বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
জেলা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার অশোক সিংহরায় বলেন, এই প্রকল্পটি দ্রুত চালু করাই আমাদের লক্ষ্য। রাজ্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দপ্তর আমাদের সাহায্য করছে। আমরা পাঁচটি ব্লকে পাঁচটি সমবায় তৈরি করেছি। আরও একটি সমবায় তৈরি হবে। এর ফলে প্রায় ২৫ হাজার জরি শিল্পী উপকৃত হবেন। সাঁকরাইল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জয়ন্ত ঘোষ বলেন, এটি হলে শুধু এই ব্লক নয়, আশপাশের পাঁচটি ব্লকের জরি শিল্পীরাও উপকৃত হবেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই এই জরি হাব নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়। তা এতদিনে বাস্তবায়িত হতে চলেছে।
জেলা শিল্প কেন্দ্র সূত্রে জানা গিয়েছে, সাঁকরাইল, জগৎবল্লভপুর, ডোমজুড়, পাঁচলা ও উলুবেড়িয়া ১ নং ব্লকের জরি শিল্পীদের জন্য পাঁচটি সমবায় তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি ব্লকের জরি শিল্পীরা সংশ্লিষ্ট সমবায়ে যোগ দেবেন। তাঁরা বাড়িতে বসেই এই কাজ করবেন। কিন্তু, জরি শিল্পে কিছু সুক্ষ্ম কাজ থাকে, তার জন্য অত্যাধুনিক মেশিনের দরকার হয়। দাম বেশি হওয়ায় তা কেনা শিল্পীদের পক্ষে সম্ভব হয় না। তাঁরা হাবে এসে ওই মেশিন ব্যবহার করতে পারবেন। উদয়নারায়ণপুর ব্লকেও প্রচুর জরি শিল্পী আছেন। তাঁদেরও এই হাবের সঙ্গে যুক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। তার জন্য পৃথক একটি সমবায় তৈরি করা হচ্ছে। ওই সমবায়ের রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই তার অনুমোদন পাওয়া যাবে বলে জেলা শিল্প কেন্দ্রের অফিসাররা মনে করছেন। এই প্রকল্পটি তৈরি হলে এলাকার মানুষের উন্নতি হবে বলেই অফিসাররা মনে করছেন।