রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বায়ার্ন মিউনিখ- ৬ : মনচেনগ্লাডবাখ- ০
মিউনিখ: জুভেন্তাসকে স্পর্শ করল বায়ার্ন মিউনিখ! ইউরোপের সেরা পাঁচটি লিগে টানা খেতাব জয়ের নিরিখে ইতালিয়ান ক্লাবটিকে ধরে ফেলল জার্মান চ্যাম্পিয়নরা। দু’টি ক্লাবই টানা ৯ বার নিজেদের লিগে খেতাব জিতেছে। ২০১২ থেকে ২০২০ পর্যন্ত সিরি-এ মুকুট ছিল জুভেন্তাসের দখলে। এবার বুন্দেশলিগায় সেই রেকর্ড গড়ল বায়ার্ন মিউনিখ। শনিবার ঘরের মাঠে মনচেনগ্লাডবাখকে ৬ গোলের মালা পরিয়ে টানা নবম লিগ জয় নিশ্চিত করল জার্মান ক্লাবটি। সেই সঙ্গে মোট ৩১ বার বুন্দেশলিগা জয়ের স্বাদ পেল তারা। মনচেনগ্লাডবাখের বিরুদ্ধে হ্যাটট্রি করেন রবার্ট লিওয়ানডস্কি। পাশাপাশি স্কোরশিটে নাম তুলেছেন টমাস মুলার, কিংসলে কোম্যান ও লেরয় সানে। লিগে এখনও দু’টো ম্যাচ বাকি রয়েছে বায়ার্নের। তার আগেই ৩২ ম্যাচে ৭৪ পয়েন্ট নিয়ে খেতাব জয়ের সেলিব্রেশন সারল হান্স ফ্লিকের দল। একই সঙ্গে বায়ার্ন মিউনিখ জার্সিতে ১০টি বুন্দেশলিগা খেতাব জয়ের নজির গড়লেন টমাস মুলার ও ডেভিড আলাবা। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিপজিগের ঝুলিতে আপাতত ৬৪ পয়েন্ট।
এবারের লিগে আগাগোড়া আধিপত্য বজায় রেখেছিল বায়ার্ন। কখনওই মনে হয়নি অন্য কোনও দল তাদেরকে টপকে খেতাব ঘরে তুলতে সক্ষম হবে। শেষ কয়েক ম্যাচে অবশ্য খানিকটা ছন্দপতন ঘটেছিল। তবে যথাসময়ে ভুল শুধরে নিয়েছে বায়ার্ন। মনচেনগ্লাডবাখের বিরুদ্ধে জিতলেই তাদের শিরোপা নিশ্চিত ছিল। ঘরের মাঠে আর পয়েন্ট নষ্ট করেনি তারা। ম্যাচের দু’মিনিটের মাথায় দলকে এগিয়ে দেন লিওয়ানডস্কি (১-০)। এরপর ২৩ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান টমাস মুলার (২-০)। ৩৪ মিনিটে ফের স্কোরশিটে নাম তোলেন লিওয়ানডস্কি (৩-০)। আর প্রথমার্ধের শেষ লগ্নেই বায়ার্নের বড় নিশ্চিত করেন কিংসলে কোম্যান (৪-০)। বিরতির পর পেনাল্টি থেকে হ্যাটট্রিক সম্পূর্ণ করেন লিওয়ানডস্কি (৫-০)। আর ৮৫ মিনিটে প্রতিপক্ষের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন লেরয় সানে (৬-০)।
চলতি মরশুম শেষেই বায়ার্নের দায়িত্ব ছাড়ছেন কোচ হান্স ফ্লিক। মাত্র ১৮ মাসের কেরিয়ারে তাঁর অধীনে সাতটি মেজর ট্রফি ঘরে তুলেছে জার্মান ক্লাবটি। টানা দ্বিতীয় বুন্দেশলিগা খেতাব জয়ের পর উচ্ছ্বসিত ফ্লিক বলেন, ‘প্রথম যেদিন দায়িত্ব নিয়েছিলাম, ভাবিনি এতো সাফল্য পাব। এর যাবতীয় কৃতিত্ব ফুটবলারদের। আপাতত লিগ জয়টা উদযাপন করতে চাই। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে ভাববো।’
বায়ার্ন মিউনিখ জার্সিতে দশম বুন্দেশলিগা খেতাব জয়ের পর উচ্ছ্বসিত টমাস মুলারও। অভিজ্ঞ এই জার্মান মিডিও বলেন, ‘টানা ৯ বার খেতাব জয় মোটেই সহজ কথা নয়। এর জন্য প্রয়োজন ধারাবাহিকতা। সেটা আমরা বছরের পর বছর ধরে রেখেছি। পাশাপাশি গত কয়েক বছরে ক্লাব দারুণ উন্নতিও করেছে। তারই প্রমাণ এই সাফল্য।’ শনিবার অপর ম্যাচে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের কাছে ২-৩ ব্যবধানে হার মানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিপজিগ।
