বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন সভার পর ইস্ট বেঙ্গলের কোর কমিটির সদস্য ডাঃ এস আর দাশগুপ্ত জানান, ‘আমরা চাই এসসি ইস্ট বেঙ্গল এখনই দল গড়ার কাজে নেমে পডুক। কলকাতা প্রিমিয়ার লিগ, ডুরান্ড কাপ, আইএসএল খেলুক। গত ১ আগস্ট বিনিয়োগকারীরা পরিমার্জিত চুক্তিপত্র পাঠিয়েছিল। আমরা তার কয়েকটি জায়গায় সংশোধন করতে চেয়েছিলাম। এদিন লোগোর ব্যাপারে রফা হয়েছে। শ্রী সিমেন্টের পাঠানো ই-মেলে ‘জ্বলন্ত মশাল’ ব্যবহারের স্বাধীনতা ক্লাব পেয়েছে। তবে এক্সিট ক্লজ নিয়ে এখনও জটিলতা রয়েছে। তাই আমরা মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হচ্ছি। সোমবার ‘খেলা হবে দিবসে’ ইস্ট বেঙ্গল নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য আমাদের মন ছুঁয়ে গিয়েছে। আশা করি, উনি সমস্যা মিটিয়ে দিতে পারবেন।’ পাঁচ বছরের জন্য ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চেয়েছিল শ্রী সিমেন্ট। এই নিয়ে কর্তাদের আপত্তি ছিল। কিন্তু এদিন সভার পর বিনিয়োগকারীদের লকইন পিরিয়ডের মেয়াদ মেনে নিতে সম্মত হয়েছে ক্লাব। উল্লেখ্য, আগে এক্সিট ক্লজ ছিল একতরফা। এখন অবশ্য এই ব্যাপারে বিনিয়োগকারী সংস্থাটি অনেকটাই নমনীয়। পরিমার্জিত ড্রাফটে বলা হয়েছে, শ্রী সিমেন্ট কোনওদিন ছেড়ে দিতে চাইলে অর্থ দাবি করতে পারবে না। কিন্তু ইস্ট বেঙ্গল সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইলে শ্রী সিমেন্ট বাজারমূল্য হিসেবে অর্থ চাইতে পারে। এখানেই আপত্তি কর্তাদের। এছাড়া দু’পক্ষের মধ্যে আইনি জটিলতা সৃষ্টি হলে মামলা কোন আদালতে (কলকাতা না জয়পুর) হবে তা নিয়েও মীমাংসা হয়নি। সদস্যদের অধিকার আগের মতোই থাকছে। তাঁরা ক্লাবে আসতে পারবেন। সমর্থকরাও ক্লাবে আসতে পারবেন।