গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
শুরু থেকে ম্যাচে ইংল্যান্ডের দাপটই ছিল বেশি। ১১ মিনিটেই ম্যাচে এগিয়ে যেতে পারত সাউথগেট-ব্রিগেড। কিন্তু কর্নার থেকে মাউন্টের ভাসানো বলে স্টোনসের হেড প্রতিপক্ষের পোস্টে প্রতিহত হয়। এই পর্বে স্কটল্যান্ডও কয়েকটি সহজ সুযোগ নষ্ট করে। প্রথমার্ধের খেলা গোলশূন্যেই শেষ হয়। দ্বিতীয়ার্ধেও একইভাবে ম্যাচের উপর আধিপত্য বজায় ছিল ইংলিশ দলটির। কিন্তু টিয়েরনিদের কড়া পাহরায় কিছুতেই গোলের মুখ খুলতে পারছিলেন না স্টার্লিংরা। শেষদিকে আক্রমণে ধার বাড়াতে কেন ও ফোডেনের পরিবর্তে র্যাশফোর্ডকে ও গ্রেলিশকে নামান ইংল্যান্ড কোচ। কিন্তু কোনও ওষুধই কাজে এল না।