মিউনিখ: জুভেন্তাসকে স্পর্শ করল বায়ার্ন মিউনিখ! ইউরোপের সেরা পাঁচটি লিগে টানা খেতাব জয়ের নিরিখে ইতালিয়ান ক্লাবটিকে ধরে ফেলল জার্মান চ্যাম্পিয়নরা। দু’টি ক্লাবই টানা ৯ বার নিজেদের লিগে খেতাব জিতেছে। ২০১২ থেকে ২০২০ পর্যন্ত সিরি-এ মুকুট ছিল জুভেন্তাসের দখলে। এবার বুন্দেশলিগায় সেই রেকর্ড গড়ল বায়ার্ন মিউনিখ। শনিবার ঘরের মাঠে মনচেনগ্লাডবাখকে ৬ গোলের মালা পরিয়ে টানা নবম লিগ জয় নিশ্চিত করল জার্মান ক্লাবটি। সেই সঙ্গে মোট ৩১ বার বুন্দেশলিগা জয়ের স্বাদ পেল তারা। মনচেনগ্লাডবাখের বিরুদ্ধে হ্যাটট্রি করেন রবার্ট লিওয়ানডস্কি। পাশাপাশি স্কোরশিটে নাম তুলেছেন টমাস মুলার, কিংসলে কোম্যান ও লেরয় সানে। লিগে এখনও দু’টো ম্যাচ বাকি রয়েছে বায়ার্নের। তার আগেই ৩২ ম্যাচে ৭৪ পয়েন্ট নিয়ে খেতাব জয়ের সেলিব্রেশন সারল হান্স ফ্লিকের দল। একই সঙ্গে বায়ার্ন মিউনিখ জার্সিতে ১০টি বুন্দেশলিগা খেতাব জয়ের নজির গড়লেন টমাস মুলার ও ডেভিড আলাবা। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিপজিগের ঝুলিতে আপাতত ৬৪ পয়েন্ট।
এবারের লিগে আগাগোড়া আধিপত্য বজায় রেখেছিল বায়ার্ন। কখনওই মনে হয়নি অন্য কোনও দল তাদেরকে টপকে খেতাব ঘরে তুলতে সক্ষম হবে। শেষ কয়েক ম্যাচে অবশ্য খানিকটা ছন্দপতন ঘটেছিল। তবে যথাসময়ে ভুল শুধরে নিয়েছে বায়ার্ন। মনচেনগ্লাডবাখের বিরুদ্ধে জিতলেই তাদের শিরোপা নিশ্চিত ছিল। ঘরের মাঠে আর পয়েন্ট নষ্ট করেনি তারা। ম্যাচের দু’মিনিটের মাথায় দলকে এগিয়ে দেন লিওয়ানডস্কি (১-০)। এরপর ২৩ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান টমাস মুলার (২-০)। ৩৪ মিনিটে ফের স্কোরশিটে নাম তোলেন লিওয়ানডস্কি (৩-০)। আর প্রথমার্ধের শেষ লগ্নেই বায়ার্নের বড় নিশ্চিত করেন কিংসলে কোম্যান (৪-০)। বিরতির পর পেনাল্টি থেকে হ্যাটট্রিক সম্পূর্ণ করেন লিওয়ানডস্কি (৫-০)। আর ৮৫ মিনিটে প্রতিপক্ষের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন লেরয় সানে (৬-০)।
চলতি মরশুম শেষেই বায়ার্নের দায়িত্ব ছাড়ছেন কোচ হান্স ফ্লিক। মাত্র ১৮ মাসের কেরিয়ারে তাঁর অধীনে সাতটি মেজর ট্রফি ঘরে তুলেছে জার্মান ক্লাবটি। টানা দ্বিতীয় বুন্দেশলিগা খেতাব জয়ের পর উচ্ছ্বসিত ফ্লিক বলেন, ‘প্রথম যেদিন দায়িত্ব নিয়েছিলাম, ভাবিনি এতো সাফল্য পাব। এর যাবতীয় কৃতিত্ব ফুটবলারদের। আপাতত লিগ জয়টা উদযাপন করতে চাই। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে ভাববো।’
বায়ার্ন মিউনিখ জার্সিতে দশম বুন্দেশলিগা খেতাব জয়ের পর উচ্ছ্বসিত টমাস মুলারও। অভিজ্ঞ এই জার্মান মিডিও বলেন, ‘টানা ৯ বার খেতাব জয় মোটেই সহজ কথা নয়। এর জন্য প্রয়োজন ধারাবাহিকতা। সেটা আমরা বছরের পর বছর ধরে রেখেছি। পাশাপাশি গত কয়েক বছরে ক্লাব দারুণ উন্নতিও করেছে। তারই প্রমাণ এই সাফল্য।’ শনিবার অপর ম্যাচে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের কাছে ২-৩ ব্যবধানে হার মানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিপজিগ।
