কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বড় মঞ্চে চোক করে যাওয়া ইংরেজদের পুরোনো অভ্যাস। ইউরোতে শেষবার তারা সেমি-ফাইনালে পৌঁছেছিল ১৯৯৬ সালে। তারপর থেকে একবারও শেষ আটের গণ্ডি পেরোয়নি ‘থ্রি লায়নস’রা। তবে এবার বেশ তৈরি হয়েই আসরে হাজির সাউথগেট-ব্রিগেড। দলে বেশ কিছু অভিজ্ঞ ফুটবলার রয়েছেন। এছাড়া প্রথমবার অন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে পা রেখেছেন ফোডেন, মাউন্ট, স্যাঞ্চোর মতো প্রতিভাবান তরুণ তুর্কি। ক্লাব ফুটবলে নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন তাঁরা। ইংল্যান্ডের বিভিন্ন পজিশনে একাধিক বিকল্প ফুটবলার রয়েছেন, যা কোচ সাউথগেটের কাছে ‘স্বস্তির মাথা ব্যাথা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার উপর প্রথম ম্যাচে স্টার্লিংও ছন্দে ফিরেছেন। ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে জয়সূচক গোলটি তাঁর পা থেকেই আসে। পাশাপাশি মাঝমাঠে ক্যালভিন ফিলিপসও দুর্দান্ত পারফর্ম করেন। তবে চোটের জন্য হ্যারি মাগুইরে না থাকায়, ডিফেন্স নিয়ে কিছুটা চিন্তায় রয়েছেন ইংল্যান্ড কোচ। অন্যদিকে, স্কটল্যান্ড দলেও ম্যাকটমনি, ম্যাকগিন বা অ্যাডামসের মতো ইউরোপের বড় ক্লাবে খেলা ফুটবলার রয়েছেন। তবে চোটের জন্য লেফট ব্যাক কিয়েরন টিয়েরনির ছিটকে যাওয়াটা চিন্তায় ফেলেছে কোচ ক্লার্ককে।