বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নিউটাউনে সিলিকন ভ্যালি প্রকল্পে তৃতীয় দফায় জমি বরাদ্দের আগ্রহপত্র (এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট) বাজারে ছাড়ল রাজ্য সরকার। গত ৭ মার্চ ওয়েস্ট বেঙ্গল হাউজিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড (ডব্লুবিহিডকো)-এর তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে ইচ্ছুক বিনিয়োগকারী সংস্থাদের জন্য এই সুযোগ করে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প এই সিলিকন ভ্যালি। রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী অমিত মিত্র ইতিমধ্যেই আশা প্রকাশ করেছেন, এখানে দেশ-বিদেশের তাবড় তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা লগ্নি করবে। যার মাধ্যমে রাজ্যের লক্ষ লক্ষ যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থান হবে। নিউটাউনে প্রায় ১০০ একর জমির উপর প্রথমে এই সিলিকন ভ্যালি প্রকল্প ঘোষণা হয়েছিল। রাজ্যের শিল্পবান্ধব পরিবেশ ও তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে লাল ফিতের ফাঁস আলগা হওয়ায় দেশ-বিদেশের একাধিক নামী সংস্থা ইতিমধ্যেই সিলিকন ভ্যালিতে ইতিমধ্যেই জমি নিয়েছে।
সূত্রের দাবি, প্রথম দফায় ১০০ একর জমি ৯৯ বছরের লিজে বরাদ্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে রিলায়েন্স ৪০ একর, টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিস (টিসিএস) ২০ একর, জেনপ্যাক্ট ১০ একর এবং ফাস্ট সোর্সকে ৫ একর জমি ইতিমধ্যেই বরাদ্দ করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির এই বিপুল আগ্রহ দেখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের নতুন করে আরও ১০০ একর জমি এই সিলিকন ভ্যালিতে অন্তর্ভুক্ত করেন। সব মিলিয়ে রাজ্যের এই সর্ববৃহৎ শিল্পনগরী মোট ২০০ একর জমির উপর গড়ে উঠতে চলেছে। তৃতীয় দফায় ডব্লুবিহিডকো ৫৬.৭১৭ একর জমি বরাদ্দ করেছে। যেখানে মোট ২৭টি ফাঁকা প্লট রয়েছে। ইচ্ছুক সংস্থাগুলিকে মুখবন্ধ খামে সরকারের কাছে জমি চেয়ে আবেদন করতে হবে। প্রত্যেক আবেদনকারীকে ২৫ লক্ষ টাকা আর্নেস্ট মানি জমা করতে হবে। সমস্ত আবেদনপত্র খুঁটিয়ে দেখে যোগ্য সংস্থাগুলি নির্বাচন করা হবে। যেসব সংস্থা যোগ্যতামান উতরাতে পারবে না, তাঁদের ২৫ লক্ষ টাকা (বিনা সুদে) ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তবে জমি প্রাপক সংস্থাগুলিকে জমির দামের সঙ্গে ওই আর্নেস্ট মানি জুড়ে যাবে।
এ প্রসঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরে এক আধিকারিক বলেন, গোটা দেশেই ভারী শিল্পে বিনিয়োগের হার ক্রমশ কমছে। তাই তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পই একমাত্র ভরসা। সেই কারণে রাজ্যে বেকার সমস্যা সমাধানে এই সিলিকন ভ্যালি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। গত সাত বছরে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে ১৩৪ শতাংশ রপ্তানি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ থেকে। স্বভাবতই রাজ্যে এই শিল্পের জন্য উর্বর জমি রয়েছে। তাই বাড়তি সার দেওয়ার প্রয়োজন নেই। একইসঙ্গে প্রথম দফায় দেশের সেরা তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই জমি কিনে নেওয়ায় ছোট-মাঝারি সংস্থাগুলি এই মুহূর্তে সিলিকন ভ্যালিতে লগ্নি করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে।
সূত্রের দাবি, প্রথম দফায় ১০০ একর জমি ৯৯ বছরের লিজে বরাদ্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে রিলায়েন্স ৪০ একর, টাটা কনসালট্যান্সি সার্ভিস (টিসিএস) ২০ একর, জেনপ্যাক্ট ১০ একর এবং ফাস্ট সোর্সকে ৫ একর জমি ইতিমধ্যেই বরাদ্দ করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির এই বিপুল আগ্রহ দেখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের নতুন করে আরও ১০০ একর জমি এই সিলিকন ভ্যালিতে অন্তর্ভুক্ত করেন। সব মিলিয়ে রাজ্যের এই সর্ববৃহৎ শিল্পনগরী মোট ২০০ একর জমির উপর গড়ে উঠতে চলেছে। তৃতীয় দফায় ডব্লুবিহিডকো ৫৬.৭১৭ একর জমি বরাদ্দ করেছে। যেখানে মোট ২৭টি ফাঁকা প্লট রয়েছে। ইচ্ছুক সংস্থাগুলিকে মুখবন্ধ খামে সরকারের কাছে জমি চেয়ে আবেদন করতে হবে। প্রত্যেক আবেদনকারীকে ২৫ লক্ষ টাকা আর্নেস্ট মানি জমা করতে হবে। সমস্ত আবেদনপত্র খুঁটিয়ে দেখে যোগ্য সংস্থাগুলি নির্বাচন করা হবে। যেসব সংস্থা যোগ্যতামান উতরাতে পারবে না, তাঁদের ২৫ লক্ষ টাকা (বিনা সুদে) ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তবে জমি প্রাপক সংস্থাগুলিকে জমির দামের সঙ্গে ওই আর্নেস্ট মানি জুড়ে যাবে।
এ প্রসঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরে এক আধিকারিক বলেন, গোটা দেশেই ভারী শিল্পে বিনিয়োগের হার ক্রমশ কমছে। তাই তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পই একমাত্র ভরসা। সেই কারণে রাজ্যে বেকার সমস্যা সমাধানে এই সিলিকন ভ্যালি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। গত সাত বছরে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে ১৩৪ শতাংশ রপ্তানি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ থেকে। স্বভাবতই রাজ্যে এই শিল্পের জন্য উর্বর জমি রয়েছে। তাই বাড়তি সার দেওয়ার প্রয়োজন নেই। একইসঙ্গে প্রথম দফায় দেশের সেরা তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই জমি কিনে নেওয়ায় ছোট-মাঝারি সংস্থাগুলি এই মুহূর্তে সিলিকন ভ্যালিতে লগ্নি করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে।
