কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই জোড়া ধাক্কা খায় কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। ৩০ রানের মধ্যে সেওয়াগ ও জর্জ বেইলির উইকেট হারিয়ে প্রীতি জিন্টার দল তখন কাঁপছে। এই অবস্থায় চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমে পাঞ্জাবের ত্রাতা হয়ে উঠেছিলেন ঋদ্ধিমান। মনন ভোরার সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে ১২৯ রানের জুটি গড়ার পথে রীতিমতো বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিলেন ছোটখাটো চেহারার পাপালি। মেরেছিলেন ১০টি বাউন্ডারি ও একটি ছক্কা। তাঁর অপরাজিত ইনিংসের সুবাদে প্রাথমিক ঝটকা সামলে পাঞ্জাবও পৌঁছে গিয়েছিল দুশো রানের দোরগোড়ায়। তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি তাদের। মণীশ পাণ্ডের ৯৪ রানে ভর করে জয় ও খেতাব ছিনিয়ে নিয়েছিল কেকেআর। ঋদ্ধিমান সাহা থেকে গিয়েছিলেন ট্র্যাজিক হিরোর আসনে।