Bartaman Patrika
খেলা
 

এক টিপসেই বাজিমাত
স্বপ্ন সত্যি, বুঝেছিলাম চিমটিতে

অপেক্ষার আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। তারপরেই সেই মহাম্যাচ। কলকাতা ডার্বি। আবেগের ফানুসে ফুঁ দিয়ে বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়বে ফুটবল-উত্তাপে। চায়ের কাপে উঠবে তুফান। কেউ সওয়ার পালতোলা নৌকায়, কারও হাতে জ্বলন্ত মশাল। সমর্থকদের এই আবেগ যুদ্ধে অনুঘটক বর্তমান। আজ কলম ধরলেন ইস্ট বেঙ্গল ও মোহন বাগানের প্রাক্তন বিদেশি কোচ ট্রেভর জেমস মরগ্যান এবং করিম বেঞ্চারিফা।

ট্রেভর জেমস মরগ্যান:  ২০১০-১১ মরশুম। মহানদীর তীরে ফেডারেশন কাপ ফাইনাল। জীবনের প্রথম কলকাতা ডার্বি। সকাল থেকেই ইস্ট বেঙ্গল টিম হোটেলের সামনে সমর্থকদের ভিড়। প্রত্যাশার চাপ আকাশচুম্বী। ব্যারেটো, চিডি ও মুরিতালা সমৃদ্ধ মোহন বাগানের আপফ্রন্ট। প্রথমার্ধে আমার ছেলেরা কিছুটা হলেও স্নায়ুর চাপে ভোগায় ওরা দু’টি সুযোগ পায়। কিন্তু গোল হয়নি। বিরতিতে ফুটবলারদের জন্য তাই ছিল একটিমাত্র টিপস। বলেছিলাম, ফার্স্ট হাফ অতীত। মনে করো, এখনই খেলা শুরু হবে। বিপক্ষের ডিপ ডিফেন্সে ডায়মন্ডস্টার ও সাগরাম মান্ডি। তাই ওদের বিব্রত করলেই গোল আসবে। প্রান্তিক আক্রমণ নয়, প্রয়োজন মিডল থার্ড দিয়ে ওঠ। ইসফাক ও ভাসুম পরিকল্পনামতো খেলেছিল। রবিন সিংয়ের পাস থেকে ডার্বির একমাত্র গোলটি ছিল ভাসুমেরই। তারপর হরমনজ্যোৎ সিং খাবরার বদলে সুশান্ত ম্যাথুকে নামিয়ে লিড ধরে রাখি। বলতে দ্বিধা নেই যে, ওই জয় আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছিল কোচ মরগ্যানকে। সেই মরশুমে পাঁচটির মধ্যে চারটি বড় ম্যাচেই জিতেছিল ইস্ট বেঙ্গল। 
ইস্ট বেঙ্গলে কোচিংয়ে দিনগুলি ভোলার নয়। দু’দফায় প্রায় পৌনে চার বছর লাল-হলুদের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিলাম। এছাড়া কেরল, পুনে ও গোয়ায় কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তবে কলকাতাই ভারতীয় ফুটবলের মক্কা। শুধু ফুটবলাররা নয়, বড় ম্যাচের গুরুত্ব বাড়িয়েছে সদস্য-সমর্থকরাও। ডার্বির আগে লাল-হলুদ অনুরাগীদের আব্দার এখনও কানে বাজে। রোদ-ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে ওঁরা মাঠে আসতেন স্রেফ প্রিয় দলের জয়ের সাক্ষী থাকার জন্য। এই আবেগই দুই প্রধানের মূলধন। মনে পড়ে, বড় ম্যাচ জিততে পারলে সমর্থকদের ভালোবাসার কথাও। বাড়ি ফেরার পথে ওঁদের মুখে নিজের জয়ধ্বনিও শুনেছি। এই পাওনা স্মৃতিতে আজীবন থেকে যাবে। 
গত দু’বছর ভারতে কোচিং না করালেও সব খোঁজখবরই রাখি। সুদেভা এফসি’র কোচ আমার বন্ধু। অনেক কথাবার্তা হয়। এবার এসসি ইস্ট বেঙ্গলের টিম গতবারের থেকে হয়তো ভালো। তবে বিদেশিরা তেমন পরীক্ষিত নয়। প্রথম ম্যাচে জামশেদপুর এফসি’র সঙ্গে ড্র করার ঘটনা নিশ্চয়ই ভুলে যাবে ফুটবলাররা। ঠিক যেমন কটকের ফার্স্ট হাফ মন থেকে মুছে ফেলতে সক্ষম হয়েছিল রবিন সিংরা। এই ম্যাচ নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা কঠিন। কারণ, কাগজে-কলমে ফুটবল হয় না। হয় দিনের পারফরম্যান্সের নিরিখে। এটিকে মোহন বাগান এবার যথেষ্ট শক্তিশালী দল। মুম্বই থেকে হুগো বোমাস আসায় রয় কৃষ্ণাকে আরও বিপজ্জনক মনে হচ্ছে। তবে কেরল ব্লাস্টার্সের বিরুদ্ধে ম্যাচে প্রীতম কোটালরা দু’গোল হজম করেছে। লাল-হলুদ কোচ ম্যানুয়েল ডিয়াজ তা নিশ্চয়ই দেখেছেন। বোমাসকে রুখেই জয়ের নীল-নকশা আঁকতে হবে এসসি ইস্ট বেঙ্গলকে।

