বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পয়েন্ট সমান-সমান হলেও পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স রীতিমতো হতাশাজনক। আমিরশাহিতে আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বে টানা তিন ম্যাচে হেরেছেন রোহিত শর্মারা। চেন্নাই সুপার কিংস, কলকাতা নাইট রাইডার্সের পর রবিবার তাঁদের হারতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর কাছেও। এর প্রধান কারণ মুম্বইয়ের মিডল অর্ডারের ধারাবাহিক ব্যর্থতা। ঈশান কিষান, সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া, কিয়েরন পোলার্ড, ক্রুনাল পান্ডিয়ারা একেবারেই ভরসা জোগাতে পারছেন না। বোলিংয়ে যশপ্রীত বুমরাহ শেষ তিন ম্যাচে আট উইকেট পাওয়া সত্ত্বেও হতশ্রী ব্যাটিংয়ের কারণে জয় অধরাই থেকেছে রোহিতদের।
অন্যদিকে, লোকেশ রাহুলের নেতৃত্বাধীন পাঞ্জাব দলেও রয়েছে ধারাবাহিকতার অভাব। তবে শেষ ম্যাচে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে কম রানের পুঁজি নিয়েও জয় তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে। তার আগের ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে শেষ ওভারে জয়ের জন্য মাত্র চার রান তুলতে পারেনি পাঞ্জাব। তা নাহলে আরও ভালো জায়গায় থাকত রাহুলের দল। এমনিতে পঞ্জাবের ব্যাটিং যথেষ্ট শক্তিশালী। ওপেনিংয়ে মায়াঙ্ক আগরওয়ালের সঙ্গে রাহুলই প্রধান ভরসা। তারপর ক্রিস গেইল, আইডেন মার্করাম, নিকোলাস পুরান, দীপক হুদারা রয়েছেন। কিন্তু, মন্থর গতির পিচের সঙ্গে মানাতে সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা। পেস বিভাগের দায়িত্বে আছেন মহম্মদ সামি, অর্শদীপ সিং, নাথান এলিস। লেগস্পিনার রবি বিষ্ণোই হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জ্বলে উঠেছিলেন। ছন্দে রয়েছেন বাঁ-হাতি স্পিনার হরপ্রীত ব্রারও।