বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
বিএসএনএলের কর্তারা দাবি করেছেন, গোটা দেশের অধিকাংশ এক্সচেঞ্জেই পুরনো পদ্ধতির বদলে নেক্সট জেনারেশন নেটওয়ার্ক (এনজিএন) চালু হয়ে গিয়েছে। সেই পরিকাঠামো ব্যবহার করেই তাঁরা এই সুবিধা এনেছেন। এই প্রযুক্তির ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে দপ্তরের কর্তারা বলেন, মোবাইল ফোন থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডেটা যাবে এনজিএন-এ। ফোনে কথা বললে, সেটিও এনজিএনে পৌঁছবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। কিন্তু ওই এনজিএন থেকে যখন তা অন্য যে কোনও মোবাইল ফোন বা ল্যান্ডলাইনে পৌঁছবে, তখন আর ইন্টারনেটের দরকার নেই। সেই কাজ করে দেবে এনজিএন সিস্টেম নিজেই। এটি করার জন্য গ্রাহককে একটি মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। তবে সিম না থাকলেও, মোবাইল নম্বরের মতো একটি ১০ সংখ্যার নির্দিষ্ট নম্বর পাবেন গ্রাহক। যে কোনও সংস্থার মোবাইল পরিষেবা থাকলেও, উইংস-এর সুবিধা নিতে কোনও বাধা নেই বলেই জানাচ্ছেন কর্তারা। মানিকচন্দ্র প্রামাণিক বলেন, আমরা যেমন বিএসএনএল গ্রাহকদের বিনামূল্যে একমাসের পরিষেবা দিচ্ছি, তেমনই সরকারি কর্মী বা পড়ুয়া থেকে শুরু করে সাধারণ গ্রাহকের জন্য নানা ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বেঙ্গল সার্কেলের মধ্যে শিলিগুড়ি এবং গ্যাংটকে ফোর জি পরিষেবা চালু করছে বিএসএনএল। আগামী মাস তিনেকের মধ্যেই ওই পরিষেবা চালু হবে। তবে তা হবে থ্রি জি স্পেকট্রামের মধ্যে থেকেই। এর জন্য ২৩০টি ফোর জি সিগন্যাল বসানো হয়েছে ওই এলাকায়। গোটা সার্কেলে এক বছরের মধ্যে ১ হাজার ৩০০টি টাওয়ার বসানো হয়েছে। এর জন্য খরচ হয়েছে ২৬৫ কোটি টাকা, জানিয়েছেন বিএসএনএলের কর্তারা। তাঁরা জানান, ফোর জি স্পেকট্রাম না পাওয়া গেলেও, তাঁরা এখন যে সিম কার্ড বিক্রি করছেন, সেগুলি ফোর জি প্রযুক্তির। ইতিমধ্যেই আড়াই লক্ষ ফোর জি সিম বিক্রি হয়ে গিয়েছে। আরও তিন লক্ষ সিম আসতে চলেছে বেঙ্গল সার্কেলের হাতে।