কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
এদিন বাজেট বক্তৃতায় সীতারামন বলেন, সরবরাহকারী ও কন্ট্রাকটরদের, বিশেষ করে অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে সরকার যে পেমেন্ট করে, তা নগদ প্রবাহের বড় উৎস। সরকারি পেমেন্টের বিলম্ব যদি বন্ধ করা যায়, তাহলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগের ক্ষেত্রটি ভালো মতো চাঙ্গা হবে। পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী জানান, জিএসটিতে নথিভুক্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলির জন্য ঋণের ক্ষেত্রে ২ শতাংশ সুদ মকুবের প্রকল্পে ৩৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। সীতারামনের দাবি, স্টার্ট আপ প্রকল্পের সুফল হিসেবে বিগত ২ বছরে ৩০০ জন নতুন শিল্পোদ্যোগী উঠে এসেছেন। পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের (২০২০-২০২৫) পূর্ণ মেয়াদে এই প্রকল্প জারি থাকবে।
বাজেট পেশের পর ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প নিয়ে অর্থমন্ত্রীর বিভিন্ন ঘোষণাকে স্বাগত জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গাদকারি। তিনি বলেন, বিশেষ করে এই বাজেটে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে সর্বোচ্চ মাত্রায় উৎসাহপ্রদান করা হয়েছে। দেশের জিডিপির ২৯ শতাংশ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অনুদান। তা বাড়িয়ে পরবর্তী পাঁচ বছরে ৫০ শতাংশ করার লক্ষ্যমাত্র নেওয়া হয়েছে। যাতে এর ফলে ১৫ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়।