কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নক-আউটে সিন্ধুর সামনে কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে। বুধবার জয়ের পর সিন্ধু বলেন, ‘প্রথম গেমে আধিপত্য থাকলেও বেশ কয়েকটি ভুল হয়েছে। স্ট্র্যাটেজি পরিবর্তন করার পর ম্যাচ পুরোপুরি আমার নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা বড় ম্যাচের আগে ভীষণ প্রয়োজন।’ উল্লেখ্য, চিউনের বিরুদ্ধে ষষ্ঠ জয় পেলেন সিন্ধু। গ্রুপের প্রথম ম্যাচে ইজরায়েলের সেনিয়া পলিকারপোভার চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করেন সিন্ধু।
বিশ্বের সাত নম্বর ভারতীয় তারকা প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে খেলবেন ডেনমার্কের মিয়া ব্লিচফেল্টের বিরুদ্ধে। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে ১২ নম্বরে রয়েছেন ড্যানিশ প্লেয়ারটি। মুখোমুখি সাক্ষাতে ব্লিচফেল্টের বিরুদ্ধে ৪-১ ফলে এগিয়ে সিন্ধু। এই বছর তাইল্যান্ড ওপেনে অবশ্য হারেন ভারতীয় শাটলারটি। গোপীচাঁদের অ্যাকাডেমি থেকে উঠে আসা সিন্ধু প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালের চ্যালেঞ্জ সামলাতে প্রস্তুত। তাঁর কথায়, ‘মিয়া খুবই আক্রমণাত্মক প্লেয়ার। ফলে আমাকেও অ্যাটাকিং খেলতে হবে। খুবই কঠিন ম্যাচ। প্রতিটি পয়েন্ট গুরুত্বপূর্ণ।’
বুধবার প্রথম গেমে সিন্ধু নিখুঁত প্লেসমেন্টে অধিকাংশ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছেন। চিউন কয়েকটি পয়েন্ট পেয়েছেন ডিসেপটিভ ক্রস কোর্ট রিটার্ন থেকে। কিন্তু একাধিক আনফোর্সড এরর করে ক্রমশ ম্যাচ থেকে হারিয়ে যান হংকংয়ের প্লেয়ার। দ্বিতীয় গেমে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়। কিন্তু শেষ হাসি হাসেন সিন্ধুই।