পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
উল্লেখ্য ,পুরো ঘটনায় মুখ পুড়েছে ভারতীয় ফুটবল মহলের। পার্থ জিন্দাল নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেও দলের আরেক কর্মকর্তা মালদ্বীপ থেকে বললেন, ‘আমরা টুর্নামেন্ট দু’দিন পিছিয়ে দিতে বলেছিলাম। রবিবার থেকে আবার শুরু হতো নতুন জৈব বলয়। কিন্তু মালদ্বীপ প্রশাসন আমাদের অনুরোধ রাখেনি। রবিবার সন্ধ্যাবেলা সরকারিভাবে এএফসি ঘোষণা করে টুর্নামেন্টই হচ্ছে না।’ বিএফসি’র আরও বক্তব্য, ‘দলের বিদেশি ফুটবলাররা গত নভেম্বর থেকেই জৈব বলয়ের মধ্যে রয়েছেন। আইএসএল শেষ হয়ে যাওয়ার পর আমাদের ক্লাবের কোন বিদেশি ফুটবলার দেশে ফিরে যাননি। ভারতীয় গ্রুপটি ১০দিনের ছুটি পেয়েছিল। মালদ্বীপে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনোরম। তাই ওরা একটু ঘুরতে বেরিয়েছিল। যদিও এটাকে আমরা অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছি না।’ বাংলাদেশের বসুন্ধরা ক্লাবের বক্তব্য হল,‘আমরা দীর্ঘ প্রস্তুতি নিয়েছিলাম এই প্রতিযোগিতার জন্য। দোষ করেছে বিএফসি। কিন্তু প্রতিযোগিতা বাতিল হওয়ায় অপর দলগুলি ভোগান্তিতে পড়ল। এএফসি বেঙ্গালুরু দলটিকে টুর্নামেন্ট থেকে বাতিল করে দিতে পারত। প্রতিযোগিতা পিছিয়ে যাওয়ায় ভবিষ্যতে আমরা পূর্ণশক্তির দল নিয়ে খেলতে পারব না। আমাদের বেশকিছু ফুটবলারের চুক্তি আগামী ৩১ মে শেষ হয়ে যাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, এই টুর্নামেন্টটি প্রথমে কলকাতায় করতে চেয়েছিল এটিকে মোহনবাগান। মালদ্বীপ সরকার টুর্নামেন্ট সংগঠন নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখায়নি। গত সপ্তাহে তারা প্রতিযোগিতা বাতিল করে দিতে চেয়েছিল। তাই সবুজ-মেরুন কর্তারা ঠিক করেছেন,জুলাইয়ে দেশে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে প্রতিযোগিতাটি কলকাতায় করার জন্য এএফসি’র কাছে আবেদন জানাবেন।