কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ঐকমত্যে পৌঁছনো বিষয়গুলি
সদস্যদের অধিকার আগের মতোই থাকছে। তাঁরা প্রতিদিনই ক্লাবে যেতে পারবেন। দেখাতে হবে সদস্য কার্ড। মেনে চলতে হবে নির্ধারিত সময়সীমা। পাশাপাশি তাঁবুতে প্রবেশাধিকার থাকছে সমর্থকদেরও।
সদস্যদের নিয়ন্ত্রণ থাকবে কর্মসমিতির হাতেই। সদস্য চাঁদা যাবে ক্লাবের তহবিলে। যে কোনও আর্থিক দায় মেটাতে হবে ক্লাবকেই। না হলে শ্রী সিমেন্ট আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে পারবে।
ড্রেসিং-রুম, মাঠ, টিমবাস, কসবার বাড়ি শ্রী সিমেন্টকে রেজিস্ট্রি করে দিতে রাজি ক্লাব কর্তারা।
তাঁবুর নির্দিষ্ট পরিসরেই থাকতে হবে ক্লাব কর্তাদের।
বোর্ডকে জানিয়ে তাঁবুতে কর্মসমিতির সভা আয়োজন করতে হবে।
সমাধানসূত্র এখনও অধরা
এক্সিট ক্লজ নিয়ে ঝামেলা পুরোপুরি মেটেনি। শ্রী সিমেন্ট চলে যেতে চাইলে স্পোর্টিং রাইটস বিনা অর্থে ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু ইস্ট বেঙ্গল চাইলে বাজার মূল্য অনুসারে শ্রী সিমেন্ট অর্থ চাইতে পারবে। এখন এটাই মূল সমস্যা। ইস্ট বেঙ্গলের দাবি, জিরো ব্যালান্সে ক্লাব দেওয়া হচ্ছে। তাই বিনিয়োগকারী সংস্থা জিরো ব্যালান্সেই তা ফেরত দেবে।
পাঁচ বছরের লকইন পিরিয়ডের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু প্রথম মরশুমে দুর্বল দল গড়ে শ্রী সিমেন্ট। তাই এই শর্তে আপত্তি রয়েছে কর্তাদের।
ক্লাবের অনুমতি ছাড়াই জ্বলন্ত মশাল প্রতীকটি ব্যবহার করতে পারবে লগ্নিকারী সংস্থা। কিন্তু ক্লাব তা ব্যবহার করতে চাইলে নিতে হবে বোর্ডের অনুমতি। এই শর্তটি মানতে নারাজ কর্তারা।