করিম বেঞ্চারিফা: মোহন বাগান তাঁবুতে প্রথম পা রাখার দিনটা এখনও স্পষ্ট মনে আছে। ২০০৮’এর জুলাই। বিশাল ফটক পেরিয়ে কয়েক পা হাঁটলেই ডানদিকে সবুজ গালিচার মতো লন। কাঠের বেঞ্চে বসে ফুটবল-আড্ডায় মেতেছেন প্রবীণরা। আর তরুণ প্রজন্ম অপেক্ষমান ক্যান্টিনের সামনে। তাঁবুতে বিশালাকার ফ্রেমবন্দি অতীতের দিকপাল ফুটবলাররা। প্রতিটি ধূলিকণায় ঐতিহ্যের গন্ধ। সাংবাদিক সম্মেলন শুরুর আগেই ভেসে এল ডার্বির কথা। সালগাওকরে কোচিং করানোর সময়ই এই মহাম্যাচের কথা শুনেছিলাম। তবে মোহন বাগান তাঁবুতে ঢুকে ডার্বির কথা কানে আসতেই শিরদাঁড়া দিয়ে বয়ে গিয়েছিল রোমাঞ্চের স্রোত। 
আগস্টেই এল সেই বহু প্রতীক্ষিত মুহূর্ত। ঘরোয়া লিগের ডার্বি। মোহন বাগানের সাইড বেঞ্চে এই মরক্কান কোচ। উল্টোদিকের বেঞ্চে ইস্ট বেঙ্গলের ঘরের ছেলে মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য। গ্যালারিতে আবেগের ঘনঘটা। ১৯ মিনিটে আলভিটোর গোলে আমরা পিছিয়ে পড়ি। লাল-হলুদ সমর্থকরা জয়ের গন্ধ পেতেই শ্মশানের নিস্তব্ধতা সবুজ-মেরুন গ্যালারিতে। কিন্তু আমি তো হাল ছাড়ার বান্দা নই। দ্বিতীয়ার্ধে পরিবর্ত হিসেবে লালম পুইয়াকে নামাই। বাকিটা নিশ্চয়ই আপনাদের মনে আছে। ওর জোড়া গোলেই জীবনের প্রথম কলকাতা ডার্বিতে জয়ের স্বাদ পেয়েছিলাম। তবে সেরা বড় ম্যাচ অবশ্যই ২০০৯’এর ২৫ অক্টোবর। ম্যাচের ফল ৫-৩। ১৯৭৫’এর গ্লানি মোছার ইতিহাসে এই অধমের নামও লেখা থাকবে। ম্যাচ শেষে কখন যে ফুটবলাররা আমায় কোলে তুলে নিয়েছে তা বুঝতেই পারিনি। বেশ কয়েক মিনিট মাটিতে পা পড়েনি। তবে তা গর্বে কিংবা অহঙ্কারে নয়, মণীশ-সুরকুমারদের ভালোবাসায়। শেষ পর্যন্ত নিজের গায়ে চিমটি কেটে বুঝেছিলাম, স্বপ্ন সত্যি হলেও বাস্তবেই আছি। 
ভারত ছেড়েছি প্রায় বছর ছয়েক হল। কিন্তু মোহন বাগান-ইস্ট বেঙ্গলের সব খবর রাখি। ডার্বি এলেই মন কেমন করে। স্মৃতিমেদুরতায় আচ্ছন্ন হই এখনও। অনেকেই প্রশ্ন করেন, ৫-৩ ম্যাচের পর দ্বিতীয় সেরা ডার্বি জয় কোনটি? অবশ্যই বলব ২০১৩’র কলকাতা লিগের ম্যাচ। প্রথম পর্বে ইস্ট বেঙ্গলের দায়িত্বে ছিলেন মার্কোস ফালোপা। তারপর সেই জায়গা নেন আর্মান্দো কোলাসো। তবে গোয়ায় ফিরে যাওয়ায় বড় ম্যাচের সাইড বেঞ্চে তিনি ছিলেন না। সেবার ইস্ট বেঙ্গল লিগ চ্যাম্পিয়ন হলেও কাটসুমির গোলে ডার্বি জিতেছিলাম আমরা। 
শনিবারের মর্যাদার ম্যাচে এটিকে মোহন বাগানই এগিয়ে। তবে লিগের প্রথম দিকে ডার্বি হলে দুই দলই সমস্যার মুখোমুখি হয়। সবুজ-মেরুন কোচ আন্তোনিও লোপেজ হাবাস অবশ্য ফুটবলারদের হাতের তালুর মতো চেনেন। কিন্তু চিমা-পেরেসোভিচ-বিকাশ জাইরুদের জানার যথেষ্ট সময় পাননি এসসি ইস্ট বেঙ্গল প্রশিক্ষক ম্যানুয়েল ডিয়াজ। লাল-হলুদে এবার অধিকাংশই নতুন ফুটবলার। বিদেশিদেরও এই ম্যাচ সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। তবে রয় কৃষ্ণাদের বলব, আত্মবিশ্বাস ও আত্মতুষ্টির মধ্যে পার্থক্য কিন্তু খুব সূক্ষ্ম। প্রতিপক্ষকে আন্ডার-এস্টিমেট করলে ঠকতে হতে পারে। 

