বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কোহলির মতোই গোটা আরসিবি ব্রিগেডের মনোবল তুঙ্গে। ফুরফুরে মেজাজেই সোমবার শহরে পৌঁছেছে তারা। বৃহস্পতিবার গুজরাত টাইটান্সের বিরুদ্ধে দাপটে জিতেছে আরসিবি। দীর্ঘ অফ-ফর্ম কাটিয়ে ৫৪ বলে ৭৩ করেন কোহলি। আটটা চার ও দুটো ছয়ে সাজানো ইনিংসের সুবাদে ম্যাচের সেরাও হন তিনি। আগের ১৩ ম্যাচে ১৮.১ গড়ে ২৩৬ রান এসেছিল তাঁর ব্যাটে। যদিও শেষ ম্যাচে পুরনো মেজাজে পাওয়া গিয়েছে তাঁকে। স্ট্রাইক রেট অবশ্য খুব একটা আকর্ষণীয় নয়, ১১৭.৯৩। ফাইনালের আশা জাগিয়ে রাখতে গেলে কোহলিকে আরও আক্রমণাত্মক খেলতে হবে। আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু’প্লেসি অবশ্য প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন পূর্বসূরিকে। এক ওয়েবসাইটে তিনি বলেছেন, ‘বিরাট যেভাবে তার অভিজ্ঞতার ঝুলি নিয়ে আমার পাশে থেকেছে, তা উল্লেখ করতেই হবে। অধিনায়কত্ব করতে গিয়ে সবসময় ওর পরামর্শ নিয়েছি। বিরাটও আমার উপর ভরসা রেখেছে। আমার সিদ্ধান্তগুলিকে সম্মান জানিয়েছে। কখনও প্রশ্ন তোলেনি বা সংশয় প্রকাশ করেনি।’ ডু’প্লেসি আরও বলেন, ‘মাঠে নিজের চিন্তাভাবনা আমার কাছে মেলে ধরেছে বিরাট। আমরা তা নিয়ে আলোচনাও করেছি। ও বরাবরই আক্রমণাত্মক, জেতার জন্য মরিয়া। আর সেটা ওকে দেখে বোঝাই যায়।’
আইপিএল কখনও জিততে পারেননি বিরাট। সেজন্যই হয়তো এবার বাড়তি তাগিদ দেখাচ্ছেন তিনি। সতীর্থ শাহবাজ আহমেদ ও আকাশ দীপের থেকে ইডেনের পিচ ও কন্ডিশনের সাম্প্রতিক অবস্থা সম্পর্কেও খোঁজখবর নিয়েছেন। কারণ, দু’জনেই বাংলা দলের নিয়মিত সদস্য। বোঝাই যাচ্ছে যে হোমওয়ার্কে কোনও ফাঁকফোকর রাখতে চাইছেন না কোহলি।