সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
এদিন দুপুর থেকেই ইমামি হাউসে বিক্ষোভ দেখান জনা পঞ্চাশ লাল-হলুদ সমর্থক। তাঁদের দাবি, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহন বাগানের মতো খরচ করে যেন শক্তিশালী টিম গড়া হয়। এদিন বোর্ড মিটিংয়েও লগ্নিকারী সংস্থার কাছে সমর্থকদের চিন্তার কথা তুলে ধরেন লাল-হলুদের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। এছাড়া ছিলেন ক্লাব সভাপতি প্রণব দাশগুপ্তও। মিটিংয়ের পর ইমামির কর্তাদের পাশে দাঁড়িয়ে দেবব্রত সরকার বলেন, ‘ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। ক্লাবের ফল খারাপ হলে লগ্নিকারী সংস্থারও বদনাম। ভালো মানের প্লেয়ার নিয়ে আগামী মরশুমে শক্তিশালী দল ঘোষণা করাই প্রধান লক্ষ্য। সমর্থকদের অন্তহীন আবেগের মূল্য দিতে হবে।’ আদিত্য আগরওয়ালের কথায়, ‘ভালো দল গড়ার জন্য টাকা অবশ্যই দরকার। তবে তা কখনওই সাফল্যের মানদণ্ড হতে পারে না। তাহলে তো মোহন বাগান প্রতি বছরই চ্যাম্পিয়ন হতো। গত বছর আমরা সেভাবে টিম গড়ার সুযোগ পাইনি। আগামী মরশুমে সেই খামতি মেটানোর চেষ্টা করব।’
সামনেই সুপার কাপ। তার আগে স্টিফেন কনস্টানটাইনের ভাগ্য ঠিক করে ফেলা কি যুক্তিযুক্ত? ইস্ট বেঙ্গলের লগ্নিকারী সংস্থার এক কর্তার বিশ্লেষণ, ‘জানি, এই সিদ্ধান্ত পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলবে। তবে সত্যিটা তো আর লুকিয়ে রাখতে পারি না। নতুন কোচ হিসেবে দুই-তিন জনের নাম রয়েছে। চূড়ান্ত হলেই জানাতে পারব।’ সূত্রের খবর, ইমামি কর্তাদের পছন্দ জোসেফ গোম্বাউ। তবে ক্লাব চাইছে, আন্তোনিও হাবাসকে। এদিকে, আগামী শনিবার লাল-হলুদ তাঁবুতে ইনভেস্টরের সঙ্গে আরও একবার আলোচনায় বসবেন লাল-হলুদ কর্তারা। পাশাপাশি প্লেয়ার-ড্রাফটিং নিয়ে আইএসএল কর্তৃপক্ষকে চিঠিও দিতে চলেছে ইস্ট বেঙ্গল।