গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ইংল্যান্ডের মাটিতে এবারই প্রথম টেস্টে ওপেন করবেন রোহিত। এর আগে ইংল্যান্ডে টেস্ট খেললেও তিনি তখন ছিলেন মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। আর এক ওপেনার শুভমান গিলও প্রথমবার ইংল্যান্ডে টেস্ট খেলবেন। ক্রিকেটমহলের মতে, ভারতীয় ইনিংস অনেকটাই নির্ভর করছে ওপেনারদের সাফল্যের উপর। কিউয়ি পেসারদের সামলানোর ব্যাপারে রোহিতকে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী লাগছে। সম্প্রচারকারী টিভি চ্যানেলে ‘হিটম্যান’ বলেছেন, ‘সীমিত ওভারের ফরম্যাটে আমি কিউয়ি বোলারদের বিরুদ্ধে খেলেছি। ওদের শক্তি ও দুর্বলতা আমার ভালোই জানা রয়েছে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে কন্ডিশনের উপরে। কী রকম পরিস্থিতিতে আমরা ব্যাট করছি, সেটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
ঐতিহাসিক এই ফাইনালে বারবার বিঘ্ন ঘটাতে পারে বৃষ্টি। প্রথম দিনের খেলা বৃষ্টিতে ধুয়ে গিয়েছে। রোহিতের মতে, ‘এ সব কিছুই তাৎপর্যপূর্ণ। তবে বেশি ভেবে লাভ নেই। নিউজিল্যান্ডের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে সরল দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমাদের মাঠে নামতে হবে। উপভোগ করতে হবে স্বাভাবিক খেলা। তাহলেই বেরিয়ে আসবে সেরা পারফরম্যান্স।’
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ওপেনার হিসেবে হাজারের বেশি রান করেছেন রোহিত। ১৭ ইনিংসে ৬৪.৩৭ গড়ে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ১০৩০ রান। শতরান চারটি। স্বাভাবিকভাবেই ভারতীয় ব্যাটিংয়ের সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করছে রোহিতের উপর। নেটে তাঁকে থ্রো-ডাউন দিতে দেখা গিয়েছে কোহলিকে। এই কন্ডিশনে কীভাবে ব্যাট করতে হবে, তা নিয়ে তাঁর সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে অধিনায়কের। টেস্ট ক্রিকেটের চ্যালেঞ্জ নিয়ে রোহিত বলেছেন, ‘পাঁচ দিন ধরে পরীক্ষা দিতে হয় এই ফরম্যাটে। প্রতিদিনই মুখোমুখি হতে হয় নতুন চ্যালেঞ্জের। এর জন্য দরকার পড়ে ধৈর্যের। বিভিন্ন কন্ডিশনে খেলতে হয়, যা মোটেই সহজ নয়। পাঁচ দিন ধরে মানসিকভাবে তরতাজা থাকাও সমান জরুরি। পাশাপাশি শারীরিকভাবেও ফিট থাকতে হয়। তবেই মাঠে নেমে ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও তার বাস্তবায়ন সম্ভব।’