ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
কেন্দ্রীয় সরকার রপ্তানির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পর দেশের বাজারে পেঁয়াজের জোগান স্বাভাবিকভাবেই অনেকটা বেড়ে যায়। এর জেরে দাম কমতে শুরু করে। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে ও নভেম্বরের গোড়ায় মহারাষ্ট্র ও দক্ষিণ ভারতে নতুন পেঁয়াজ মাঠে উঠতে শুরু করবে। তখন জোগান আরও বাড়বে।
তবে পেঁয়াজের দাম কমলেও পুজোর মধ্যে আলুর দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। খুচরো বাজারে প্রতি কেজিতে প্রায় দুই টাকা দাম বেড়েছে। জ্যোতি আলু আগে ১৩-১৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল। তা এখন বেড়ে ১৫-১৬ টাকা হয়েছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, এই মূল্য বৃদ্ধি সাময়িক। পুজোর সময় হিমঘর বন্ধ থাকা ও শ্রমিকরা ছুটিতে যাওয়ার কারণে বাজারে আলুর জোগান কমে যায়। এর জেরে দাম বেড়েছে। হিমঘর থেকে বের হওয়ার পর যে জ্যোতি আলু পাইকারি বাজারে ৯ টাকা কেজি দরে আগে বিক্রি হচ্ছিল তা এখন বেড়ে ১২ টাকা হয়েছে। পুজো শেষ হওয়ার পর এবার হিমঘর থেকে আলুর জোগান বাড়লেই দাম কমবে বলে প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি লালু মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন। এখনও হিমঘরে ৩৫ শতাংশ আলু মজুত আছে। ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত বাজারের চাহিদা মেটানের জন্য পর্যাপ্ত আলু হিমঘরে রয়েছে। ভিন রাজ্যে চাহিদা কম হওয়ায় এবার রাজ্যে আলুর দাম খুব চড়া হয়নি বলে ব্যবসায়ীদের দাবি।