27th  November, 2021
প্রথম লেগে রয় কৃষ্ণার কাছেই পরাস্ত কোচ হাবাস, ফাইনালের পথ কঠিন মোহন বাগানের
 

বিশাল কাইথকে পরাস্ত করে বল জালে জড়াতেই গ্যালারির দিকে দু’হাত তুললেন তিনি। তবে তা সেলিব্রেশনের জন্য নয়। অ্যাওয়ে গ্যালারিতে হাজির মোহন বাগান অনুরাগীদের কাছে ক্ষমা চাওয়াই ছিল ম্যাচের সেরা রয় কৃষ্ণার উদ্দেশ্য।
বিশদ

দুরন্ত সেঞ্চুরিতে লখনউকে জেতালেন মার্কাস স্টোইনিস

মার্কাস ম্যাজিক। এছাড়া আর কী-ই বা বলার আছে? অজি ক্রিকেটারের দাপটে চেন্নাই সুপার কিংসকে ৬ উইকেটে হারিয়ে রুদ্ধশ্বাস জয় ছিনিয়ে নিল লখনউ সুপার
বিশদ

কোটলায় গিল-ঋষভ দ্বৈরথ

মাঝপর্বে পৌঁছনো আইপিএলে প্লে-অফের লড়াই ক্রমশ উত্তেজক হয়ে উঠছে। প্রথম চারে থাকার জন্য সংঘর্ষ বাড়ছে ক্রমশ। বিশেষ করে পয়েন্ট তালিকায় পরের
বিশদ

রোহিতের পরামর্শ মেনে সফল যশস্বী
 

যশস্বী জয়সওয়ালের কাছেই সোমবার হেরে গিয়েছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। আর ম্যাচ শেষ হতেই ক্যামেরায় ধরা পড়ল এক বিশেষ দৃশ্য। তরুণ তুর্কিকে জড়িয়ে ধরে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলেন রোহিত শর্মা। আইপিএলে প্রতিপক্ষ তো কী, জাতীয় দলে যে ভারতীয় অধিনায়কের সেরা অস্ত্র যশস্বী! তাই তরুণ তুর্কিকে ফর্মে ফিরতে দেখে উচ্ছ্বাস চেপে রাখেননি হিটম্যান।
বিশদ

গরম থেকে রেহাই পেতে পাখালই ভরসা ওড়িশাবাসীর

এক প্লেটের অর্ডার শুনেই  হোটেলের রিসেপশন থেকে হাঁক পড়ল রান্নাঘরে। তীব্রস্বরে প্রশ্ন, ‘আর কী অর্ডার নেওয়া সম্ভব?’ জবাব এল, ‘সময়
বিশদ

দুই বছরের চুক্তিতে ইস্ট বেঙ্গলে দেবজিৎ

ইস্ট বেঙ্গলে ফিরলেন দেবজিৎ মজুমদার। দু’বছরের চুক্তিতে লাল-হলুদ ব্রিগেডে সই করলেন তিনি। গত কয়েকদিন ধরেই তাঁর এজেন্টের সঙ্গে কথা চালায় লাল-হলুদ কর্তৃপক্ষ।
বিশদ

‘লং বল গেমেই জিতল ওড়িশা’

ম্যাচের আগে ভারতসেরা মোহন বাগানকে ‘গার্ড অব অনার’ দেয় ওড়িশা এফসি। চড়া মেজাজের নব্বই মিনিটে অবশ্য সেই ভাব
বিশদ

