব্লু টুথের পাশাপাশি পাইনঅ্যাপেল, লোটাস, বল- কী নেই। ছোট-বড় সব রকম আকারেরই আলো ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে তাঁর দোকানে। ছোট ছোট বল আকারের এই আলোগুলির দাম ১৫০ টাকা। বড়গুলি ২৫০-৩০০ টাকা। তবে ব্লু টুথ আলোর দাম করা হয়েছে ১২৫০ টাকা। এর বৈশিষ্ট কী? পবনবাবুর কথায়, এতে ১৬ রকমের আলো দেখা যাবে। তার সঙ্গে আবার মিউজিকও বাজবে। এবারের দেওয়ালিতে এটাই সেরা চমক বলে দাবিও করেন তিনি। যে যেমন চাইবে তাকে সেরকম বানিয়ে দেওয়ারও সংস্থান রয়েছে এখানে।
এছাড়াও লিচু, আম কিংবা স্ট্রবেরির মতো আলো কোথাও কোথাও মিলছে। আরও একটি নয়া ধরনের আলোর দেখা মিলল, তা হল স্ট্রিপ লাইটস। লম্বা তারের মতো দেখতে। গুটিয়ে রাখা হয়। সেটি টেনে বড় করে দেওয়ালের সঙ্গে ঝুলিয়ে দিতে হয়। রিমোটের মাধ্যমে আলোর রং পরিবর্তন বা স্পিড নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। কালীপুজোর আর কয়েকদিন বাকি বলে বাজার আগের চেয়ে কিছুটা ভালো হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। তাঁদের বক্তব্য, লক্ষ্মী পুজোর পর একটা সপ্তাহ বাজার একেবারে মন্দা ছিল। লোকজন দেখেই চলে যাচ্ছিল, বিক্রি হচ্ছিল কম। কিন্তু এখন সেই পরিস্থিতি নেই। বিক্রিবাটা বেড়েছে। তবে মানুষ এবার একটু অন্যরকম কিছু চাইছেন। যত লাইট সাজিয়ে রাখা হচ্ছে, তার বাইরেও কিছু আছে কি না, তা জানতে চাইছে। একটু অন্যরকম দেখলেই সেটা নিয়ে যাচ্ছে। এবার এলইডি লাইটই বেশি বিক্রি হয়েছে। এক রঙের আলোর চাহিদা কম। চেঞ্জিং লাইটসের প্রতি মানুষের ঝোঁক রয়েছে। কারও বাজেট বেশি থাকলে একাধিক আলোও কিনে নিয়ে যাচ্ছে।