প্রশ্নের মুখে নেতা হার্দিক

আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে
বিশদ

রুদ্ধদ্বার অনুশীলনে ওড়িশা বধের ছক মোহন বাগানের

ক্যাপিটাল ফুটবল এরিনা। ইউনিট-৯ এলাকায় এই স্পোর্টস সেন্টারের চারদিকে উচুঁ পাঁচিল। সামনে লোহার বিশাল গেট। টিম বাস প্রবেশের পর নিরাপত্তারক্ষীদের কড়া নজরদারি। কাকপক্ষীও ঢোকার মতো জায়গা নেই।
বিশদ

23rd  April, 2024
যশস্বীর সেঞ্চুরি, জয়ী রাজস্থান

প্লে-অফের লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে জেতাটা জরুরি ছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। কিন্তু ৯ উইকেটে বশ মানল হার্দিক বাহিনী। বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে যশস্বী জয়সওয়ালের দুরন্ত সেঞ্চুরির সুবাদে রাজস্থান রয়্যালস (১৮৩-১) সহজেই জয়ের কড়ি জোগাড় করে নিল।
বিশদ

23rd  April, 2024
কনিষ্ঠতম হিসেবে ক্যান্ডিডেটস দাবায় চ্যাম্পিয়ন, ইতিহাস গুকেশের

সোমবার ভারতীয় দাবার ইতিহাসে ‘রেড লেটার ডে’। ৬৪ খোপের দুনিয়ায় আবারও দেশের নাম উজ্জ্বল করলেন এক কিশোর। মাত্র ১৭ বছর বয়সে ঐতিহ্যশালী বিশ্ব ক্যান্ডিডেটস দাবায় চ্যাম্পিয়ন হলেন ডোম্বারাজু গুকেশ
বিশদ

23rd  April, 2024
স্টার্ককে নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে সমর্থকদের

সাত ম্যাচে পাঁচটিতে জয়। পয়েন্ট তালিকায় দীর্ঘ সময় ধরে প্রথম দুয়ের মধ্যে রয়েছে তারা। চলতি আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স সত্যিই দুরন্ত ফর্মে। রবিবার ইডেনে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ১ রানে জয় বেগুনি জার্সিধারীদের প্লে-অফের পথ আরও সুগম করেছে
বিশদ

23rd  April, 2024
মোটা জরিমানার কবলে কোহলি

সময়টা ভালো যাচ্ছে না বিরাট কোহলির। আটটি ম্যাচে সাতটিতে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে কার্যত বিদায় নিয়েছে তাঁর দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। তার উপর রবিবার ইডেনে আউটের সিদ্ধান্ত নিয়ে আম্পায়ারের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে গুনতে হল মোটা জরিমানা।
বিশদ

23rd  April, 2024
হকির রাজ্যে দুয়োরানি ফুটবল

চোখ ধাঁধানো স্টেডিয়াম। সবুজ গালিচায় মোড়া মাঠ। ঝাঁ চকচকে স্পোর্টস কমপ্লেক্স। মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়কের হাত ধরে ক্রীড়াক্ষেত্রে ক্রমশ এগিয়ে চলেছে ওড়িশা। থুড়ি, হকির রাজ্য ওড়িশা। জাতীয় দলের মূল স্পনসর তারাই।
বিশদ

23rd  April, 2024

Pages: 12345

একনজরে
বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

বাড়ি ফেরার পথে এক ব্যক্তিকে পথ আটকে হাঁসুয়া দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ চাঁচল থানার গোয়ালপাড়া এলাকার ...

মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নিজের মোবাইল থেকে একাধিক ছবি ও তথ্য ডিলিট করেছে রাজারাম, ফরেন্সিকে পাঠানো হল ফোন

06:11:00 PM

মিঠুন চক্রবর্তীকে গো-ব্যাক স্লোগান
মিঠুন চক্রবর্তীকে গো-ব্যাক স্লোগান তৃণমূল নেতৃত্বের। উত্তর মালদহের বিজেপি প্রার্থী ...বিশদ

06:05:05 PM

বক্তৃতা দিতে দিতে জ্ঞান হারালেন নীতিন গাদকারি
নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দিতে দিতে আচমকাই জ্ঞান হারালেন কেন্দ্রীয় সড়ক ...বিশদ

04:41:33 PM

দেবাংশুর প্রচারে উত্তেজনা
নন্দীগ্রামের ভেকুটিয়ায় তমলুক লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যের প্রচারের সময় ...বিশদ

04:28:51 PM

বর্ধমান পূর্ব ও বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে জনসভায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:08:00 PM

২৮ এপ্রিল, রবিবার অবধি রাজ্যে বজায় থাকবে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি, জানাল আবহাওয়া দপ্তর

03:45:13 PM